আমি এখন সেলফ আইসোলেশনে আছি
তোমার সংক্রামক ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে একা --
সব সুতোগুলো ছিঁড়ে গেছে এক এক করে
যেগুলোয় ছিল তোমার আমার নিবিড় যোগাযোগ ,
শরীরটাকে অনেক দূরে সরিয়ে নিয়েছি সফল ভাবেই
এখন শুধু মনটাকে খাঁচাবন্দি করার চেষ্টায় --
জানি , একটা অবসাদ ক্রমশঃ ঘিরে ধরবে আমায়
চেনা পৃথিবীটাও হয়তো আমায় ভুলে যাবে একদিন ,
যদি হারিয়েই যাই আমি তোমার জগৎ থেকে
অবসাদ যদি একেবারেই গ্রাস করে ফেলে আমায় --
জেনে রেখো , তবু মরে যাবো না আমি এবারও
কতবার আত্মহত্যা করেও বেঁচে আছি আমি এখনো l
Utpalendu Paul
West Bengal
India
5 মন্তব্যসমূহ
তুমার এসব চুদুরবুদুর চলতোনা। এইডা মুসলিম বঙ্গ, হিন্দু বঙ্গ না।
উত্তরমুছুনযদি রাত পোহালে শোনা যেত মুজিব মরে নাই, তবে
উত্তরমুছুন- শেখ কামাল ও শেখ মনির সেবা করতে পেরে কৃতজ্ঞ নারীর সংখ্যা বাড়তেই থাকত।
- মুজিবের বাড়ির মালিটা কোটিপতি থেকে লাখ কোটিপতি হত।
- সংবাদপত্রে প্রচুর বাতাবি লেবুর বাম্পার ফলন হত।
- ব্যাংকের ভল্টগুলিতে সুন্দর শুনছান, ছিমছাম ফাঁকা পরিবেশ বিরাজ করত।
- ৩২ নম্বরে পনের কেজি ওজনের চারটা রুই মাছের মাথা প্রতিবেলায় রান্না করা হত - যদিও অপপ্রচারকারীরা বলবে সে সময় দুর্ভিক্ষ চলছিল। দুর্ভিক্ষ চললে ৩২ নম্বরে এত বড় রুই কোথা থেকে আসলো?
- সরকারবিরোধী দুষ্কৃতিকারীদের কাটা মাথা দিয়ে পাড়ায় পাড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হত। এতে করে যুব সম্প্রদায়ের শরীর ও মনের গঠন ভাল হত।
- হিন্দু ও বিহারিদের থেকে সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে দেশপ্রেমিকদের মাঝে বণ্টন করে দেওয়া হত।
- চাকমারা বাঙ্গালী হয়ে যেত।
- উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণি শত্রুদের সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বণ্টন করে দেওয়া হত।
- শুধুমাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধারা সরকারী চাকরি পেতেন। দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাম্পার ফলন ঘটত।
- দেশ থেকে সকল প্রকার অন্যায়-অপরাধ দূর হয়ে যেত। কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা করার সুযোগ পাওয়া পরম সৌভাগ্যবতী নারীকে কোন সংবাদপত্র ধর্ষিত বললে সেই সংবাদপত্রের মালিক-প্রকাশক-সাংবাদিক সবাইকে পরিবারশুদ্ধ পরকালে আনন্দভ্রমণে প্রেরণ করা হত।
- দেশে কোন এই দলের সাথে সেই দলের সাথে গ্যাঞ্জাম থাকত না। আমরা সবাই একটি জাতীয় দল বাকশালের গর্বিত সদস্য হতাম।
- বাংলাদেশ নর্থ কোরিয়ার মত উন্নত ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হত।
- বাংলাদেশের কোন মডেল ও নায়িকা না খেয়ে থাকত না। তাদের জন্য ৩২ নম্বরে বিশেষ বন্দোবস্ত থাকত।
- বাংলাদেশের কোন লেখক ও বুদ্ধিজীবী অর্থাভাবে থাকত না। তাদের প্রত্যেকের জন্য সভাকবি, সহসভাকবি, উপ সভাকবি, যুগ্ম সভাকপি ইত্যাদি পদ থাকত।
সবাইকে পবিত্র জুমা মোবারক।
উত্তরমুছুনআলহামদুলিল্লাহ ❤️
চন্দ্রনাথে মসজিদ চাই, নইলে তোদের রক্ষা নাই।
উত্তরমুছুনএই মাসজিদের নামরাখা হোক চান্দুমসজিদ
মুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷