New

শ্বেতপত্র

মোকলেছুর রহমান/হবু বাঘের গবু বাচ্চা




গলা  কুঁচকায়ে

চাম-চিকার বাচ্চা বললে

মুষড়ে যায় বাছারা,


মিউ মিউ স্বভাবের বিড়ালের বাচ্চা 

কিংবা অথর্ব চরিত্ররে

গরুর বাচ্চা বললে ক্ষেপে ওঠে।


পাতা খাওয়াদের ছাগলের বাচ্চা,

ঘেউ ঘেউ চরিত্রওয়ালাদের কুকুরের বাচ্চা, 

ধ্রুতদের শিয়াল,

ভেজা চরিত্ররে গণ্ডারের বাচ্চা 

বললে-

বর্ধিত অন্তঃজ্বালায় উন্মুখ!

 

তৎক্ষনাৎ  উপস্থিত সাহসীর

পিঠ চাপড়ে বাহবা সুরে

বাঘের বাচ্চা 

সিংহের বাচ্চা 

বললে- 

পিপঁড়াও ডাইনোসর বনে যায়।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

6 মন্তব্যসমূহ

  1. স্যার এমডি নাজিম স্যার, পিএইচডি গবেষক, ইতালিবুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

    আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য
    মারা যাবো
    ছোট ঘাসফুলের জন্যে
    একটি টলোমলো শিশিরবিন্দুর জন্যে
    আমি হয়তো মারা যাবো চৈত্রের বাতাসে
    উড়ে যাওয়া একটি পাঁপড়ির জন্যে
    একফোঁটা বৃষ্টির জন্যে।

    আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে
    মারা যাবো
    দোয়েলের শিসের জন্যে
    শিশুর গালের একটি টোলের জন্যে
    আমি হয়তো মারা যাবো কারো চোখের মণিতে
    গেঁথে থাকা একবিন্দু অশ্রুর জন্যে
    একফোঁটা রৌদ্রের জন্যে।

    আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে
    মারা যাবো
    এক কণা জ্যোৎস্নার জন্যে
    এক টুকরো মেঘের জন্যে
    আমি হয়তো মারা যাবো টাওয়ারের একুশ তলায়
    হারিয়ে যাওয়া একটি প্রজাপতির জন্যে
    এক ফোঁটা সবুজের জন্যে।

    আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে
    মারা যাবো
    খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে
    খুব ছোট দুঃখের জন্যে
    আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে
    একটি ছোটো দীর্ঘশ্বাসের জন্যে
    একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।

    এই কবিতাটা নাকি আপনাদের দেশে বানাইছে। তোরা যদি এইটা পইড়া বুঝতি তাইলে একজনের পিছনে আরেকজন কুত্তা কামড় দিতি না। খালি বলোস দেশ দেশ কিন্তু বাস্তবে দেশটারেই হাগু মুতু আর চুরি চামারি কইরা পুরা শেষ কইরা দিছিস। এইরকম কবিতা যদি কেউ ইউরোপে লিখতো তারে আজকে কোলে নিয়া নাচতো অথচ তোদের দেশের কবিতা তোরা নিজেরাই পড়তে পারিস না। আবার এইখানে আইসা ভাষা শিখাছ। মনে কয় একটা বন চটকানা দিয়া মাথায় দুইটা জাল ঠুয়া মারি।

    কিছু মনে করবেন উচ্চ শিক্ষিত হইলে মূর্খ দেখলে এমন ভাষা না চাইতেও বের হয়ে আসে। যে কবিতাটা বানাইছে তার ঠিকানা দিবেন বিদেশ নিয়া আসবো।

    উত্তরমুছুন
  2. সবার কবিতা ঢিলাঢালা
    মকুর কবিতা টাইট
    কবীতা পড়ে ঘুম ধরে
    মকলুকে গুডনাইট

    উত্তরমুছুন
  3. আলতাফ শাহনেওয়াজ
    রিগ্যান এসকান্দার
    --------------------------------------
    লেংচিয়ে লেংচিয়ে
    একটি ধুরন্ধর কামুক শুকোর
    হেঁটে গেছে বাংলা কবিতার ওপর দিয়ে।

    সরকার আমিন, সাজ্জাদ শরীফের মতো
    অনেক অনেক সভ্য ভদ্রকবিদের
    সাথে তার ছবি জনপ্রিয়তা পায়।
    সাহিত্যপাতায় সুন্দরীদের হাট বসে
    মতিউর রহমান তাকে চুমু খেয়ে বলেন— ব্রাভো।

    উঁচুতলার মানবিক লোকগুলো
    তার পায়ের দিকে তাকান।
    তাদের মানবিক হৃদয় কেঁপে ওঠে
    নীল জোছনায় ক্যাম্পফায়ারে
    গভীর রাতে
    দাপুটে সাহিত্যসভায়
    নয়ন মধ্যমণি হয়ে ফোটে
    আর তারা গোল হয়ে ' নয়ন নয়ন ' বলে ডেকে ওঠে।

    এই সভ্যসমাজের ভদ্দরলোকেরাই
    সারা রাত ধরে বাংলা কবিতায়
    এক-একটি নয়ন সৃষ্টি করে যায়।

    সকালে সূর্য উঠলে
    সুশীল কবিদের কবিতা যাপন শেষ হলে
    তারা দেখে, বাংলা কবিতার ওপর
    এক ধুরন্ধর কামুক শুকোর
    গত রাতে কিছু সাদা সাদা বীর্য ফেলে চলে গেছে।

    স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের অভিযোগপত্রে এ কথাই লেখা থাকে।

    মফস্বলে লেদুর চায়ের দোকানে
    এ ঘটনা জানাজানি হলে
    বাংলা সাহিত্যের ওপরতলার সভ্যকবিদের
    মানবিকতার প্রশংসা হয়।

    এই ফাঁকে আমি শুধু বলি,
    নয়নের হাঁটতেই সমস্যা,
    স্বর্ণময়ীর অভিযোগ কি বিশ্বাস করা যায়?

    এ কথা শুনে চায়ের কাপে চিনি দিতে দিতে
    আর চামুচ ঘোরাতে ঘোরাতে লেদু বলে ওঠে—

    সাহিত্য মারিয়ো না কবি,
    ওসব তুমি বাংলা একাডেমি
    নাহয় পত্রিকা অফিসে যেয়ে চুদাও।
    আমার কথা শোনো—

    কারও পা ন্যাংড়া হলেই তো আর
    ধোন ন্যাংড়া হয়ে যায় না;
    হায় স্বর্ণময়ী, সোনালী ডানার প্রজাপতি
    আর বিশ্বাস রাখে না তোমাদের বাংলা কবিতায়।
    -------------------------------------------------------------------
    (মকলু তুমি কতবড় বাপের ব্যাটা সাহিত্য সম্পাদক হয়েছ এই কবিতাটি তোমার বিখ্যাত শ্বেতপত্র পত্রিকায় ছাপাও দেখি পারো কি না। আছে তোমার হ্যাডায় জোর? ছাপাও দেখি কত হেডাম তোমার৷ আমার অনুমতি লাগবে না)

    উত্তরমুছুন
  4. উমদা উমদা কবিতা ছাপা হবে!
    ধর্ষণের বিনিময়ে কবিতা ছাপা হবে!
    অনেক সুনাম হবে বঙ্গতল্লাটজুড়ে
    আমার পত্রিকায় কবিতা ছাপা হওয়া—
    সে বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার!

    সে সৌভাগ্যবতী কে কে হতে চাও?
    দ্রুত কবিতা, গল্প, হরর, ফিকশন ও গদ্যের
    রকমারি ঝাঁজের লেখাগুলো পাঠিয়ে
    দাও; আর হ্যাঁ, কাল সন্ধ্যা বা রাত্তিরে
    আমার দপ্তরে দেখা করতে আইসো!

    বাহ, তোমার কবিতা তো বেশ হচ্ছে—
    অল্পকথায় ছন্দিত ঝংকারে ঝরে ঝরে
    পড়ছে শব্দমঞ্জরি তবে তোমার আধেয়তে
    হালকা কসুর আছে, সে মকশো করলে
    ঠিক হয়ে যাবেনে; আর আমি তো আছিই

    বঙ্গদেশী রমণীরা কবিতা বোঝে বাট
    কবিতারে উদযাপন করতে জানে না
    কবিতারে উদযাপন করা জানতে হবে
    শুধু কবিতা লিখলে হবে না, কবিতার
    ভেতর-কাঠামোকে পলিশ করতে হবে

    তুমি কি আমার লেখাজোখা পড়ো না?
    তাহলে কীসের কবি তুমি, আমি তো
    এ যুগের আহসান হাবীব, বুদ্ধদেব বসু,
    মান্নান সৈয়দ ও সৈয়দালি আহসান;
    আমাকে শনাক্ত করতে না পারা— সে

    তোমার কবিজীবনের প্রথম ব্যর্থতা!
    তোমার ব্যর্থতাকে সানুগ্রহে ফুলচন্দনে
    ভরে দেবো, তুমি আমাকে তোমাকে
    দেবে? তোমার কুন্তলগুচ্ছে গুঁজে দেবো
    মমতাজের সুরভি আর মম উজালা হৃদয়!

    কবিতা লিখতে এসেছ অথচ হৃদয়ের
    লেনদেন শেখোনি এখনো—তা কী করে হয়?
    এসো, তোমার শ্রীঅঙ্গের সকল শেপ ঠিক
    করে দেবো আর দেবো অমূল্য শরাবন তহুরা
    ভাবীকালে আলতাফের তহুরা নামে রাষ্ট্র হবে তুমি!

    #সহি_আলতাফনামা © জলবিহারী দাশ অথর

    (এভাবে এই ইতর যৌনকবিরা সম্পাদকগিরি দু*চায় তাদের প্রতিটি সাহিত্যের আসরে! আমি একটি নমুনা দিলাম মাত্র। এর যদি জেল না-ও হয়, তবু এই ঢাকা-শহরে কোথাও না কোথাও তারে আমি খুঁজে বের করে নেবোই আর নুনুলেস করে দেবো।)

    উত্তরমুছুন

অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷