কারো কারো বেল না থাকলেও
তাড়া আছে বহুবিধ,
ভাব-ভঙ্গিতে অস্থির এক্সপোজ।
পৃথিবীর অমানবীয় ভীড়ে
বলগা ছোটাছুটি
কার বুকে, ঘাড়ে পাড়া দিয়ে
কে উপরে উঠবে সেই প্রাণান্তকর লড়াইয়ে মাতাল।
কারো কারো বেল না থাকলেও
তাড়া আছে বহুবিধ,
ভাব-ভঙ্গিতে অস্থির এক্সপোজ।
কারো কারো বেল না থাকলেও
তাড়া আছে বহুবিধ,
ভাব-ভঙ্গিতে অস্থির এক্সপোজ।
পৃথিবীর অমানবীয় ভীড়ে
বলগা ছোটাছুটি
কার বুকে, ঘাড়ে পাড়া দিয়ে
কে উপরে উঠবে সেই প্রাণান্তকর লড়াইয়ে মাতাল।
কারো কারো বেল না থাকলেও
তাড়া আছে বহুবিধ,
ভাব-ভঙ্গিতে অস্থির এক্সপোজ।
57 মন্তব্যসমূহ
আহা, কী সুন্দর কবিতা। কবিকে অনেক অনে বালু বাসা ও চুমু
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্র ভিজিট কবিতা পাঠ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
মুছুনমানুষ ও কাক
উত্তরমুছুনওৎ পেতে থাকে কাক
সাবানের গোলাপি রঙের দিকে
লোভাতুর চোখ মানুষের কষ্ট না বুঝে
ছুঁই মেরে ডুব দেয় নিজ স্বভাবে।
মানুষ বুঝে তার চালাকি
কা করে ডাক দিলেই হয় সাবধান
হেইস হেইস করে বুঝে না কাক
মানুষ থমকে দাঁড়ায়। চোখটিপে
ইশারা করে। থাক কাক চলে যাই
তাড়া আছে তাড়া আছে।
দারুন লেখা
মুছুনওৎ পেতে থাকে কাক
উত্তরমুছুনমকুর গোয়া হলো ফাক
কবীরের দিকে তাকিয়ে থাকে
লোভাতুর চোখ মকলুকে ডাকে
মকলু বুঝে তার চালাকি
শব্দ বসালেই কবিতা হয় নাকি
হেইস হেইস করে বুঝে না মকু
ইশারা করে। তুমি থাকো কাক
কবীরের গোয়া হলো ফাক
প্রাকৃতিক কবি ইদ্রিস আলী
মুছুনপ্লিজ আপনি অশালীন শব্দ, বাক্য প্রয়োগ করে মন্তব্য করবেন না। মার্জিত ও শ্লীলতা বজায় রেখে মন্তব্য করুন।
আজ বিকালে হোলধোয়া নদির তিরে বসে প্রিয় কবি মুখলেসুর রহমান সাহেবের তাড়া কাব্যটি পাঠ করলাম ৷ অসাধারন লাগলো কাব্যটি ,,,, শুভকামনা কবি ৷ একদিন হোলধোয়া নদির তিরে আপনাকে আমন্ত্রণ জানাইলাম
উত্তরমুছুনঢোলগোবিন্দ চক্রবর্তী
মুছুনঅত্যন্ত বিনয় ও সম্মানের সাথে বিশেষভাবে বলছি আপনি এখানে অশালীন ও অমার্জিত মন্তব্য করে এখানকার পরিবেশ নষ্ট করবেন না।
মকলু সাংবাদিকেরই ভাল হইছে ৷ তাড়াও নাই বেলও নাই ৷ ওয়াও
উত্তরমুছুনঅকপট রব্বানী
মুছুনপ্রাসঙ্গিক ও মার্জিত মন্তব্য করুন
কবিতাটি পাট করে আমার খুবেই পছন্দ হয়ছে ৷ ওগো সম্পাদক তুমি আরো বেশি বেশি এমন কবিতা লিখে প্রকাশ করো আইলাভইউ 😘
উত্তরমুছুনকিসমত জাহান টুনি
মুছুনআন্তরিক ধন্যবাদ জানাই
এসব কবিতা লিখে তুমি নিজেকে যতোই হাতির হোল কবি ভাবো না কেন তুমি প্রকৃত হাতির হোল কবি হতে পারবে না ছোটভাই ৷৷ ছোটক্লাশে পড়নি ভাবসম্প্রসারনঃ
উত্তরমুছুননিজেকে যে হাতির হোল ভাবে
হাতির হোল সে নয়
লোকে যারে হাতির হোল বলে
হাতির হোল সে হয়
Monowar hossain
মুছুনআপনাকে অনেকবার প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করার জন্য বলার পরও আপনি অপ্রাসঙ্গিক, অমার্জিত, অরূচিকর ও অশ্লীল শব্দ, বাক্যে আক্রমনাত্মক মন্তব্য চালিয়ে যাচ্ছেন। যা এখানকার পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে ফেলেছে। তারপরও আপনি থামছেন না। অনুগ্রহপূর্বক পারলে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করবেন আর না পারলে আপনার মন্তব্য করার প্রয়োজনীতা নেই।
আর আপনি বলেছেন- ‘এসব কবিতা লিখে তুমি নিজেকে যতোই হাতির হোল কবি ভাবো না কেন তুমি প্রকৃত হাতির হোল কবি হতে পারবে না ছোটভাই ৷৷’
Monowar hossain পরিস্কারভাবে আপনাকে আগেও বলেছি আবারও বলছি কবিতা ও সাহিত্য চর্চা করে যাচ্ছি এবং আগামীতেও সে চর্যা অব্যহত থাকবে তাতে - কবি হব, না হব না সেটা আমার কাজ ও মহাকালে বিচার করবে সে চিন্তা আপনাকে করতে হবে না।
তোমার কবিতা নিয়ে মন্তব্য করলে তুমি আমাকে হিট করার হুমকি দেও মামলার ভয় দেখাও এগুলো কোন দেশের ভদ্রতা ?
মুছুনছোটভাই তুমি খুব নেস্টিকচোদা ছেলে ৷ কমান্ডের উত্তর কমান্ড করেই দিতে হবে ৷ মামলা করা যাবে না ৷ আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া যাবে না
মুছুনতোমার ছাড়া কারো বেল নাই এটাই বলতে চাও ????
উত্তরমুছুননেতা রব্বানী
মুছুনওভাবে নিবেন না। এটা কবিতা মাত্র, বিষয়টি ভালো লেগেছে তাইতো তাড়া নিয়ে কবিতাটি লিখেছি। অন্যকে ছোট করা আমার কাজ না। আর নিজেকে বড় কখনো ভাবি না।
আগে নিজে বড় হও তারপর ভাবিও ৷ আর তার পরেই গর্ব করে বলিও আমি নিজেকে বড় ভাবি না ৷
মুছুনAkhtar hossain
মুছুনঅবশ্যই, আপনি যা বলেন!
আদরের মকলু তুমি উচিত কথা পুচুৎ করি বলে দিচো ৷ তুমি ছারা কারো বেল নাই
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ জানাই
মুছুনKub valo hoise kobita
উত্তরমুছুনকবিতা ভালো লাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের সাথেই থাকুন
মুছুনকবি মূলত স্বপ্নের হোল সেলার
উত্তরমুছুনআমরা সবাই যার যার লালিত স্বপ্ন নিয়ে, সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্যই লড়াই করেই বাঁচি।
মুছুনকবিতাটি হৃদয়ে দোলা দিয়ে গেল
উত্তরমুছুনআন্তরিক ধন্যবাদ।
মুছুনশ্বেতপত্রের সাথেই থাকুন সব সময়।
লা জবাব
উত্তরমুছুনআন্তরিক ধন্যবাদ
মুছুনদুনিয়ার মজদুর এক হও
উত্তরমুছুনলড়াই কর
মুছুনআপনার কবিতার বই আছে ?
উত্তরমুছুনজ্বি তিনটি বই আছে
মুছুনএত সুন্দোর কবিতা ওহ নাইচ. Fine laglo
উত্তরমুছুনHilhil jarina
মুছুনআন্তরিক ধন্যবাদ। শ্বেতপত্রের সাথেই থাকুন।
কুরবানি দিছ কবি?
উত্তরমুছুনজ্বি
মুছুনতুমি একটা বারা
উত্তরমুছুনকীসের এত তাড়া?
অছাম হইচে মকু
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্র পাঠের জন্য ধন্যবাদ জানাই
মুছুনযাদের বেল নাই তাদেরকে এভাবেই হাম্বুল দিতে হবে
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্র পাঠ ও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
মুছুন
উত্তরমুছুন১. প্রেক্ষাপট ও বিষয়বস্তু
মোকলেছুর রহমানের “তাড়া” কবিতাটি আমাদের সময়ের এক বিষণ্ন, তীক্ষ্ণ বাস্তবতার প্রতিচিত্র। এটি একটি আধুনিক নাগরিক জীবনের চিত্র, যেখানে মানুষের বেল (ঘণ্টা/সময় সংকেত) না থাকলেও তাড়ার কোনো কমতি নেই। কবি এমন এক মানসিক ও সামাজিক অবস্থার কথা বলেন যেখানে সময়হীন তাড়া মানুষকে চাপে রাখে।
এই বিষয়টি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক, বিশেষ করে বর্তমান দৌড়ঝাঁপে ভরা সামাজিক কাঠামোয়, যেখানে প্রতিযোগিতা, আত্মপ্রকাশ, সামাজিক অবস্থান অর্জনের আকুলতা আমাদের নিত্যসঙ্গী।
২. চিত্রকল্প ও শব্দচয়ন
কবিতার সবচেয়ে শক্তিশালী দিক হলো তার চিত্রকল্পের নাটকীয়তা:
> “কার বুকে, ঘাড়ে পাড়া দিয়ে
কে উপরে উঠবে সেই প্রাণান্তকর লড়াইয়ে মাতাল।”
এখানে কবি একটি কুৎসিত, নিষ্ঠুর বাস্তবতা এঁকেছেন—মানুষ কেবল অন্যকে পিষে নিজের অবস্থান গড়তে চায়। এই বাস্তবচিত্রে তীব্রতা আছে, পাঠকের অনুভব জাগিয়ে তোলে।
তবে, এখানেই কিছু সমালোচনার জায়গা রয়েছে:
ত্রুটিসমূহ / দুর্বল দিক বিশ্লেষণ:
১. পুনরাবৃত্তি অত্যধিক সরল ও সরাসরি
> “কারো কারো বেল না থাকলেও
তাড়া আছে বহুবিধ”
এই চরণটি কবিতার শুরু ও শেষে পুনরাবৃত্ত হয়েছে। যদিও কাব্যিক পুনরাবৃত্তি একটি টেকনিক্যাল কৌশল, তবে এখানে এটি নতুন মাত্রা যোগ করতে ব্যর্থ। দ্বিতীয়বার পাঠক এই চরণে ফিরে এলে নতুন কোনো অনুভবের জন্ম হয় না। তাড়ার ব্যাখ্যা বা পরিণাম যদি দ্বিতীয় অংশে ব্যপ্ত হতো, তবে পুনরাবৃত্তি সার্থক হতো।
২. “এক্সপোজ” শব্দের ব্যবহারে ভারসাম্যের অভাব
> “ভাব-ভঙ্গিতে অস্থির এক্সপোজ।”
এই লাইনে “এক্সপোজ” শব্দটি ইংরেজি, এবং কবিতার সামগ্রিক বর্ণনার সঙ্গে একধরনের সাংস্কৃতিক বা ভাষাগত বিরোধ তৈরি করে। “অস্থির আত্মপ্রকাশ” বা “উন্মোচনের তাড়া” বললে সম্ভবত ভাবটি আরও সাঙ্গতিপূর্ণ হতো। বাংলা কবিতায় ইংরেজি শব্দ প্রয়োগ করতে হলে তা অত্যন্ত পরিমিত ও প্রাসঙ্গিকভাবে করতে হয়—এখানে তা খানিকটা অসংগতিপূর্ণ লেগে যায়।
৩. অন্ত্যমিল ও কাঠামোর শৈল্পিকতা অনুপস্থিত
কবিতাটি ছন্দমুক্ত হলেও তা মুক্তক ছন্দের শৈল্পিক কাঠামো মেনে চলে না। পঙ্ক্তিগুলোর দৈর্ঘ্য, গতি এবং কণ্ঠস্বর অস্থির। এতে করে পাঠে ছন্দহীনতা নয়, বরং কিছুটা অসামঞ্জস্যতা এসে পড়ে।
৪. ভাবনার গভীরতা প্রশ্নবিদ্ধ
যদিও সামাজিক প্রতিযোগিতা ও অস্থিরতার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, তবু সেটি অতিশয় সরলীকৃত ও সরাসরি। কবিতাটি যেন ব্যাখ্যা করে দেয়, কাব্যিক প্রতিসরণ বা উপমার স্তর তৈরি করতে পারেনি। ফলে এটি পাঠকের বুদ্ধিবৃত্তিক অংশকে খুব বেশি নাড়িয়ে দেয় না। একটি কবিতা কেবল “বলছে”—এটা যথেষ্ট নয়, মনে রাখাতে হয়, ভাবাতে হয়।
সমাপ্তি মন্তব্য:
“তাড়া” কবিতাটি একটি সময়জয়ী ভাবনার ওপর ভিত্তি করে লেখা, কিন্তু এর ভাষাগত শৈল্পিকতা, প্রতীকায়ন ও কাব্যিক গাম্ভীর্য যথেষ্ট নয় বলেই তা মনে গেঁথে যাওয়ার মতো গভীর প্রভাব তৈরি করতে ব্যর্থ হয়। কবি হয়তো একটি দ্রুত আবেগে লেখা প্রতিক্রিয়াশীল কবিতা উপস্থাপন করেছেন—যেটি চিন্তার দ্বার খুলতে পারে, কিন্তু শিল্পগুণে এখনও পূর্ণতা পায়নি।
Dr. Rezaul karim
মুছুনঅসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা নিন। আপনি নিয়মিত শ্বেতপত্র পাঠ করেন ও লেখা নিয়ে যে গঠনমূলক মন্তব্য করেছেন তা বিশ্লেষণাত্মক। যা কবি/লেখকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজে লাগবে। শ্বেতপত্রের সাথেই থাকুন পাঠ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করুন।
লুঙ্গি তুলে দিলাম ফু,
উত্তরমুছুনসকল তাড়া ছু মন্তর ছু
জাঙ্গিয়া কামাল পাশা
মুছুনঅনুগ্রহপূর্বক প্রাসঙ্গিক ও মার্জিত মন্তব্য করুন
অতিব চমতকার কাব্যটি পাট করে আমি মুখধো ,, তুমিও মুখধো ,,
উত্তরমুছুনকিভাবে কবি পেরেচেন নিজের মনের রস দিয়ে এমন কবিতা লিকতে যার প্রতি পরোতে পরোতে রসের ঝোল লেগে পাঠককে আকৃিস্ট করতেচে ,, শুভকামনা কবি মোকলে
কিরে নেংটা সোলেমান, কি বাল কইস। তোরে আর কি কমু তুই তো জন্মগত নেংটা।
মুছুনশ্বেতপত্র পাঠ এবং মন্তব্য করার জন্য সাধুবাদ জানাই। তবে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করে শ্বেতপত্রের যাত্রাকে সচল রাখুন।
মুছুনযার তাড়া আছে কিন্তু বেল নাই তাকে নিয়ে শুদু কবিতা লিকলেই হবে না কবি একে পুলিশ দিয়ে গ্রেপতার করতে হবে ,,,, আশলে সত্তি বলতে কি এদের গোয়ার হুক নরে দিতে হবে ,,,খানকির পোলার বেল নাই কিন্তু খুবেই অস্তির এক্সপোস ৷৷ গোয়ার চাম তুলি দিলে বুজবে বেলের মাইর কেমন লাগে ,,,সুন্দর হইসে কবি মকু তুই এগিয়ে যা
উত্তরমুছুননিপেন দারোগা
মুছুনশ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
তবে অনুগ্রহপূর্বক প্রাসঙ্গিক ও মার্জিত মন্তব্য করে আমাদের শিল্পের ধারাকে অব্যাহত রাখতে প্রাণিত করবেন।
তাড়াবাজি করে যারা
উত্তরমুছুনহোগা মারা খাবে তারা
বেল নাই তবু তার অস্থির এক্সপোস
ফকিরের পোলার খুবে পোস
বদলা শালা দেখায় তাড়া
শালারে কেউ cdi না মোরা
পাছার চামরা তুলে দেও
মকু সাংপাদিকের জয় হোক
বিজি কবি ইদ্রিস আলী
মুছুনশ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বিজি কবি ইদ্রিস আলী, তোর মথায় গু
মুছুনছু মন্ত্রর ছু
বিজি কবি ইদ্রিস আলি, তুই একটা কাউয়া
কিবাল লেখিস সাউয়া
বিজি কবি ইদ্রিস আলী তুই একটা জঙ্গল তোর হবেনা মঙ্গল।
ভদ্রতা এবং শালীনতা বজায় রেখে মন্তব্য করুন
মুছুনআজ এই বৃষ্টির দিনে, আমি চলে যাবো চিনে। থাকবোনা এই দেশে, যাবো ভেসে ভেসে।
উত্তরমুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷