জরুরী ঘোষণা
ভাই সব ভাই সব
একটি জরুরী ঘোষণা
একটি জরুরী ঘোষণা।।
যাহারা বিগত সময়ে
লোকসান করেছেন
ক্ষুদ্র-মধ্যম, বৃহৎ লোকসান,
ফুল, প্রেম, জোৎস্না কিংবা ঘর
সময়, স্বপ্ন লোকসান, চলাফেরাসহ
অপার্থিব লোকসান করেছেন
তাদের জন্য জরুরী ঘোষণা।।
আসেন ভাই আসেন
আগের কাতারে আসেন
আগে আসলে আগে লাভ
পরে আসলে লসে পড়ে যাবেন।
লাভের কাতারে আসেন
লোকসানের গুষ্টি মেরে
লাভের ব্যাগ ঠেসে ভরে নেন
ভাই সব ভাই সব
একটি জরুরী ঘোষণা
একটি জরুরী ঘোষণা।।
ঘোষণাটি শেষ হলো।
হিডেন প্রেসক্রিপশন
অবস্থার পুঙ্খানুপুঙ্খ ডায়গনোসিস শেষে
হিডেন প্রেসক্রিপশন সমেত
প্রধান চিকিৎসকে
সেন্ট করেছেন আমেরিকা মহাশয়।
সে আন্তঃচিকিৎসালয়ে
গঠিত চিকিৎসক টিম
ট্রিটমেন্টও হয়েছে স্টার্ট
আর ভাইরাস!
পূর্বেই ছড়ানো ছিল।
অযাচিত শান্ত্বনা
অযাচিত শান্ত্বনা
কত জনইতো উগড়ে দেয়—
যার কেউ নেই তার উপরওয়ালা আছে
অট্টহাসি পায়, উদ্ভট লাগে!
মধ্য খানে থাকি
উপরওয়ালাও নেই
নিচওয়ালাও নেই।
উপরওয়ালা থাকলে
নির্ঘাত ওপরে উঠে যেতাম
আটকানোই যেত না,
আর
নিচওয়ালা থাকলে
বস্তুর ধর্মই তো কেন্দ্রগামী।
নিজ পায়ে চলি
প্রখর আত্মবিশ্বাসে
ঠেকে গেলে সরীসৃপের কায়দায়
উৎরাতে থাকি।
মধ্য খানে থাকি
উপরওয়ালাও নেই
নিচওয়ালাও নেই।।
শিকারী চোখ
ঢেউ গিলে খায় ঢেউ
আলো গিলে খায় আলো
শিকার এড়াতে ব্যর্থ
শিকারীর তীক্ষ্ণ চোখ।
31 মন্তব্যসমূহ
সাবাস কবি সাব্বাস
উত্তরমুছুনএই নিন সেই গাবগাছ।
ঢেউ গিলে খায় ঢেউ
চারপাশে সব ফেউ।
শ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
মুছুনঅনেক দিন পরে এ কাব্য ধারা অব্যাহত গগণে যেন রৌদ্র মাঝে গগণ কালো ভাল বাসা তুমি হীনা মোর জীবন ছিল যৌবন লাস এখন হল টকটকা ভাবিব সুখের ভেলায় 12 মাস
উত্তরমুছুনআপনি শ্বেতপত্র নিয়মিত পাঠ করেন সে জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।
মুছুনMasaaalllaaa, marhaaabaaa
উত্তরমুছুনভালোবাসা
মুছুনSaua fate dao kobi
উত্তরমুছুনশান্ত হন
মুছুনJoss gosona likeso kobi. Darun
উত্তরমুছুনঅনেক ধন্যবাদ
মুছুনইয়ে তুম কেয়া লিখ দিয়া কবি
উত্তরমুছুনমেরা দিল সে তুমহারে লিয়ে পেয়ার বারাছ রাহা হ্যায়
মুখকা বাত মুখছে বলদিয়া
মুছুনদিলকা বাত দিলছে বলদিয়া
ও মেরা পেয়ারে লাল সায়ের
বহত বহত আচ্ছা কিয়া।
ভালোবাসা রইলো
মুছুনপাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে যা করেছিল তা কখনও কোনোদিন ভুলে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। পাকিস্তানের বর্তমান জনগণের প্রতি আমার কোনো ঘৃণা নেই কিন্তু পাকিস্তানের প্রতি কোনো প্রেমও নেই। কোনো ধরনের কোনো প্রেম নেই। কোনোদিন থাকবেও না।
উত্তরমুছুনসহমত
মুছুনশ্বেতপত্রে ঢুকলেই এত এত কবিতা চোখের সামনে চলে আসে, নিজেকে প্রচন্ড অসহায় লাগে। আর আছে প্রচন্ড বুদ্ধিজীবীদের আগুন ঝরা কমেন্ট। জ্ঞানের চাপে আরো বেশি অসহায় লাগে।
উত্তরমুছুনএই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
মুছুনএই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
মুছুনযে সম্পাদক কাউকে সম্পদের জন্য সম্মান করে আর দারিদ্র্যের জন্য অবজ্ঞা করে, সে অভিশপ্ত।
উত্তরমুছুনপ্রিয় পাঠক শ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
মুছুনআর আপনি সম্পাদক সম্পর্কে যে কমেন্ট করেছেন তা সঠিক নয়।
ফেনীতে ৫ টাকার মোমবাতি ২৫ টাকা
উত্তরমুছুনআর ১৪০০ টাকার গ্যাস সিলিন্ডার ৩০০০ টাকায় বিক্রি করছে ধান্দাবাজরা
এদের সবাইকে আইনের আওতায় আনার জন্য শেতপএ পএিকার সাংবাদিক জনাব মোখলেছুর রহমানের কাছে অনুরুধ জানাচ্ছি
শ্বেতপত্রের সম্পাদক কী স্বরাষ্ট মন্ত্রী যে, তাদেরকে আইনের আওতায় আনবে?
মুছুনপৃথিবী দেখছে, বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ।
উত্তরমুছুনপৃথিবী এও দেখছে, এক অবাক ভালোবাসায় ভাসছে বাংলাদেশ।
ধর্ম, পেশা, বয়স, জাত, পাত মিলেমিশে একাকার। এমন বাংলাদেশ তো চাইতেও ভয় হতো। এমনকি এক মাস আগেও।
আগামীকাল, টরন্টো-নিউইয়র্ক সময় বেলা ১২টায় (ঢাকা সময় রাত ১০টায়) একটা ফেইসুবক লাইভে পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে জড়ো হচ্ছি কিছু মিউজিসিয়ান ও সঙ্গিতপ্রেমি মানুষ।
টেক্সাস থেকে বাবনা করিম থাকবেন, হয়তো গাইবেন অবাক ভালোবাসা। টরন্টো থেকে শূন্য থাকবে, হয়তো গাইবে "শোন মহাজন"। বাংলাদেশ থেকে ওয়ারফেইজ থাকবে। থাকবেন উইনিং-এর চন্দন ভাই, ইনঢাকার তুষার ভাই; থাকবেন প্রিয় আবৃত্তিশিল্পী ও সঞ্চালক শারমিন লাকি। দেশ থেকে যোগ দেবে কয়েকজন সেচ্ছাসেবী, যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে বন্যাকবলিত জায়গায়। তারা আমাদের জানাবে বর্তমান পরিস্থিতির কথা।
গান বা কবিতা এখানে মুখ্য না। আমদের মূল উদ্দেশ্য একটাই - বন্যার্তদের জন্য ফান্ড তোলা।
ঘণ্টা দুয়েক থাকবো সবাই লাইভে, চাই অন্তত ২০-২৫ হাজার ডলার তুলতে।
ফেইসবুক লাইভটা একযোগে চলবে Shunno এবং ArtLabLive এর ফেইসবুক পেইজে।
যারা বাংলাদেশে আছেন, প্লিজ জয়েন করবেন আপনাদের প্রিয় শিল্পীর সাথে।
আপনাদের ডোনেট করতে হবে না; আপনারা তো দেশেই আছেন। নিশ্চয়ই আপনারা যে যেভাবে পারেন চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
তবে তারপরও আপনাদের সাহায্য লাগবে; দেশের বাইরে থাকা আপনাদের বন্ধুদের প্লিজ জানাবেন এই উদ্যোগের কথা; তাদের জয়েন করতে বলবেন একটা খোলা মন নিয়ে।
যারা দেশের বাইরে আছেন, প্লিজ আপনারা আসবেন। বন্ধুদের ট্যাগ করবেন - প্রিয় এতোগুলি মানুষকে পাশে নিয়ে ফান্ড তোলার সুযোগটা হারাবেন না। হয়তো অনেকেই ইতিমধ্যে নানাভাবে সাহায্য পাঠিয়ে দিয়েছেন। তারপরও আমরা চাই আপনারা সবাই জয়েন করুন।
আমার বন্ধুতালিকার সবাইকে ইভেন্ট ইনভাইট করেছি; প্লিজ নোটিফিকেশন চেক করুন। বাকি সবার জন্য প্রথম কমেন্টে ইভেন্টের লিঙ্ক দিলাম। প্লিজ জয়েন করবেন।
বাবনা ভাই'এর সাথে কালকে আমিও একটু গলা মেলাতে চাই;
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে
হৃদয় গভীরে অবাক দৃষ্টিতে
থমকে দাড়িয়েছে মহাকাল এখানে...
অবাক ভালোবাসায়
অবাক ভালোবাসায় ...
আসলে আমিও পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার বিনাশ চাই। উপার্জন করতে পারে এমন কেউ(মহিলা) আমাকে বিয়ে করে নিক। আর আমি বাড়ির কাজ করবো, চিন্তা নেই। মেসে থেকে ওসব টুকটাক শিখতে পেরেছি।
উত্তরমুছুনপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করুন।
মুছুনঘোষনা শোনা মাত্র ব্যাগ ভরতে যাচ্ছি মিছিলে। জনগণ ব্যাগ ভরিয়ে দেব তো! এগিয়ে যান কবি! শুভকামনা রইল!!
উত্তরমুছুনঅসংখ্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসাকে
মুছুন"বডি কাউন্ট" জিনিসটা কী?
উত্তরমুছুনআমি নিতান্তই মুক্ষ-সুক্ষ একজন মানুষ।
তাই জিগাইলাম জানার আগ্রহ থেইকা।
মকলু সম্পাদক বন্ধু তোর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
বায়তুল মোকাররম, পুরানা পল্টন মোড়ে মনজুরুল নামে এক ভিক্ষুককে দেখা যেত। মাঝবয়সী ঐ ভিক্ষুকের টেকনিক তখনকার সময়ের হিসাবে ছিল নতুন। সিগন্যালে যানবাহন থামলে সে গাড়ি, বেবি ট্যাক্সি বা রিকশার কাছে এসে শুদ্ধ ইংরেজিতে নরম গলায় বলত, স্যার, আমার একটা দুর্ঘটনা ঘটে গেছে। কপাল মন্দ হলে যা হয় আর কি। মানিব্যাগ হারিয়ে ফেলেছি বা পকেটমার হয়েছে। এখন আমি না পারছি বাসায় ফিরতে না পারছি বাচ্চাটার ওষুধ কিনতে।
উত্তরমুছুনআমার বন্ধু বিশিস্ট সাংবাদিক কবি ও সম্পাদক মোখলেছুর রহমান ঐ লোকের হাত চেপে ধরে বলেছিল, তোরে এই নিয়া ৫ দিন দেখলাম। একই গল্প। গল্প আবার ইংরেজিতে কস। বাংলা কি তোর সমস্যা করছে?
মনজুরুল এদিকওদিক তাকিয়ে নিয়ে নিচু গলায় বলেছিল, কী আর বলব স্যার! বাংলায় বললে বোকাচোদা পাবলিক ইমপ্রেসড হয় না।
বাড়িতে গিয়ে আগুন দেয় নাই, লুটপাট করে নাই, হুমকি ধামকিও দেয় নাই, জাস্ট আরাফাত ধরা পড়ার আনন্দে একটা গান গাইছে।
উত্তরমুছুনকবি যদি হতেই চাও তাহলে হিরো আলমের মতন গায়ক হও
যারা ছোট বাচ্চাদেরকে রাতে পুতুল নিয়ে ঘুমাতে দেন
উত্তরমুছুনতাদের জন্য সতর্কবার্তা। ⚠️
আমার মেয়ে এই পুতুলটা নিয়ে রাতে ঘুমাতো। তো মাঝে মাঝে সে ঘুম থেকে কান্না করে উঠতো। ভাবতাম হয়তো সারাদিন কম্পিউটারে হাবিজাবি কার্টুন দেখে, সেগুলোর কিছুই বোধ হয় স্বপ্নে দেখেছে। তেমন পাত্তা দিতাম না। মেয়েটি বলতো বাবা, এই ডলটা রাতে আমার সাথে কথা বলে। গান গায়। গল্প শোনায়। এইসব শুনে হাসতাম। ভাবতাম, বাচ্চাদের ছেলেমানুষী।
তো, কয়েকদিন আগে আমার বউ আর দুই মেয়ে নানু বাড়িতে গেছে। আমি বাসায় একা। সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিলো। গত পরশু রাতের ঘটনা। আমি শুয়ে শুয়ে মোবাইল স্ক্রলিং করছি। এমন সময় হুট করে কাঠের আলমারির একটা কপাট কড়কড় শব্দ করে নিজ থেকে খুলে গেল। আমি সেদিকে তাকাতেই মেয়ের রেখে যাওয়া পুতুলটা চোখে পড়লো। পুতুলের চোখ দুটো কেমন জ্বলছে মনে হলো। আমি কয়েক বার চোখের পাতা বন্ধ করে খুলে দেখি পুতুলটা হাসছে। ঠোঁট দুটো আস্তে আস্তে প্রসারিত হতে লাগলো। আমার তো ভীমড়ি খাওয়ার অবস্থা। আমি মনের অজান্তেই বলে ফেললাম, ক্কে! ক্কে এখানে! কি চাও?
পুতুলটা আস্তে আস্তে মানুষের মত তার হাত পা নাড়াতে লাগলো। আত্মা হিম করা ঠান্ডা দৃষ্টি দিয়ে সে তাকিয়ে রইলো আমার দিকে। ভিষণ অস্বস্তি হতে লাগলো।
এভাবে কতক্ষণ কাটলো আমি জানি না। তারপর দেখলাম, পুতুলটি তার দুই হাতের কবজি গোল করে মুখের কাছে এনে শান্ত গলায় বললো, "শেখ হাসিনা পালায় না।"
অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷