সাংবাদিক ও কবি আহম্মেদুল কবির এর প্রথম কবিতার বই ‘বিরহ ব্যথার বসন্তে’ অমর একুশে বইমেলা-২০২৪ এ প্রকাশিতব্য। দুঃখ-কষ্ট, হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনায় জর্জরিত জীবনের বাস্তব চিত্র অঙ্কিত হয়েছে ‘বিরহ ব্যথার বসন্তে’ কাব্যগ্রন্থটিতে। কবির মনে ব্যথা জমতে জমতে ব্যথার বাথান সৃষ্টি হয়েছে। সে ব্যথার বাথানে নিত্য তার পরিভ্রমণ। আর সেখানেই তিনি বসন্তের আমেজ ক্রিয়েট করেছেন। এ ব্যথা হয়তো পৌছে যাবে পাঠকের হৃদয় অব্দি।
প্রকাশক: ঘাসফুল প্রকাশনী।
প্রচ্ছদ: সাহাদাত হোসেন।
ঘাসফুল প্রকাশনীর ১৪৭-১৪৮ স্টলে পাওয়া যাবে।
স্লাইড ফটোশপার
রাত পোহালেই শুভেচ্ছা জানাবে বলে
স্লাইড খোঁজ ফটোশপে,
আর্টিস্টিক অভিনয়ে আর কত ছবি আঁক
তোমার নোংরা অবয়বে।
রাত পোহালেই অভিনন্দন জানাবে বলে
ঘঁষে নাও শেওলা দেয়াল
আঁকিবুঁকি চোর-বাদুড়ে ঝুলে যাও গাছে
ভাবছো সত্য বুঝি বে-খেয়াল।
যখন ছবি আঁকছিলে
তখনও সত্য ছিলে না।
চেষ্টাও করোনি সত্য খোঁজার!
তোমার জীবনালেখ্যে মিথ্যার বেসাতি
দেখলেই মনে হয় জ্যান্ত বোয়াল।
হা করেই গিলে খেতে পারো সমস্ত জলজ,
আজ এসেছ শুভেচ্ছা জানাতে
অভিনন্দন জানাতে, লাইক পাবে না।
যদি কমেন্ট পাও তবে সত্য খুঁজে নাও
যদি শেয়ার পাও তবে জেনে নিও
সেও তোমারই মতোই স্লাইড ফটোশপার।
কোন হিসাব দেবনা
যখন ফুরায়
সব কিছুই ফুরিয়ে যায়,
ব্যাগ ভর্তি বাজার ফুরায়
মোবাইলের রিচার্জ ফুরায়
এমবি ফুরায়, রাতের ঘুম ফুরায়
ফুরিয়ে যায় সকল ভালোবাসা।
বিরক্তির চিহ্ন ঘাম ঝরালেই
শান্তিও ফুরায়।
সবকিছু ফুরাতে ফুরাতে
প্রাপ্তি গুলো যখন পাহাড় হয়
গাড়ি হয়, বাড়ি হয়
জৌলুসে ভরে যায় আঙ্গিনা
তখন জীবন ফুরায় যমদূতের কাছে।
মহাকালে কোন হিসাব দেবনা।
ধোঁয়া
হৃদপ্রকোষ্ঠ থেকে ছুড়ে দেই ধোঁয়া
চিন্তার ভাঁজে ভাঁজে রক্তক্ষরণ
আর কত! কত আর দিয়ে যাবে
সুতোয় টান,
জানি বটে!
আমি মরে গেলে আমার ছুড়ে দেয়া ধোঁয়ায়
খুঁজে নিতে পার, তোমাদের প্রতিদান।
ল্যাম্পপোস্ট
ছায়াদেহে হারিয়ে গেছে দেহের অবয়ব
কী বিদঘুটে সময়ে খোঁজা হয় মগজ!
কী খুঁজি কত রোদ-বৃষ্টি-ঝড়ে
কত হাসি-কান্নার সমারোহে।
যেভাবে চলি, সেভাবেই
চলে জীবন...
কীসের হিসেব-নিকেশ
ছায়াদেহের বিপরীতে?
ল্যাম্পপোস্টের কাছাকাছি এলে
হয় ধূমকেতু, খোঁজে পুরনো সময়!
বিরক্ত লাগে
পুরনো ক্যালেন্ডার উল্টিয়ে
আর কত দেখবো জীবনের তামাশা।
চিত্তঋত
নিদ্রিত বিভোরে স্বাপ্নিক আবেশে
দ্যুলোক নিবিদ উচ্চারী
তওবা করো" হে নর-নারী
স্বীয় শয্যা আবৃত সব ইলা ত্যাগী
কু' জন পরিত্যাজ্য তাহাদেরই।
ধ্যেয় আমি নিমজ্জত
স্তম্ভিত নিরেট মৌনতায়
উন্নাসিক উৎপথ রুদ্ধ করিয়া
দিতে পার যদি তায়
চয়চিত্তে---
তোমারই নাম জপিবার অভিপ্রায়।
দর্শন পয় নাহি হয় ক্ষয়
পাতক যাত্রায় শিরোধার্য সবি
ওহে বিধাতা- মহিসৃষ্ট
স্বীয় গাত্র কিশানুতে আপ্ত
করিনু দান
নিবৃত্তি দাও সকলি।
হয়ে ক্ষান্ত, হেরিতেছি মোরা পথভ্রান্ত
তব করি মিনতি, করি নিবেদন
চয় জয়ের উৎস তুমি, তুমি দয়াবান
অনুধ্যানে জাগে যেন
দ্যূতিদীপ্ত---
দ্যুলোক যাত্রার জয়গান।।
81 মন্তব্যসমূহ
কি কবিতা লিকেছ তুমি কবির সোনা
উত্তরমুছুনআর বলো না বিউটি মনা, কবিতায় যেন হৃদয়ে দাগ কেটে যায়, এমন কবিতা লেখার চেষ্টা করছি'গো!
মুছুনকবিতার কবিকে আই লাব ইউ
উত্তরমুছুনআই লাভ ইউ টু
মুছুনতোমার কবিতা পড়ে
উত্তরমুছুনঘুমাতে পারি না সারারাত ধরে
ভাবনার বিষয়!!
মুছুনকবির বই পড়া উচিত ৷ এসব কি কবিতা হয়েছে? রাবিশ
উত্তরমুছুনপুঁথিগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন,নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন! রাবিশ!!
মুছুনস্লাইড ফটোশপার কবিতা ভাল লাগল
উত্তরমুছুনঅশেষ ধন্যবাদ
মুছুনশুভকামনা কবীর
উত্তরমুছুনশুভকামনা আপনাকেও!!
মুছুনহাটু মুড়ে বসে ঠান্ডায়
উত্তরমুছুনখকখক কাশে
আকাশেতে কি যেন
সাদা সাদা ভাসে
বিরহ ব্যাথা নিয়ে
জনগন কাশে
সেই দেখে আহমেদুল কবীর
আনন্দেতে ভাসে
অনেকেই তো আনন্দে কাতরায়
মুছুনআনন্দ ভ্রমণে যায়, হাতে হাত ধরে
অন্তঃসত্ত্বা নদীর দু’কূল খোঁজে
ডিজিটাল নৌকায়
ডিগবাজি দেয় সুখ হারানো
বিজ্ঞপ্তির শব্দবৈঠায়।
আমার কোন আনন্দ নেই, কারো কারো
নেই! ফিলিস্তিনে, ইজরাইলে, ইউক্রেনে...
যুদ্ধ জয়ের মৃত্যু উপত্যাকায়!
পাঠকের মনন ছুঁয়ে যাক; শুভকামনা…
উত্তরমুছুনশুভকামনা
মুছুনমকু তুমি এসব কি পকাশ করেছ বলতো ???? তুমি কি শিক্ষিত হবা না ?????? যাকে তাকে ধরে কবি বানানো র পোজেক্ট নিসো তুমি
উত্তরমুছুনপ্লেন চালালে পাইলট, রিক্সা চালালে রিক্সাওয়ালা, চা বিক্রি করলে চা ওয়ালা যদি হয়; তাহলে যিনি কবিতা লেখে তাকে কী বলা যায়?
মুছুনভাই এটা চির কালীন সত্য কাউকে কবি বানানো যায় না, সবাই নিজের চেষ্টায় ও যোগ্যতায় কবি হয়ে ওঠে। শ্বেতপত্র সবাইকে সেই জায়গা দেয় বাকীটা যার যার সামর্থে এগিয়ে যায় মাত্র।
😂😂😂😂
উত্তরমুছুনইগলা কবিতা?
😂😂😂😂
নানানা!!! ইগলা কবিতা নয়।ইগলা আম পাতা দোরা দোরা!
মুছুনএরকম আমপাতা দোরা দোরা
উত্তরমুছুনকবিতা লিখে নিজেকে কবি ভাবা বন্ধ করুন
এসব দিস্তা দিস্তা কাগজ নষ্ট করে কি লাভ
লাভ খুঁজতে হয় সুদের ব্যবসায়, কবিতায় নয়!
মুছুন
উত্তরমুছুনগাম্বাট সম্পাদক এবার উপযুক্ত গাম্বাট কবি পেয়েছে৷ দুই গাম্বাট মিলে এবার বাংলা কবিতার চুতরী ফাইট করে দেও
গাম্বাট পাঠক সকল লেখককেই গাম্বাট মনে করে!
মুছুনসুহৃদ কেরামতুল্লা
মুছুনএটা চির কালীন সত্য যে কাউকে কবি বানানো যায় না, সবাই নিজের চেষ্টায় ও যোগ্যতায় কবি হয়ে ওঠে। শ্বেতপত্র সবাইকে সেই জায়গা দেয় বাকীটা যার যার সামর্থে এগিয়ে যায় মাত্র।
বালছাল সুর ধরলে যেমন গীদাল হওয়া যায় না এসব বালছাল লিখে তেমন কবি সাজা যায় না কবির বাবু ৷ নিজের মান উন্নত করুন ৷ বই পড়ুন প্লিজ
উত্তরমুছুনআমি কবি নই ভাই, আমি কবিতার।আর বই পড়ার কথা বলছেন,আমি পুঁথিগত বিদ্যায় কবি হতে চাই না।
মুছুনআমি কবি নই ভাই কবিতার। আর পুঁথিগত বিদ্যায় কবি হতে চাই না!!
উত্তরমুছুনবিচি ধরে মারো টান
উত্তরমুছুনকবির হবে খান খান
আমাদের পাড়ায় একটা অশিক্ষিত কুকুর আছে, কোনটা খেতে হয় আর কোনটা খাওয়া যায়না সেটা না বুঝেই খাইদাই করে। এজন্য ভিটামিনের অভাবে ওর মগজ কাজ করেনা।বলা যায় জংধরা মগজ। অন্য পাড়ার কোন অচেনা কুকুর বা কোন লোক-ভদ্রলোক আমাদের পাড়াতে এলে আমাদের পাড়ার কুকুরটা কিছু বুঝুক আর না বুঝুক ঘেউঘেউ করে। আসলে অশিক্ষিত হওয়ায় কোথায় ভূকতে হয় সেটা ও জানেনা। না জানাই স্বাভাবিক। একদিন এক অচেনা ভদ্রলোক যেইনা আমাদের পড়ায় ঢুকুছে আমাদের কুকুরটা ঘেউঘেউ করে যেইনা ভদ্রলোককে কামড় দিবি- দিচ্ছিলো ঠিক সেই সময় ভদ্রলোক এমন এক লাথি দিল আমাদের কুকুরটার দুটো বিচিই ছিঁড়ে গেছে। কুকুরটা এখন পশু হাসপাতালে।
মুছুনশুনে খুব দুখখ লাগল কবীর
মুছুনতুমি তোমার বিচি দুইটা খুলে কুকুরকে গিফট করতে পারতে
কিন্তু তুমিও মকুর মতো সার্থপর তাই কুকুরের বিচি ভাজি করে খেয়ে ফেলেছ
জীবনেও শুনিনি কেউ কুত্তার বিচি ভাজি করে খেয়েছে।তোর কাছেই প্রথম শুনলাম,নিশ্চই তুই কুত্তার বিচি ভাই করে খেয়ে
মুছুনজীবনেও শুনিনি কেউ কুত্তার বিচি ভাজি করে খেয়েছে।তোর কাছেই প্রথম শুনলাম,নিশ্চই তুই কুত্তার বিচি ভাজি করে খেয়েছিস। তোর কোন রুচিবোধই নেই।তুই এদেশে থাকার যোগ্যই না।কোরিয়া যা।ভাগ---!!
মুছুনতুমি নিম পাছা ভত্তা দিয়ে কুত্তার বিচি মেখে ভাত খেয়েছ আমি জানি ৷
মুছুনতোমার পাড়ার কুকুরের বিচির সাদ কেমন ?
তুমি যে কুকুরের বিচি খেয়েছ এটা কাউকেউ বললিও না তাহলে সরবনাশ হয়ে যাবে
স্বামীর পা থাকার পরেও যেসব মেয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় তারা কখনো সুখী হয়না। 🙂
উত্তরমুছুনবেশ বলেছেন!
মুছুনঅসাধারন লিখনি ভাই
উত্তরমুছুনমুগ্ধতা রেখেগেলাম
এই কিতাব আমি খরিদ করবোই করবো
আপনি অটোগ্রাপ দিয়েন আমাকে
জানিনা কে কখন অটোগ্রাফ দেয়ার ক্ষমতা অর্জন করে বলা মুশকিল। তবে ভালো কিছু লেখার চেষ্টা করতে পারি।একদিনেই সাফল্য অর্জনের আশা করা বোকামো মনে করি।
মুছুনযারা কবিকে নোংরা কথা বলে তারা ধংশ হবেিই হবে ৷ কবি এগিয়ে যান মকলু তুমি এগিয়ে চল
উত্তরমুছুনশুধু কবিকে কেন,যারা নোংরা কথা বলে, সবসময় নোংরাময় জীবনের সাথে জড়িয়ে থাকে তাদের জীবনটাই নোংরায় পরিণত হয় বলে মনে করি।
মুছুনবই পড়ুন
উত্তরমুছুনকবিতা কি তা জানুন বুঝুন
তারপর লিখুন
এসব কবিতা হয়েছে?
আর সম্পাদোক কেমন যে যা দেয় তাই পকাত করে প্রকাশ করে দেয়
কয়টা বই পড়েছ শুনি। আর যদি অনেক বই পড়েও থাক,তাহলে তোমার নাম হবার কথা ছিল,বিদ্যার সাগরিকা। এই পেইজের সম্পাদকের দুর্ভাগ্য তোমার মতো কয়েকটা আবাল পাঠক পেয়েছে।
মুছুনতেলাপোকাও পাখি
উত্তরমুছুনমকুও সম্পাদক
কবীরও কবি
পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে
উপরের দুলাইন বুঝলাম এবং মানলাম। উপরের দুলাইনের বিষয়ে যুক্তি আছে।
মুছুনতবে শেষ লাইনে পিপিলিকা সমন্ধে আপনি যা বুঝাতে চাইলেন আমি বুঝলাম সেটা আপনি নিজেই বুঝেন নাই। কারণ আফ্রিকান
ভোটা পিঁপড়া পাখা গজালে মানুষও খেয়ে ফেলে।
পড়লাম
উত্তরমুছুনকবিতাগুলো অতোটা জুতের লাইগলো না
গাম্বাট সম্পাদকের আরো পড়ালেখার দরকার আছে
সম্পাদক কবিতা বোঝে না কবি চেনে না? এসব তুমি কি প্রকাশ করেছ অপগন্ডো
আপনার এই ঢোল কেউ কানেই নেবেনা। আপনার নাম পড়েই একবাক্যে সবাই একই কথা বলবে সুর তাল লয় জানুক আর নাই জানুক গোবিন্দ ঢোল বাজাবেই।
মুছুনতিনটা বইয়ের কবিতে প্রকাশ করি সম্বাদক চুতরী গেইচে আর প্রকাশ না করে
উত্তরমুছুনমুই কইচিনু ন্যা পাবলিক তোক ডিম ঢোকে দিবে
এলা বোজ মজা
ক্যাদন নাগে
আপনি যেমন আপনার মন্তব্যের ধরনও তেমন।
মুছুনএগলা যদি কবিতা কই
উত্তরমুছুনকবীর মকলুর পু*কী সই
নয়ন আহম্মেদ,তোমার জেনেটিক সমস্যা আছে। জেনেটিক সমস্যা কী সেটা জানো' তো।মানে তোমার বাপ- দাদারা জীবদ্দশায় যত খারাপ কাজ করে গেছে সেটা তুমি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ছো। তুমি ভালো কাজ করা চেষ্টা করে দেখ,জেনেটিক সমস্যার করাণে তুমি সেটা কোনদিনই করতে পারবে না। তুমি অভিসপ্ত, সমাজের বোঝা।তুমি নোংরা, নিশ্চয়ই তুমি দেখতেও কুৎসিত!!
মুছুনসুন্দর কবিতে লিখেছেন
উত্তরমুছুনকবিকে বিপ্লবী শুভেচ্ছা
বিরহ থেকে বেরিয়ে আসুন কবি
রাজপথে আসুন
সুদিন আসবেই
মেহনতি মানুষের জয় অনিবার্য
বুঝলাম আপনার নামের সাথে চিন্তা - চেতনার মিল আছে। সময় অতি সন্নিকটে মেহনতি মানুষ ঠিকই একদিন রাজপথে নামবে।
মুছুনকুড়িগের্ম বইমেলায় কিনব
উত্তরমুছুনধন্যবাদ। বই কিনে কেউ কখনো দেউলিয়া হয়না।
মুছুনসম্পাদক কে আরো ভালোকরে পড়াশুনা করে আসতে হবে এটা সাহিত্তের কিছুই হয়নি
উত্তরমুছুনসম্পাদক আর কবিকে লাগানো উচিত
মনগড়া মন্তব্য না করে কবিতা ধরে ধরে ব্যাখ্যা দিন না মশাই।
মুছুনসাহস থাকলে সামনে এসে পরিচয় দিস, কে কাকে লাগায় দেখবি এখন, তোদের জন্ম হলো ডাষ্টবিনে, নিশ্চয়ই রুটির দোকানে কাজ করিস, তোর ময়দা মাখানো ভাষা ভদ্রলোকেরা ঠিকই বুঝে।
মুছুনআমি বাথরুমে বসে এমন একটা কবিতা লিখছিলাম। সেটা মেরে দিলেন কবিরদা? কাজ করচেন এটা? ছি। আপনার বিচার একদিন হবে। নিচে আমার কবিতা দিছি, পড়ি দেখেন।
উত্তরমুছুনহাগুর হিসাব দেবনা
যখন ফুরায়
বদনার পানি ফুরায়
আমার হাগু ফুরায়
হাগুগুলো যখন কষা হয়,
পু*কিতে অনেক ব্যতা হয়।
কি হয় হোক, কেয়ার করি না,
আমার হাগুর হিসাব কাউকে দিব না।
আপনি যেই হোন না কেন? শ্বেতপত্র পড়তে এসে ছ্যাবলামী, নোংরামী করবেন না প্লিজ। সক্ষমতা থাকলে লেখা ধরে ব্যাখ্যা দিন, গঠনমূলক সমালোচনা করুন। যদি না তা পারেন তবে এখানকার পরিবেশ নষ্ট করিয়েন না। কারন এটা পাবলিক প্লেস।
মুছুনআপনার কবিতা কবিতারূপেই আছে।মেরে দেব কেন। আপনার কবিতা পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। আপনার কবিতায় যে হাসির খোরাক আছে সেটেই বা কে দিতে পারে বলুন,একটু হাসিতে থাকার জন্য,মানুষ কত কিছুই না করে,সেখানে স্বার্থ ছাড়া আপনি যে হাসি হাসালেনএতে সত্যিই আপনি ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য।
মুছুনকবিতাগুল ভাল লেগেছে
উত্তরমুছুনবইটি কিনব আমি পায়খানার কসম
আপনার প্রথম লাইনটির জন্য ধন্যবাদ জানালাম। তবে দ্বিতীয় লাইনে এসে কমেন্ট করতে গিয়ে কেন জানিনা ছেলে মানুষী করে ফেললেন।
মুছুনআমি আনন্দিত হয়েছি এ খবর মুনের কবীর তোর বই বের হচ্ছে শুভকামনা
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ
মুছুনমামা বলে কথা। ভাগিনার জন্য দোয়া রাখিও মামা!!
মুছুনKobir tuii agia ja
উত্তরমুছুনtor joe hobei
jara toke hinsa kore tara baje baje kota boltese
tor jnno onk doa kori
ধন্যবাদ আপনাকে
মুছুনধন্যবাদ জানাই আপনাকে। আপনি নিঃস্বার্থ দোয়া করলেন!
মুছুনপায়খানার কসম কবিতাগুলা ভাল্লাগছে
উত্তরমুছুনগঠনমূলক সমালোচনা করুন
মুছুনযেখানে কবিতাগুলো আপনার ভালো লাগলো সেখানে অযাচিত কসম দিয়ে মূর্খতার পরিচয় দিতে গেলেন কেন বুঝলামনা। কবিতাগুলোতে ভালোলাগার কমতি থাকলে বলতেই পারতেন।
মুছুননেংটা কবির শাউয়া ফাটে দেও
উত্তরমুছুনতোর নাকমুক ফাটে দেব শুয়রের বাচ্চা
মুছুনমকলু সংবাদিকের সাইডে এসে আজেবাজে মন্তব্য করিস শালা বেজন্মা
তোর পু৮কী সই
নয়ন আহম্মেদ
মুছুনআপনিসহ সকলে শান্ত হন এবং শালীনতা বজায় রাখুন।
মানুষের রুচির দুর্ভিক্ষ নয়, দুর্ভিক্ষ গাম্বাট কবীরের। তারাই মুর্খ কবি তৈরি করে। বইমেলাতে শ্বেতপত্রে প্রকাশ করার কথা লেখক-প্রকাশক-পাঠকের লেখা। লেখক-প্রকাশক-পাঠকের তো খবরই নাই, গাম্বাট খুজতেচে তারই মত গাম্বাট কবি !!!!! তাহলে রুচির দুর্ভিক্ষ কার ???
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্রে অনভ্যস্ত, অনভিজ্ঞ কবিসাহিত্যিকের লেখা ছাপানো হয়, তাদের জন্যে সাহিত্যের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আর সেই সঙ্গে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কোর্সের আয়োজন জরুরি হয়ে পড়েছে!
উত্তরমুছুননিজেকে খুব গেনি মনে কর কবীর ??
উত্তরমুছুনতোমার মত কত কবীর দেখলাম ...... দুইদিনের বইরাগি ভাতকে বলে অন্য্ন্ন
পড়াশুনা করে তারপর কথা বলিও .........তার আগে না
এসব যা তা লিখে যদি কবি সাজা যেত তাহলে আর কুড়িগ্রামের সকল সুধি কবি হয়ে যেত যা অসম্ভব মনে রাখবে সত্তের জয় হবেই হবে। ভন্ডদের পরাজয় হবেই ইনশাআল।ল্লআহ
উত্তরমুছুনসে কোন চুদির ছেলে, যে বলার সাহস পায় এগুলো কবিতা হয়নি? মুখ খুলে দেখুক, কবীর আহম্মেদের বইয়ের পাতা কেটে কুচি কুচি করে তাকে ন্যাংটা করে তার পিছনে চালিয়ে দিবোো
উত্তরমুছুন
উত্তরমুছুনতোরা মেলায় ফুচকার দোকান দে অনেক লাব হবে
আমার বই পড়ে মানুষ হ
গম্বাট আল্লাহর দোহাই লাগে ভাষার মাসে এসব অপকর্ম প্রকাশ করা বন্দ কর প্লিজ
উত্তরমুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷