আমি এখন সেলফ আইসোলেশনে আছি
তোমার সংক্রামক ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে একা --
সব সুতোগুলো ছিঁড়ে গেছে এক এক করে
যেগুলোয় ছিল তোমার আমার নিবিড় যোগাযোগ ,
শরীরটাকে অনেক দূরে সরিয়ে নিয়েছি সফল ভাবেই
এখন শুধু মনটাকে খাঁচাবন্দি করার চেষ্টায় --
জানি , একটা অবসাদ ক্রমশঃ ঘিরে ধরবে আমায়
চেনা পৃথিবীটাও হয়তো আমায় ভুলে যাবে একদিন ,
যদি হারিয়েই যাই আমি তোমার জগৎ থেকে
অবসাদ যদি একেবারেই গ্রাস করে ফেলে আমায় --
জেনে রেখো , তবু মরে যাবো না আমি এবারও
কতবার আত্মহত্যা করেও বেঁচে আছি আমি এখনো l
Utpalendu Paul
West Bengal
India
14 মন্তব্যসমূহ
তুমার এসব চুদুরবুদুর চলতোনা। এইডা মুসলিম বঙ্গ, হিন্দু বঙ্গ না।
উত্তরমুছুনযদি রাত পোহালে শোনা যেত মুজিব মরে নাই, তবে
উত্তরমুছুন- শেখ কামাল ও শেখ মনির সেবা করতে পেরে কৃতজ্ঞ নারীর সংখ্যা বাড়তেই থাকত।
- মুজিবের বাড়ির মালিটা কোটিপতি থেকে লাখ কোটিপতি হত।
- সংবাদপত্রে প্রচুর বাতাবি লেবুর বাম্পার ফলন হত।
- ব্যাংকের ভল্টগুলিতে সুন্দর শুনছান, ছিমছাম ফাঁকা পরিবেশ বিরাজ করত।
- ৩২ নম্বরে পনের কেজি ওজনের চারটা রুই মাছের মাথা প্রতিবেলায় রান্না করা হত - যদিও অপপ্রচারকারীরা বলবে সে সময় দুর্ভিক্ষ চলছিল। দুর্ভিক্ষ চললে ৩২ নম্বরে এত বড় রুই কোথা থেকে আসলো?
- সরকারবিরোধী দুষ্কৃতিকারীদের কাটা মাথা দিয়ে পাড়ায় পাড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হত। এতে করে যুব সম্প্রদায়ের শরীর ও মনের গঠন ভাল হত।
- হিন্দু ও বিহারিদের থেকে সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে দেশপ্রেমিকদের মাঝে বণ্টন করে দেওয়া হত।
- চাকমারা বাঙ্গালী হয়ে যেত।
- উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণি শত্রুদের সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বণ্টন করে দেওয়া হত।
- শুধুমাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধারা সরকারী চাকরি পেতেন। দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাম্পার ফলন ঘটত।
- দেশ থেকে সকল প্রকার অন্যায়-অপরাধ দূর হয়ে যেত। কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা করার সুযোগ পাওয়া পরম সৌভাগ্যবতী নারীকে কোন সংবাদপত্র ধর্ষিত বললে সেই সংবাদপত্রের মালিক-প্রকাশক-সাংবাদিক সবাইকে পরিবারশুদ্ধ পরকালে আনন্দভ্রমণে প্রেরণ করা হত।
- দেশে কোন এই দলের সাথে সেই দলের সাথে গ্যাঞ্জাম থাকত না। আমরা সবাই একটি জাতীয় দল বাকশালের গর্বিত সদস্য হতাম।
- বাংলাদেশ নর্থ কোরিয়ার মত উন্নত ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হত।
- বাংলাদেশের কোন মডেল ও নায়িকা না খেয়ে থাকত না। তাদের জন্য ৩২ নম্বরে বিশেষ বন্দোবস্ত থাকত।
- বাংলাদেশের কোন লেখক ও বুদ্ধিজীবী অর্থাভাবে থাকত না। তাদের প্রত্যেকের জন্য সভাকবি, সহসভাকবি, উপ সভাকবি, যুগ্ম সভাকপি ইত্যাদি পদ থাকত।
সবাইকে পবিত্র জুমা মোবারক।
উত্তরমুছুনআলহামদুলিল্লাহ ❤️
চন্দ্রনাথে মসজিদ চাই, নইলে তোদের রক্ষা নাই।
উত্তরমুছুনএই মাসজিদের নামরাখা হোক চান্দুমসজিদ
মুছুনজি না ভাই। চন্দ্রের অপভ্রংশ হবে 'চদু' অতএব মসজিদের নাম হবে 'চদুমসজিদ'।
মুছুনদ্যাখ শালা মালাউন, আমগো মসজিদরে আবার 'চোদামসজিদ' কইস না কইয়া দিলাম কিন্তুক।
মুছুননা না, এইটারে 'চোদামসজিদ' কওয়া ঠিক হবে না। এইটারে বলতে হবে 'চোদানিদের মসজিদ'
মুছুনঅথবা বলা যায় 'চুতমারানী মসজিদ', উদ্বোধন করবে জাকিরা তালুকদার
মুছুনসীতাকুন্ডে মুসলিমরা হিন্দুবিদ্বেষী উস্কানী দিচ্ছে। ব্যালান্স মারানি জাকির তালুকদার লেখক কই? নিজের গোয়ায় আঙ্গুল দিয়ে বইসা আছে নাকি?
উত্তরমুছুনভাইডি, অপেক্ষা করুন। মুসলিমরা সীতাকুণ্ডে মারামারি শুরু করবে। তখন নিজেরা নিজেদের কোন বল্টুকে খুন করবে। তখন জাকিরের কলম হিন্দু সন্ত্রাসী রয়ের এজেন্ট বিজেপি আরএ সের বিরুদ্ধে লাফিয়ে উঠবে।
মুছুনশেতপএে জাকীর তালকদারের কবিতা চাই
উত্তরমুছুনআমি যদি আরব হতাম,
উত্তরমুছুনআমি যদি সাহাবীদের যুগে জন্মাতাম...
তবে হয়তো প্রতিটি সকাল শুরু হতো মদিনার বাতাসে হৃদয় ভিজিয়ে।
হয়তো পথের ধুলোয় হেঁটে যেতাম সেই ঘরের পাশ দিয়ে
যেখানে নেমে আসত ওহির বার্তা।
আমি যদি সেই যুগে জন্মাতাম,
তবে হয়তো উম্মে সালমা (রা.)-এর ধৈর্য,
ফাতিমা (রা.)-এর লজ্জাশীলতা,
আয়েশা (রা.)-এর জ্ঞান ও প্রজ্ঞা ও
খাদিজা (রা.)-এর আত্মত্যাগ-
আমার আদর্শ হতো প্রতিটি পদক্ষেপে,
অনুপ্রেরণা হতো আমার জীবনের!
হয়তো আমার হৃদয় কাঁপতো যখন শুনতাম,
“রাসূলুল্লাহ (সা.) আজ মসজিদে নববীতে আছেন।”
আমি হয়তো দূর থেকেই এক নজর দেখতে চাইতাম সেই মুখ,
যার দিকে তাকিয়ে সাহাবীরা ঈমান নবায়ন করতেন!
আহ! যদি সেই যুগে জন্মাতাম...
হয়তো আমার হাতে খেজুরপাতার ঝুড়ি থাকতো,
কিন্তু হৃদয়ে থাকতো জান্নাতের আশা।
আমি হয়তো থাকতাম পর্দার আড়ালে,
তবুও হৃদয়ের প্রতিটি স্পন্দনে থাকতো আল্লাহর প্রেম।
হৃদয়ে থাকতো দুনিয়া জয়ের চেয়ে বড় এক আশা-
আল্লাহর সন্তুষ্টি ও জান্নাতের প্রতিশ্রুতি!
তবু জানতাম, আমার মর্যাদা লেখা হচ্ছে ফেরেশতার হাতে।
আমি যদি আরব হতাম....
✨ 🌸
❝ আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া 'সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❞ 🖤
ঐ মেয়ে কি হয়েছে তোর
উত্তরমুছুনঐ মেয়ে তোর চোখে কেন কালি
মেয়ে তোর শস্য শ্যামলা বুকে।
বল কি ছিটিয়েছে মরুর বালি।।
ঐ মেয়ে কি হয়েছে তোর।
গায়ে কেন এতো আগুনের জ্বর।
মেয়ে তোর বসত ভিটের চালা।
বল উড়িয়েছে কোন ঝড়।
ঐ মেয়ে কি হয়েছে তোর
চোখে কেন ভাঙা স্বপ্নের দাগ
মেয়ে তোর বুঁকের পাঁজর জুড়ে।
বল নক দাঁত বসিয়েছে কোন বাঘ।।
অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷