New

শ্বেতপত্র

সামাজিক টিউমার | মোকলেছুর রহমান


স্বাস্থ্যগত পুনরাবৃত্ত সংক্রমণ 
শরীরী ডিস-ফাংশন কিংবা
জেনেটিক্স আবর্তের অবিন্যাসে 
গড়ে ওঠা, মাংস পিণ্ডের এক্সপোজার!
অতি যত্নেই বেড়ে চলে
-সামাজিক টিউমার,
চুল ও নখের মতো নয়
প্রখর সেন্সসহ৷

দ্রুত বর্ধিষ্ণু
শুশ্রূষার ব্যঘাতে পৌঁছে 
অতিকায় সামাজিক কর্কটে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

57 মন্তব্যসমূহ

  1. আমি জানতাম তোমার হোগায় একটি টিউমার হয়েছে তাইজন্য এটটা কে নিয়ে কবিতা লেখা লাগবে ?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. প্রিয় পাঠক আন্তরিক শুভেচ্ছা নিন। শ্বেতপত্র পড়তে এসে নোংরামী বা অশালীন মন্তব্য করবেন না প্লিজ। গঠনমূলক সমালোচনা করতে পারলে করবেন না হলে এখানকার পরিবেশ নষ্ট করবেন।

      মুছুন
  2. কবি ইদ্রিস আলীশুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

    মকুর পাছায় টিউমার
    মকুর পাছায় লাথ্থি মার
    মকুর মাথায় পাইলস
    মকুর কবিতা নাইচ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. লেখা সম্পর্কে গঠনমূলক ও মার্জিত কাম্য।
      এখানকার পরিবেশ দূষণ করবেন প্লিজ।

      মুছুন
    2. কিরে ইদ্রিস নাউয়া
      কবিতা না বুঝে কি বাল লিখিস সাউয়া
      তোর মাথায় গু
      ছু মন্তর ছু।

      মুছুন
    3. বিদ্রোহী কবি ইদ্রিস আলীশনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

      ওরে নামহীন ভয়পাদ্রি
      নাম লুকাইস কেন তুই
      ছন্দ বুঝিস না, ঢং করিস ঢের,
      কলমে তোর বাজে বকবক ফের।
      কবি ইদ্রিস আলীর নামে গালি ঝাড়িস,
      তুই কে? গাম্বাট মকুর টিউমার চুষিস!

      তোর মুখে শুধু বাল, কথায় শুধু ছাই,
      ছন্দের নামে চালাস ভাই ভাই।
      মন্ত্র নয়, কুৎসা ছড়াস তুই,
      কবিতার খোঁজে, হারাস পথই!

      খাতা পুড়াস, কলমে বিষ ঢাল,
      সাহিত্যের নামে করিস শুধু গাল।
      আয় আয় এবার আয় রে খেলা,
      ছড়ায় তোর গলা ছেঁড়াই খেলা!

      মুছুন
    4. বিদ্রোহী কবি ইদ্রিস আলী

      প্লিজ একে অপরের দিকে কাঁদা ছোড়াছুঁড়ি এখান পরিবেশ নষ্ট করবেন না, সহযোগিতা একান্ত কাম্য।

      মুছুন
  3. অসাধারন কাব্য হয়েছে কবি

    উত্তরমুছুন
  4. মহিউদ্দিন কামালশনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

    এই টিউমারের গুরত্ব সকলে বুঝবে না ভাইয়া খুবই চমৎকার কবিতা

    উত্তরমুছুন


  5. এই কবিতাটি আধুনিক সমাজের অন্তর্নিহিত অসুস্থতা ও ক্রমবর্ধমান নৈতিক পতনের এক গভীর রূপক-চিত্র। কবি একটি প্রথাবিরোধী ভাষা ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের রূপক ব্যবহার করে সমাজের এমন একটি সমস্যাকে প্রকাশ করেছেন, যা অনেক সময় দৃশ্যমান না হলেও, অদৃশ্যভাবে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিস্তার লাভ করে—যেমনটি করে শরীরের ভেতরের "টিউমার"।

    রূপক ব্যবহারের মুন্সিয়ানা:
    "স্বাস্থ্যগত পুনরাবৃত্ত সংক্রমণ", "জেনেটিক্স আবর্তের অবিন্যাস", কিংবা "মাংস পিণ্ডের এক্সপোজার"—এইসব চিত্রকল্পে কবি যেন বলছেন, সমাজের কিছু ব্যাধি এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে যে তা প্রজন্মান্তরে ছড়ায়, যেন একধরনের জেনেটিক মিউটেশন। এই অসুস্থতা গোপন থাকে না—প্রকাশ পায়, বাড়ে, জটিল হয়।

    সামাজিক সমালোচনার গভীরতা:
    "সামাজিক টিউমার" ও "সামাজিক কর্কট"—এই দুই প্রতীক সমাজে পুঞ্জীভূত অবক্ষয় ও নির্মমতা তুলে ধরে। সমাজের অসঙ্গতি, বৈষম্য, হিংসা, বা অবিচারের মতো উপাদানগুলোকে কবি এখানে এক ধরণের সামাজিক ক্যানসার হিসেবে দেখছেন, যেটা যত্ন, শিক্ষাদীক্ষা বা সচেতনতার অভাবে একসময় ভয়াবহ আকার নেয়।

    শৈলীর দিক থেকে:
    এই কবিতার ভাষা নিবিড়, গম্ভীর এবং কিছুটা বিমূর্ত। পাঠকের একাগ্রতা দাবি করে। তবে কবির শব্দ-নির্বাচন এবং কাঠামোগত বিন্যাস একটি চেতনাময়, প্রতিবাদী ধ্বনি তৈরি করে।

    সমাপ্তি ও তাৎপর্য:
    শেষ চারটি চরণ—

    > "দ্রুত বর্ধিষ্ণু
    শুশ্রূষার ব্যঘাতে পৌঁছে
    অতিকায় সামাজিক কর্কটে।"

    এই অংশে কবি যেমন একটি সতর্কতা উচ্চারণ করেন, তেমনি পাঠকের ওপর দায়িত্বও অর্পণ করেন—সমাজকে বাঁচাতে হলে এখনই যত্ন নিতে হবে, নয়তো ব্যাধি দানা বাঁধবে অপ্রতিরোধ্যভাবে।

    ---
    সারমর্ম:
    এই কবিতা শুধু একটি রূপক নয়, এটি একধরনের সমাজ-বীক্ষা। নৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সচেতনতার প্রয়োজনীয়তার একটি শক্তিশালী সাহিত্যিক বহিঃপ্রকাশ। কবি যেন ডাক দিচ্ছেন—সতর্ক হোন, না হলে এই সমাজ ক্যানসারে মৃতপ্রায় হয়ে পড়বে।

    উত্তরমুছুন
  6. মরমী ধারার জীবন্ত কবি আখতার হোসেনসোমবার, ০৫ মে, ২০২৫

    খবরে দেখলাম, কেরু এন্ড কোং এই বছর তার লক্ষ‌্যমাত্রায় যাইতে পারে নাই। কাস্টমার হিসাবে এই খবরে আশাহত হইলাম। সরকারি এই একটা প্রতিষ্ঠানকেই ত ভালোবেসেছি। ভালবাসার সেই দাম তুমি দিয়ে দিও আমার কেরুকে...

    উত্তরমুছুন
  7. তুমি এসব কি শুরু করেছ ছোটভাই ? তোমাকে কত বলব একটু বই পড় প্লিজ ৷ তুমি কি কোনদিন বই পরবা না? তুমি আমার বাসায় আসিয়ো তোমাকে সুন্দর সুন্দর বই দিব ৷সেসব পডৃে তুমি কবিতা লিখবা তখন আর কেউ তোমাকে গাম্বাট বলবে না ৷ তুমি আমার মুখ উজ্জল করবা

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. Manower hossain
      তুই প্রাসঙ্গিক মন্তব্য না করে, এখানে নোংরামি করতে আসিস। তুই কিসের বড়, তোকে বড় ভাইগিরি চটকানা দিয়ে বুঝায়ে দিব।

      মুছুন
    2. ছি ছোটভাই ছি
      এই শিক্ষা পেয়েছো তুমি স্কুল কলেজ ভার্সিটি পড়ে ? এই তুমি জ্ঙানী ছেলে ? বড়ভাইয়ের সম্মান জানো না তুমি ? 😡 ছি তুমি আমাদের বংশের কলংক ৷ তুমি আমাকে হিট করতে চাও এত বড় সাহস তোমাকে কে দেয় ? চওরে তোমার দাত ফেলে দিবো

      মুছুন
    3. যখন বড় ভাইগিরি ছোটায়ে দিব তখন বুঝবি রে---

      মুছুন
    4. তুমি আসলেই একটা খাস্তাচোদা ছেলে ৷ তোমাকে সবাই এই জন্য অপছন্দ করে ৷ তুমি একদম নেস্টিকচোদা ছেলে বড় ভাইয়ের সম্মান জান না ৷ তোমাকে আমি এত আদর করি কিন্তু তুমি আমাকো হিট করতে চাও ৷৷ বড় নেতা হইচ তুমি?? কবিতা ৱিখতেচ তার আগে মানুষ হও নইলে তোমাকে হাম্বুল দিব আমি

      মুছুন
    5. Manower hossain
      তোর মতো লুচ্চা ও ছেছড়া কখনো দেখিনি। এগুলো তোর ভাষা জ্ঞান যা জঘন্য মানসিকতার প্রকাশ বৈকি? আমাকে কেউ পছন্দ করুক বা নাইবা করুক সে চিন্তা তোকে করতে হবে না আপনা চড়কায় তেল মাখো, আমার বিষয় আমাকে নিয়ে থাকতে দে। আর তুই হাম্বুল দিতে চাস তোর হাম্বুল যখন তোর পশ্চাৎদেশে চালায়ে দিব তখন বুঝবি আমি কতোটা ইঁচড়েপাকা! প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করবি নইলে আরো ন্যাক্কারজনকভাবে উলঙ্গ হবি।

      মুছুন
    6. তোমাকে আমি ভাল ছেলে ভাবছিলাম কিন্তু তুমি অত্যন্ত রাবিশ ছেলে ৷ তোমার অপমান আমি কোনদিন ভুলব না ৷ তোমাকে আমি এমন হাম্বুল দিব তুমি কাদতে কাদতে রাস্তায় হামাগুরি দাটিবা৷ তুমি আমাকে চেন না ছোটভাই ৷ তোমার নেতাগিরি গোয়া ফাক করে ঢুকে দুব ৷ কিসের কবি তুমি বড় ভাইয়ের সম্মান জানো না ? কি বালের কবিতা লিখে নিজেকে হাতির হোল মনে করো

      মুছুন
    7. Monowar hossain

      তুই কিসের বড় ভাই? বড় ভাই কখনো এমন বেয়াদবের মতো বাজে শব্দ-বাক্য ব্যবহার মন্তব্য করতে পারেন না! তুই নিম্ন মানসিকতা ও রুচির লোক তাইতো অনেক বার বিশেষভাবে বলার পরও শালীন ও প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করার শিক্ষা হয় না।
      হুমকি দিস তাহলে তো এবার আইনের আশ্রয় নিতে হয়।

      মুছুন
  8. বাংলাদেশে নতুন স্বাধীনতা এসেছে। এখন মাইক লাগিয়ে জোর গলায় একদল পুরুষ "বেশ্যা" "বেশ্যা" বলে দুনিয়া কাঁপাচ্ছে। কারণ হয়তো এই যে, ক্ষমতা মানুষকে অন্ধ করে দেয়। কারণ হয়তো এই যে, একদল পুরুষ তার লিঙ্গকেই নৈতিকতার মাপকাঠি বলে ধরে নিয়েছে। ইতিহাসে তার অজস্র উদাহরণ আছে। কিন্তু আমি জানি, বেশ্যারাও তাদের সন্তানদের যত্ন নেন। তাদের রক্তের রংও লাল। পুরুষ কেবল শারীরিক ক্ষুধা মিটিয়ে শান্তিতে ঘুমাতে পারে। বেশ্যা জেগে থাকে। পুরুষ না থাকলে সমাজে হয়তো এই পেশার ও প্রয়োজন থাকতো না। আমি বরং পুরুষ হিসেবে একবার সকল বেশ্যার কাছে আজ ক্ষমা চেয়ে নেই। বাংলাদেশের আইন ও সংবিধানের এবং মানবতার এই যে প্রকাশ্য অসম্মান, তার প্রতিবিধান জরুরি। কিন্তু তাও হয়তো আজ কোন একদল অন্ধ পুরুষের হাতের ছেলেখেলা!

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অনুগ্রহপূর্বক প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করে শালীনতা বজায় রাখুন।

      মুছুন
  9. মাহমুদুরের মতো একটা সস্তা লোক ও টিপিকাল ফ্যাসিস্টকে রাষ্ট্রীয়ভাবে হিরো বানানোর জন্যেও কিন্তু জুলাই রিভোলুশন হয় নাই। কিন্তু বেহাত বিপ্লবী মুহূর্তে, পুরাতন ব্যবস্থার ধ্বজাধারীরাই বড় নায়ক ও বিপ্লবী। এ বিসয়ে মাননীয় সম্পাদক মকলুছুর রহমানের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি৷ আপনি জোরাল পদকিষেপ নিন

    উত্তরমুছুন
  10. বিখ্যাত কবি শামসুল এস চৌধুরীসোমবার, ০৫ মে, ২০২৫

    এইখানে তোর এনসিপির কবর
    নয়া বন্দোবস্তের তলে ,
    দুই মাস ভিজায়ে রেখেছি
    উরুসন্ধির জলে !

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. জনাব
      প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করে এখানকার পরিবেশ সমুন্নত রাখতে আপনার / আপনাদের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।

      মুছুন
  11. সালেহ রনক | গ্যা রে জসোমবার, ০৫ মে, ২০২৫

    বাইনচোদপুর

    আমি আর মোকলেছ কাকা এক‌ই বাইনচোদপুরের বাসিন্দা। বয়সে বড় হলেও কথা বলার সময় তিনি তা মোটেও আমলে নেয় না। কবি-সাহিত্যিকদের উনি দু'চোক্ষে দেখতে পারেন না। তার ধারণা এ দেশের কবি সাহিত্যিকরা সবচেয়ে সুবিধাবাদী, তারপরেই জনগণ। কবিরা নাকি কবিতাও লেখে হাওয়া কোনদিকে বয় তা দেখে নিয়ে। আমি টুকটাক কবিতা লিখি তা তিনি জানেন। আর একারণে আমি পারতে পারলে ওনার সামনে যাই না। ওনার মুখ খুবই খারাপ। যে ক'বার তার সামনে পড়েছি, কেবল কপাল দোষে। আজও কপালের কাছে মার খেলাম।

    --কি রে আচুদা কবি ক‌ই যাস?
    আমি আর সামনে আগাতে পারলাম না। সালাম দিয়ে ওনার বসে পড়লাম। অগ্রাহ্য করলে আমার গোষ্ঠী উদ্ধার করে ছাড়বে।
    --কেমন আছেন কাকা?
    --আমার কতা বাদ দে।‌ তা তোগো মুখে আজকাল এমন ঠাডা পড়ছে ক্যা? কোনো কতাই বাইর হয় না দেহি।
    আমি প্রশ্নের আগামাথা ধরতে না পেরে চুপ করে থাকি। চুপ থাকলে লাভ আছে, তারপর বাকিটা তিনি বলে দেন।
    --তোগো চোক্ষে কি এহন আর কোনো অনিয়ম ধরা পড়ে না?
    --পড়ে তো কাকা।
    --ক‌ই তোগো কবিদের অহন তো আর ফেসবুক ফাটাইতে দেহি না।‌নাকি ফাটা বাঁশে আইড়্যা আটকাইয়া পড়ছে দেইখ্যা কোনো কতা নাই মুখে। নাকি প্রতারিত অইয়া নুনু খিঁচি গ্যাছে?
    আমি এর জবাব না দিয়ে চুপ করে থাকি। কারণ চুপ থাকলে লাভ আছে।
    --যারা নারীগো অধিকার ঠিক ক‌ইবার গিয়া এত শ্রম দিলো তাগো ল‌ইগ্যা তোগো ইন্টিরাম কী করলো?
    --ইন্টিরিয়াম আবার কী করবো?
    --ক্যা কষ্টের দাম নাই? সময়ের দাম নাই? প্রেত্যেককে একখান ক‌ইরা শাড়ি আর চুড়ি পরাইয়া দিতে কয় টেয়া লাগতো?
    চুপ থাকলে লাভ আছে। কিন্তু এবার আমি চুপ থাকতে পারলাম না। হেসে দিই।
    --তোরা আচুদা কবিরাও বেবাক কথায় ফাতরা জনগণের মতো এমন দাঁত বাইর করোছ ক্যা? তগোও লজ্জা কম নাকি আক্কল?
    লাভ-ক্ষতির চিন্তা বাদ । আমি এবার নিজের ইজ্জত বাঁচাতে চুপ থাকি।
    --করিডোর দেওয়া নিয়া‌ও তো কিছু লিখবার পারোছ। তাও তো দেখলাম না। ক‌ই গ্যালো তোগো তাফালিং, দ্যাশপ্রেম?
    --করিডোর জিনিসটা আগে ভালোভাবে বুঝে নিই তারপর লিখব, কাকা।
    --ওরে আচুদা কয় কী! কিছু না বুঝ্যাই ৫ আগস্ট ঘটাইয়া ফালাইছো আর অহন আইছো বুঝতে? এবারো না বুইঝ্যা চিল্লা। দ্যাশটা দখল হ‌ওনের আগে চিল্লা। বেবাকরে ল‌ইয়া চিল্লা।

    আমি কোনো জবাব দিই না। চুপ থাকি। চুপ থাকলে লাভ আছে--বাতাস কোনদিকে বয়, তা বোঝার সময় পাওয়া যায়।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অনুগ্রহপূর্বক প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করে শালীনতা ও এখানকার পরিবেশ সমুন্নত রাখতে আপনার / আপনাদের কাছে একান্তভাবে কাম্য।

      মুছুন
  12. আব্দুল হাই, হরিকেশ, কুড়িগ্রামসোমবার, ০৫ মে, ২০২৫

    তোমার কবিতাটি ভাবগম্ভীর ও গভীর প্রতীকে ভরপুর। এখানে "সামাজিক টিউমার" ও "সামাজিক কর্কট"– এই দুইটি চিত্রকল্প যথেষ্ট শক্তিশালী। তবে কিছু ভাষাগত এবং ব্যাকরণগত ত্রুটি আছে, যা কবিতার গঠন আরও মসৃণ করতে সাহায্য করবে:

    সংশোধনযোগ্য ত্রুটি ও পরামর্শ:

    1. "শরীরী ডিস-ফাংশন" – বাংলা কবিতায় ইংরেজি শব্দ ব্যবহারে সাবধানতা প্রয়োজন। "ডিস-ফাংশন" এর পরিবর্তে "শারীরিক বিকার" বা "দেহগত বিকলতা" ব্যবহার করলে কবিতার সুরক্ষা ও গাম্ভীর্য বাড়ে।

    2. "জেনেটিক্স আবর্তের অবিন্যাসে" – এখানে "জেনেটিক্স" শব্দটিও ইংরেজি। "বংশগত চক্রের বিশৃঙ্খলায়" এমন রূপ ব্যবহার করলে বেশি প্রাঞ্জল ও ছন্দোদ্ধত হয়।

    3. "গড়ে ওঠা, মাংস পিণ্ডের এক্সপোজার!" – "এক্সপোজার" শব্দটি কাব্যিক আবহে ভাঙন সৃষ্টি করে। তার বদলে "উন্মোচন", "প্রকাশ", বা "বহির্প্রকাশ" বলা যেতে পারে।

    4. "অতি যত্নেই বেড়ে চলে" – এখানে "অতি যত্নেই" মানে সচেতনভাবে বাড়ে, কিন্তু "সামাজিক টিউমার" নেতিবাচক। তাই এটি "অবহেলায় নয়, অতি যত্নেই" বা "চুপিসারে" ইত্যাদি বলে ব্যঙ্গার্থ আরও স্পষ্ট করা যায়।

    5. "প্রখর সেন্সসহ" – "সেন্স" শব্দটি অপ্রচলিত এবং ইংরেজির সরাসরি অনুবাদ। এর পরিবর্তে "তীক্ষ্ণ অনুভূতি নিয়ে" বা "সংবেদনশীল" শব্দ ব্যবহারে গভীরতা বাড়ে।

    6. "শুশ্রূষার ব্যঘাতে পৌঁছে" – "ব্যঘাতে" শব্দটি সাধারণত "ব্যাঘাতে" হয়। সঠিক বানান "ব্যাঘাতে" হবে।

    সামগ্রিকভাবে:

    প্রস্তাবিত পংক্তি রূপান্তরের উদাহরণ (আংশিক):

    > স্বাস্থ্যগত পুনরাবৃত্ত সংক্রমণ
    দেহগত বিকলতা কিংবা
    বংশগত চক্রের বিশৃঙ্খলায়
    গড়ে ওঠা, মাংস পিণ্ডের উন্মোচন!
    চুপিসারে বেড়ে চলে
    — সামাজিক টিউমার,
    চুল ও নখের মতো নয়,
    তীক্ষ্ণ অনুভূতি নিয়ে।
    দ্রুত বর্ধিষ্ণু,
    শুশ্রূষার ব্যাঘাতে পৌঁছে
    অতিকায় সামাজিক কর্কটে।


    তুমি চাইলে কবিতাটি পুনর্লিখন করতে পারো তাতে কবিতাটি ডেভলপ করবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কবিতা নিয়ে গঠনমূলক ও দিকনির্দেশনামূলক আলোচনা করার জন্য।

      মুছুন
  13. ঢোলগবিন্দ চক্রবর্ত্তীমঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

    8তারিখ হোলধোয়া নদীর তীরে বসে আমরা আপনার কবিতা আবৃতি করেছি মকলুদা ৷ তোমার গুরুত্ব এই দেশ মূল্যায়ন করলো না ৷ তুমি মরার পরে সবাই বুজবে দেশ কি রত্ন হারাইলো তকন সবাই হায় মকুদা হায় মকুদা বলে কান্না করবে কিন্তু তখন তুমি কাউকে ঠাপাবে না ৷ কস্ট লাগে মকলুদা এই দেশে কবিসাহিত্তিকের এখন মুল্য নাই

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ঢোল গোবিন্দ- বাজারে সোনা ঢাল বাজা। জীবনে তো কিছুই শিখলি না ঢোল বাজিয়ে খা।

      মুছুন
    2. ঢোলগবিন্দ চক্রবর্ত্তী
      শ্বেতপত্র পড়ার জন্য সাধুবাদ জানাই কিন্তু অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করে এখানকার পরিবেশ দূষণ করবেন না।

      মুছুন
    3. ঢোলগোবিন্দ চক্রবর্ত্তীশনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

      আমার কোন কথাটা অপাসঙ্গিক বলুন মকুদা , সবাই আপনাকে ঠাপাচ্ছে তার বেলা দোস নাই অতছ আমি আপনার কবিতা হোলধোয়া নদীর তীরে আবৃতি করায় দোস করে ফেললাম?

      মুছুন
    4. ঢলগোবিন্দ চক্রবর্ত্তীশনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

      তুমি কে গো নাংহীন ? তুমি কি মকুদার প্রেমিকা?

      মুছুন


    5. ঢলগোবিন্দ চক্রবর্ত্তী
      প্রিয় পাঠক আন্তরিক শুভেচ্ছা নিন। মার্জিত ও প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করার জন্য সহযোগিতা কাম্য।

      মুছুন
  14. জটিল কবিতা কবি সাহেব। আত্ন উপলব্ধির জায়গা থেকে বলতে পারি
    কুল ডাউন!

    উত্তরমুছুন
  15. গুলতেকিন কোবরা সুলতানাশনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

    আমি শেতপত্রে ঢুকি ওদের সুন্দর সুন্দর কবিতা দেখার জন্য। তাই আপনারা যারা সুন্দর সুন্দর কবিতা আপ্লোড না করে এসব টিউমার আপ্লোড করেন তারা আমাকে এড দিবেন না। কারো পাছার বা মাথার টিউমার দেখার জন্য এম্বি কিনিনা। তবে মকলুছুর রহমানের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য না। সে আমার জান , সে চাইলে যতখুশি নিজের পাছার কিংবা গার্ল্ফ্রেন্ড বা বউয়ের পাছার টিউমার আপ্লোড করতে পারেন। কারন মকলুছুর রহমানের পাছার টিউমার দেখতে আপনাদের চেয়ে সুন্দর।💁‍♀️ আইলাভইউ মকু

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. শ্বেতপত্র পড়ার জন্য সাধুবাদ জানাই তবে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করে এখানকার পরিবেশ সমুন্নত রাখুন

      মুছুন
  16. জারুল সোবাহানরবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

    কিছু কিছু কবি-সাহিত্যিক যখন মেধার বড়াই করে, তখন মকলুর বন্ধু পোলাপান তারে সান্তনা দিয়া বলে, ধুর। রাখ তোর বালের মেধা! মেধা ধুইয়া পানি খাবি? তুই তো শেতপএ সম্পাদক। তোর ঘটে মেধা আছে না কি? আমাদের তো আল্লাহু মোটামুটি ভালো মেধা আর জ্ঞান দিছে।

    এসব ইলাবিলা দেখে মকলু কয়, আল্লাহু, তোমার দরবারে লাখো-কোটি শুকরিয়া। আমারে মাথা দিছ ব্রেন দেওনি৷ তাই আমার মাথায় মেধা ও জ্ঞান কোনোটাই নাই। নইলে আমিও অহংকারী হয়ে যেতাম। কিন্তু তুমি তো অহংকারীকে পছন্দ করো না। 😎

    উত্তরমুছুন
  17. জারুল সোবাহান
    অনুগ্রহপূর্বক প্রাসঙ্গিক করুন।

    উত্তরমুছুন
  18. গোধূলি বেলার বাকেরবুধবার, ২১ মে, ২০২৫

    কবিতা পড়ে সারাদিন খাইতে পারলাম না, ঘুমাইতে পারলাম না...শুধু ভাবতেছি এই মেধা কেন খোদা আমারে দিলা না? মোক্লেছ সাহেবের কাছে আজ্জি এমন কবিতা লেকিয়া বংলা সাহিত্যকে মহত করার যে উদ্দোগ আপনি নিছেন- সেইটা জারি রাখুন। আর যারা সাউয়া টাউটা কইতেছেন - দয়া করি এগ্লা কবেন না। সাউয়া কওয়া যাবে না, এতে মোক্লেছ সাহেবের মন ভাংগি যায়। চুদির ভাইয়ো কবেন না। এটা ভদ্র জাগা। এখানে ঠাপাঠাপি করবেন না।

    উত্তরমুছুন
  19. টিউমারটি আমার খুব পচন্দ হয়েছে মকু ভাইয়া অসাদারন লিখেছেন

    উত্তরমুছুন
  20. রাব্বি আহাম্মেদশনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

    আমি শুদু ভাবি মানুষ কিভাবে এতো খারাপ হয় ? এত সুন্দর একটা পএিকায় এসে খানকির ছেলেরা খারাপ কতা লেখে ? শাউয়ার ব্যাটাদের শ্যাটা ভেংগে দেন মোক্লেস স্যার ৷ যারা আপনাকে ঠাপায় আপনি তাদের গোয়ার হুক নরে দেন স্যার

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. প্রিয় পাঠক শ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে অনুগ্রহপূর্বক প্রাসঙ্গিক করবেন।

      মুছুন
  21. ড. আব্দুর রহমান ভান্ডারীশনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

    স্যার মোখলেছুর রহমানের কবিতাটি গভীর অর্থবহ এবং প্রখর সামাজিক অন্তর্দৃষ্টি বহন করে। এটি একটি রূপকধর্মী কবিতা যেখানে "সামাজিক টিউমার" একটি শক্তিশালী প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। কবি সমাজের বিভিন্ন অসুস্থতা—যেমন পুনরাবৃত্ত সংক্রমণ, শারীরিক বা জেনেটিক সমস্যা—এর সাথে সামাজিক বিকার বা অবক্ষয়ের তুলনা করেছেন, যা সময়ের সঙ্গে বেড়ে ওঠে এবং শেষমেশ একধরনের "সামাজিক ক্যানসারে" পরিণত হয়।

    চুল ও নখের মতো নয় বলার মাধ্যমে কবি বোঝাতে চেয়েছেন, এই টিউমার সহজে উপেক্ষণীয় নয়—এটি অনুভূতিপূর্ণ, বেদনাদায়ক, এবং বিস্তারক্ষম। শুশ্রূষার ব্যাঘাতে এর ভয়াবহতা বাড়ে—যেটি সমাজের দায়িত্বহীনতা, উদাসীনতা বা প্রতিকারহীন অবস্থার দিকেও ইঙ্গিত করে।

    অত্যন্ত সংহত, প্রজ্ঞাময় এবং দার্শনিক এক কবিতা এটি।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. কবিতা পাঠ করে মন্তব্য করার জন্য অফুরান সাধুবাদ জানাই।

      মুছুন
  22. কবিতাটি পাট করে খুব মজা পেলাম কবি ৷ আমারো হোগায় টিউমার হইচে আপনার মতো ৷ শুভকামনা

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অনুগ্রহপূর্বক প্রাসঙ্গিক মন্তব্য পত্রিকার পরিবেশ সমুন্নত রাখতে আপনার /আপনাদের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।

      মুছুন
  23. কিসমত জাহান টুনিশুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

    বৃস্টির রাতে তোমার কবিতা পড়ে ঘুমাতে পারি না সারারাত ধরে ,,, তোমার চকচকে মাথায কিচ কর্তে মনচায়

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. কিসমত জাহান টুনি
      কবিতা পাঠ করে আনন্দ পেয়েছেন জেনে সার্থকতা অনুভব করছি। তবে নির্ঘুম রাত কাটাবেন না পরে আবার অসুস্থ পড়বেন তখন আমরা একজন শ্বেতপত্রের নিয়মিত পাঠক থেকে বঞ্চিত হব। কবিতা পড়ে সুখময় ও নির্বিচ্ছিন্ন ঘুম হোক সেই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আর স্বামী-সন্তানসহ সুখে জীবন কাটুন শুভকামনা রইলো।

      মুছুন

অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷