New

শ্বেতপত্র

কুড়িগ্রাম শহরের বাঘ / সুবীর সরকার




কুড়িগ্রাম শহরের বাঘ জল খেতে আসে ধরলা নদীর পারে।

সেই বাঘের সঙ্গে দেখা হয়ে যায়

চিলমারীর বন্দরের গাড়িয়াল বন্ধুর

এই গল্প একসময় মিথ হয়ে ঘুরে বেড়ায় 

জনপদের পর জনপদে।

আর বাঘ দৌড়তে শুরু করে রৌমারীর চরের দিকে।



দেবীবাড়ি নুতন পাড়া

কুচবিহার_৭৩৬১০১

পশ্চিমবঙ্গ ভারত


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

9 মন্তব্যসমূহ

  1. সুবীর সরকারের ‘কুড়িগ্রাম শহরের বাঘ’ কবিতাটি লোককথা, বাস্তবতা ও কল্পনার সীমান্তরেখায় দাঁড়িয়ে এক গাঢ় প্রতীকি বয়ান নির্মাণ করে। এখানে বাঘ শুধু প্রাণী নয়, বরং একটি কিংবদন্তি, জনপদের চেতনায় গেঁথে থাকা ভয়, রহস্য ও কৌতূহলের প্রতীক। ধরলার পাড়ে তার জল খেতে আসা যেন সভ্যতার প্রান্তসীমায় এক বন্যতার আগমন। চিলমারীর গাড়িয়াল বন্ধুর সঙ্গে বাঘের দেখা হওয়ার পর থেকে ঘটনাটি মিথে রূপ নেয়, এবং তা ছড়িয়ে পড়ে জনপদের পর জনপদে। কবিতার শেষ পঙ্‌ক্তিতে বাঘের রৌমারীর চরে দৌড়ে যাওয়া এই মিথের চলমানতা ও প্রসারণকে ইঙ্গিত করে। পুরো কবিতায় নানাভাবে অঞ্চলভিত্তিক সংস্কৃতি, মুখে মুখে ফেরে এমন গল্প এবং লোককল্পনার পুনরুজ্জীবন ঘটেছে। ভাষা সরল হলেও, তার অন্তস্তলে রয়েছে একটি জনপদীয় চেতনা ও স্মৃতিকথার প্রবাহ, যা একাধারে ঐতিহাসিক, সামাজিক ও রূপকধর্মী।

    উত্তরমুছুন


  2. সবার জন্য ইদ মরাবক। আর সম্পাদকের জন্য i love you, kiss kiss kiss kisss kisss kissss Kissss kisssssssss UuuuuUmmmmmmmm

    উত্তরমুছুন
  3. কুড়িগ্রাম শহরের বাঘ হল আমার নেতা মকলু ভাই

    উত্তরমুছুন
  4. নদীর পাড়ে বাঘ,
    আমি তো অবাক।
    গাছে ডাকে কাক,
    খাবো পাটা শাক।
    সাম্য ভাই কি বাঘ,
    না,না, মকলুভাই বাঘ।
    ডাক রাজুতে ডাক,
    যে যত লাফাক।

    উত্তরমুছুন
  5. ইরান এত এত বিজ্ঞানী সামরিক অফিসার বানিয়ে কি লাভ হলো? শেষ পর্যন্ত তারা বাঁচতে পারল না!

    আখেরাত ছেড়ে দুনিয়ার জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নতি করেও তারা ইহকাল পরকাল দুইটাই হারালো। চোখের সামনে আমরা দ্বীন ছেড়ে দুনিয়া নিয়ে পড়াশোনা করার করুণ পরিণতি দেখতেআছি। ‌

    ইরান যদি জ্ঞান-বিজ্ঞান কম্পিউটার প্রযুক্তি ছেড়ে দেশজুড়ে হাজার হাজার কওমি আলিয়া মাদ্রাসা বানাতো, হেফজুল কোরআন মাদ্রাসা তৈরি করতে পারতো, আর শুধু বুখারী মুসলিম হাদিস , তাফসির , তাছাউফ , শরহে জামী ,কুদূরী, কানযুদ দাকায়েক ইত্যাদি দেওবন্দী মাদানী মাসলাক মাযহাব নেসাবে গভীরতা অর্জন করতো ,

    যদি তারা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসির মুহাদ্দিস , শাইখুল হাদিস, আজহারী, আমির হামজা, তারেক মনোয়ার, সিদ্দিকী , কাসেমী, হাবিবী , মাদানী, সাঈদী, চরমোনাই, আইয়ুবী , আনসারী মুজাহিদ কমিটি, ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদ ইত্যাদি
    তৈরি করতে পারতো,

    যদি তারা রাতভর ওয়াজ মাহফিল করে মানুষের আখেরাতের বাগান সাজায়ে দিতো,

    নিশিরাতের মাহফিলে বাতিলকে হুংকারে হুংকারে আতঙ্কিত রাখতো, আজ তাদের উপরে এই আক্রমণ আসতো না।

    এই আক্রমণ আসলেও তাদের দ্বীনি এলেম ও আমলের খুলিসিয়াতের কারণে আল্লাহ তাদেরকে রক্ষা করতেন গায়েবীভাবে।

    আল্লাহ বলেন "যদি তোমরা ঈমান আনো , সৎকর্ম করো আল্লাহ তোমাদেরকে দুনিয়ার কর্তৃত্ব দান করবেন। " সূরা নূর আয়াত ৫৫

    "وَعَدَ اللَّهُ الَّذِينَ آمَنُوا مِنكُمْ وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ لَيَسْتَخْلِفَنَّهُمْ فِي الْأَرْضِ ..."

    ইরানের সামরিক শক্তি একেবারে কম নয়। ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিতে অন্যতম সেরা দেশ।

    তাদের অভাব হচ্ছে সহীহ আকিদার, সহীহ দ্বীন শিক্ষার, অসংখ্য কওমি আলিয়া মাদ্রাসার, হেফজখানার এবং বিপুল ওয়াজ মাহফিলের।

    আর অভাব আরবি উর্দু ফার্সি এবারত পড়তে জানা জনপ্রিয় আলেম ওলামা পীর মাশায়েখ বুযুর্গানে দ্বীন ওয়ায়েজীনে কেরামের এবং রুহানিয়াতের । অভাব বিভিন্ন সিলসিলার এবং তরিকার। নকশেবন্দিয়া কাদেরিয়া ইত্যাদি পীর ও খানকার।

    বাংলাদেশের অত সামরিক শক্তি নেই। অথচ এই দেশের দিকে কেউ চোখ তুলে তাকায় না।

    এটা এই দেশের বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিমুখ লাখো মাদ্রাসা, মক্তব , হেফজখানা , ভুরি ভুরি আলেম-ওলামা, দরবার খানকা, মাসলাক ও তরিকা এবং শক্তিশালী অসংখ্য ওয়াজ মাহফিলের ফসল। ‌

    এটা দুনিয়াত্যাগী যুহুদ ও এখলাসের বরকত। আলহামদুলিল্লাহ।

    উত্তরমুছুন
  6. আগামীকাল জুম্মা নামাজের পর সবাই রাজুতে আসেন। আজরাইলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিল হবে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে আমেরিকার দূতাবাস ভাঙা হবে। সবাই দলে দলে যোগ দিন।

    উত্তরমুছুন

অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷