নীলাচল অভিসন্দর্ভ
তীব্র কটু গন্ধে ভেসে যাচ্ছে ঘরের ওধার। তীব্র কটু, তীব্র বিষাক্ত। চৌদ্দটি গোলাপ রজনীযোগে কখন ও মেলেনি আমার এরুপ বসন্ত হাওয়ার সম্মিলন। নীলে, কটুতে বাষ্পীয় মেঘে বাষ্পীভূত হয়ে উড়ছে ঘর, মন বারান্দার সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম প্রতিটি কণা। বাতাসে বিষের নিশানা, ছায়াঘরে যতিচিহ্নের অপলাপে পুরোনো প্রেমের তীব্র আকুতি। জিভ শুকিয়ে আসতে চায় আমার। নীলের দাহে শরীর দেখাই কার্যত আমার সুখ।
বিরহপোড়া চক্রগাঁথা
বিস্তীর্ণ বালুকাবেলার মেঘে মেঘের কুয়াশাদের উঁকিঝুঁকি
রৌদ্রমেলার হাতছানিতে শ্যাওলা মিত্রাদের নিয়ে আমাদের আলাপ
অতঃপর মরে যাওয়া
আমাদের মরে যাওয়া
বিগত দিনে ও তার কাছে পড়ছিলাম জেমজ কাফকার গল্প
তালিম নেওয়া হচ্ছিল তালিম নেওয়া হচ্ছিল
একদিন অপরাহ্নে মরে যাওয়ার গল্পগুলো ছিলো অন্যরকম
এখন গল্পগুলো শুধুই প্রাত্যহিকতার।
3 মন্তব্যসমূহ
কবিতা ভাল লাগল। লেখিকাকে বুকভরা শুভেচ্ছা। কিন্তু এই মকলু আবার গন্ডগোল বানাইছে। সম্পাদনা না জানিয়া যে সম্পাদক হইয়াছে, তার কাছে আর কি আশা করি ?? 😭
উত্তরমুছুনগুলতেকিন কোবরা কোন কিছুর আদ্যোপান্ত না জেনে মনগড়া মন্তব্য করা মূর্খের নামান্তর।
মুছুনমকলুরে, তু্মি কি জাননা স্পেস আর কমা কতটুকু কখন ব্যবহার করতে হয়? তার আবার সম্পাদক? তুমি আসলে মকলু না বল্টু।
মুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷