মুখোমুখি দাঁড়ালে এসে
ঝড়ো বাতাশের কৌতুক৷ অথচ শান্ত
ভীষণ, বাইরে দাবানল
মুখরস্বভাবে৷
আশ্চর্য ঢিবির নীচে, নিঃস্ব ভ্রমর
আঁকড়ে ধরবে কাকে?
দ্বিধাগ্রস্ত হাওয়ায়
দুলে ওঠে সামাজিক প্রেম!
বিদ্যুৎ-চমকের মতো
পাঁচিল ডিঙিয়ে এলো
মূর্তিমান অন্ধকার— ঠেকানো
যাবে না আজ কাউকেই৷
ওইসব মৃত্যুর মতো হাসিঠাট্টা
ভাসে ব্যক্তিগত ঝর্ণার জলে৷
এই নিয়ে প্রতিরাতে
ঘুমের ভেতরও নিশ্চিত গোলযোগ৷
ক্ষীণ আলোয় দেখি স্বপ্ন নেই কোনো
স্পষ্ট বেটোফেন বুক-ভাঙা শ্বাসে৷
11 মন্তব্যসমূহ
গরুর সৈন্দর্যে সুরভিত কাব্য , চমকিত, মোহিত হইলাম৷
উত্তরমুছুনধর্ম যার যার
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্রের গরুটা সবার
"ধর্ম যার যার" - আপনার কোরবানি শুধু আপনি পরিবারসমেত দিবেন।
উত্তরমুছুন"উৎসব সবার" - আপনার বৌদ্ধ খ্রিষ্টান হিন্দু বন্ধু-প্রতিবেশি-পরিচিদের দাওয়াত দিবেন, তাদের পছন্দের খাবার খাওয়াবেন। না-খাওয়ানোর সম্পর্ক থাকলে খাওয়াবেন না। ঘুরতে যাবেন। না-ঘোরার সম্পর্ক থাকলে ঘুরবেন না। আনন্দ করবেন। সেই সম্পর্ক না থাকলে করবেন না। সমস্যা নাই।
আলাপটা খুবই সহজ ও সরল - "ধর্ম যার যার উৎসব সবার"
এর বাইরে যদি আপনি অন্য কোনো ব্যাখ্যা দিতে চান, ইনিয়ে বিনিয়ে হিন্দুরে গরু খাওয়াইতে চান, এর অর্থ দাঁড়াবে যে আপনি আসলে ইচ্ছে করে ক্যাচাল লাগাইতে চান, অর্থাৎ আপনি একটা সাম্প্রদায়িক ইতর, একটা নির্ভেজাল বদমাইশ, একটা খাঁটি মৌলবাদি হারামজাদা!
লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ার!
পৃথিবীটা সাম্যের হোক
উত্তরমুছুনসুন্দর লিখা, সব আল্যার উসকানি
উত্তরমুছুনCudir vai tui valo hobu na?
মুছুনআশ্চর্য ঢিবির নিচে কি থাকে ময়না, আমার তো আর দেরি করা সয়না। বলি তবু, ওগো কবি, তোমার কবিতায় দেখতে পাই, জীবনের জ্বালা যন্ত্রণার সব ছবি।
উত্তরমুছুনVai tum asthir liksuin
মুছুনগরু মার্কার সীল লাগালেও কবিতা ভাল লেগেছে। কবি ও সম্পাদক উভয়কে ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুনসাম্য চাচুর কবিতা মানে তো বোঝেনই। একেবারে জমে ক্ষীর, তুলতুলে মিষ্টি। থ্যাঙ্ক ইউ ভাই। শুভকামনা জানাই।
উত্তরমুছুনফাস্টক্লাস কবিতা
উত্তরমুছুনঅমার্জিত মন্তব্য কাম্য নয়