New

শ্বেতপত্র

ধানসূত্র/ আহমেদ মওদুদ এর একগুচ্ছ কবিতা


ধানসূত্র (বর্ষাপর্ব-এক)
                                 
এমন বিদেহী বর্ষা, বর্ষার বিমূর্ত স্বর, চাষীর স্মরণ থেকে দূরে। অদূরে ধানের ক্ষেত, জলশুণ্য, ধানশুণ্য খড়ের শঙ্কায় মিয়মান। চাষীহারা হবার শঙ্কায়, ক্ষত নিয়ে সেই ক্ষেত নির্জীব শুয়ে আছে রতিক্লান্ত নারীটির মতোন।ক্ষেতের ক্ষত তবু সারে যদি, বাড়ে যদি শ্রাবণের শ্রী! এইসব ভাবনায় মেঘমুখী হয়ে আছে জলহারা চাষী। মেঘের মুখাগ্নি হয়, তর্জন-গর্জন হয় বটে, রটেনা তবুও জলের খবর। বর না পেয়ে, মেঘের, চাষীর দু'চোখ বেয়ে ক' ফোটা চোখের জল টুপটাপ ক্ষেতে পড়ে যায়। তাকেই বর্ষা ভেবে, বৃষ্টি ভেবে চুষে নেয় ক্ষেত, চুষে নেয় চাষীর জীবন।


ধানসূত্র (বর্ষাপর্ব-দুই) 
                                         
চোখের জলকে টোপ বানিয়ে, বড়শিতে গেঁথে মেঘের দিকে ছুড়ে দিল যে চাষি সে আসলে জল শিকারী। কিছু জল যদি টেনে আনা যায়, এই বিরূপ বর্ষায়, ধানের ক্ষেতে! ছেনাল মেঘের জল,মাগুরের মতো, কিছুতেই টোপ গেলেনা। তবু সেই চাষী জলের আত্মীয় হয়ে, ধানস্ত হবার জন্য ধ্যানস্ত, বুদ্ধের প্রতিরূপ। রূপালী বর্ষার রূপ ধূপের ধোঁয়ার মতো ম্লান। অম্লান রুক্ষতা শুধু ধূধূ মাঠ জুড়ে। অম্লান চাষীর কান্না, ধানগাছ হয়ে বেড়ে ওঠার বাসনা নিয়ে, বনসাই বনে যায় জলের অভাবে।                                                              


ধানসূত্র (বর্ষাপর্ব-তিন)     
        
ইলশেগুড়ির কিছু ঢেউ, মেঘেদের দূত হয়ে ছুঁয়ে গেল চাষীর শরীর। চাষী ছুঁয়ে গেলে ধানক্ষেত, বর্ষার ব্যবস্থাপত্র হাতে ফিরে যায় মেঘের মোসাদ। অপেক্ষার জলঘড়ি থেমে থাকে সাদাকালো মেঘে। সাদাকালো চাষীর হৃদয়; রাঙ্গাতে না পেরে মেঘের দুঃখ হয়ে উড়ে যায় জল, দিগন্তের দিকে। উড়ে যেতে পারেনা চাষী জলের পেছন। পায়ে তার ধানের শিকড়। শিকড়ের টানে উড়ে যাওয়া ভুলে গেছে চাষি। উড়ে যেতে পারলে কবেই মেঘের মলিন ঘোড়া দাপিয়ে বেড়াতো ধানক্ষেতে!


ধানসূত্র (বর্ষাপর্ব-চার)    
        
মেঘের ম্যূরাল থেকে খসে পড়া গুচ্ছ গুচ্ছ মেঘ, তা-ই আজ বৃষ্টি সর্বনামে নেমে আসে আষাঢ়ের মাঠে। নামে, কতো কতো ঘোড়া, গাধা আর গাভীন গরু। তারা জলের জাতক, তারা জল পরিবাহী, প্রবাহিত মাঠ থেকে মাঠে, ধানের গোছায়। এদিকে কৃষক, ধান যার ধ্যানের আশ্রম, সে হঠাৎ চেপে বসে মেঘের ম্যূরাল থেকে নেমে আসা মহিষের পিঠে। পিঠাপিঠি ভাই তারা, তারার আলোয় কতো ছুটোছুটি তাদের, স্মৃতির শৈশব জুড়ে। কতো হাল টেনে নেওয়া কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে! মিলিয়ে নেয়ার এইতো সময়, স্মৃতির হিসেব, আষাঢ়ের থৈ থৈ মাঠে। পাঠে ফিরে যায় চাষি, ধান বুনবার, এই বুনো বর্ষায়। 


ধানসূত্র (বর্ষাপর্ব-পাঁচ)   

গীতল, ধান বোনার গীত, হরিৎ সঙ্গীত, গেয়ে গেয়ে বুনে যায় ধান, ধানের দুলাল। লালপেড়ে শাড়ি পরা বউ তার, এগিয়ে দেয় ধানের চারা। দুলাল-দুলালি তারা, অপার কৃষাণ। তারা ধানের সবুজ, তারা ফসলের মাঠ, দূরের গ্রহ থেকে দৃষ্টিগ্রাহ্য পৃথিবীর কৃষিপাঠ। পাঠের অধিক এক কৃষিভাষ্য রচনা করবে তারা এই মৌসুমে, বর্ষার। প্রকৃত পাঠক পাবে কি তারা! ভাবে অপার কৃষাণ। তবু তারা রচে যাবে ধান, ঘ্রাণ নিয়ে মলিন মাটির, মাটিয়াল জুড়ে। জুড়ি বেঁধে তবু তারা গেয়ে যাবে গান। গীতল, ধানবোনা গীত। জীবনের হরিৎ সঙ্গীত। 



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

35 মন্তব্যসমূহ

  1. তোক কাই সম্বাদক বানাচে রে গামবাট?? তুই এই কবিতাগুলো নস্ট করি দিচিস ৷ তোক লেখা দেয় কেন এরা ? এদের মত কবির কি লেখা প্রকানের জায়গার অভাব ? তুই বানানও জানিস নারে মোখলেছ গামবাট অশিক্সিত

    উত্তরমুছুন
  2. কবি ইদ্রিস আলীসোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২

    খেলিছ অশিক্ষিত মকলু
    খেলিছ কবিতা লয়ে

    কবির করে সর্বনাশ
    শেতপএ ১২ মাস

    বাংলা ভাষার গুস্টি সাফ
    মুরাদ টাকলা কয় বাপরে বাপ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ইদ্রিস আলীর দেখা পেয়ে
      মনটা শান্ত হল গিয়ে,
      নয়া হিরো আলম সম্পাদক
      জুতার মালা তারই হোক।
      কিসের মওদুদ কিসের কি
      সেরার সেরা ইদ্রিস আলী

      মুছুন
    2. কবি ইদ্রিস আলীসোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২

      তোমাদেরই তরে মোর
      এত কবিতা লেখা
      তোমাদের তরে আমি গেয়ে যাব গান
      সুরে সুরে ভরাব ভুবন
      জুড়াব তোমাদের প্রাণ

      মুছুন
  3. পোদের মধ্যে তেল জমেছে
    মার লাত্থি পোদে

    উত্তরমুছুন
  4. এই মোখলেছুর মাথামোটাকে সম্পাদক বানিয়েছে কে কেউ বলতে পারেন? এই বেয়াদব অশিক্ষিত ছেলেটা একের পর এক কবির কবিতা ভুলভাল বানানে প্রকাশ করে কবিদের সম্মান ধুলায় লুটাচ্ছে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. পবিত্র সরকার কিছু না জেনে মন্তব্য করা বাঙালীদের স্বভাব। আপনি বলেছেন কে আমাকে সম্পাদক বানিয়েছে। তা বলি-
      আপনাকে কে পাঠক বানিয়েছে? সে যাই হোক আমার ভালো লাগার জায়গা থেকে যেমন শ্বেতপত্র সম্পাদনা করি, আপনিও হয়তো স্বপ্রণোদিত হয়ে শ্বেতপত্র পড়তে এসেছেন। কোন কবির কবিতা ভুলভাল করে প্রকাশ করা হয়নি, কোন কোন কবির কবিতা বানান অক্ষত রেখে প্রকাশ করা হয়েছে।

      মুছুন
  5. গুলতেকিন কোবরা সুলতানাসোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২

    মকলু তুমি ফেসবুখে লিকেছ অনলাইন সংখ্যায় প্রকাশ হয়েছে??? সংখ্যা কাকে বলে জান তুমি?? কোথায় তোমার সংখ্যা? একজন কবির কবিতা প্রকাশ করাকে সংখ্যা প্রকান বলে??? এই সাধারন শিক্সাও তোমার নাই??? তুমি থামো এবার সম্পাদনা তোমার মত অশিক্সিত ছেলের কাজ না

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. একজন কবির একগুচ্ছ কবিতা দিয়েও একটা সংখ্যা হয়।

      মুছুন
    2. গুলতেকিন কোবরা সুলতানাসোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২

      তুই যে অশিক্সিত এটা তোর কমেন্টস পড়লে বুজা জায় ৷ একজন কবির কবিতা পকাশ করে তুই বলিস এটা সং্খ্যা ??? সংখ্যা কাকে বলে সেটাও জানিস না রে আবাল তুই সম্পাদক সাজিয়া বসিয়া আসিস? ??????

      মুছুন
  6. মওদুদ ভাইয়ের মত প্রতিষ্ঠানবিরোধী কবির কাছে এটা আশা করিনি৷ যোখানে সেখানে লেখা দেন মওদুদ ভাই এটা মানতে পাচ্ছি না৷ এগুল কি কবির অনুমতি নিয়ে এত নোংরা ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে? ছি

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সকল পাঠকদের উদ্দেশ্যে। আপনাদের মতো মহান পাঠক যারা ভেবে বসে আছেন, যে সকল কবি বা লেখকদের লেখা শ্বেতপত্রে কোন প্রকার বানান সংশোধন ও এডিটিং ছাড়াই প্রকাশ করা হয়েছে। সেগুলো নিয়ে খুবই নেতি বাচক মন্তব্য করেছেন এবং সম্পাদককে অশালীন বাক্যে বিদ্ধ করেছেন। একবারও ঐসব লেখকদের কাছে সত্যটা জানতেও হয়তো চাননি এক তরফা সম্পাদককে দোষারপ করেই চলেছেন। আরো অনেক কিছুই বলেন কিন্তু সম্পাদক পরিস্থিতি বোঝানোর চেষ্টা করলেও বদ্ধমূল থেকেছেন। পাঠকরা চাইলে হুটহাট যা ইচ্ছে তাই বলতে পারেন কিন্তু সম্পাদক তা পারে না। কারণ ঘটনার ভেতরে থাকে সম্পাদক, লেখক আর বাইরে পাঠকরা।
      প্লিজ গঠনমূলক সমালোচনা করুন, প্রকৃত পাঠক বা উচু স্তরের পাঠকের বিষয় বহির্ভূত মন্তব্য করা তাদের সাথে যায় না।

      মুছুন
  7. Amar icca krtece sompadoker matae ghol dele dei sala osikito murko tui agulo ki pokas krcis ? Tui banan janis na ? Bakko goton janis na ? Toke kau bole na tor dara agulo hobe na????

    উত্তরমুছুন
  8. Ahmed moududur ato odopoton holo mante pacci na. Ato banan vul ato bakko vul

    Ami atodin ahmed moududke boro kobi vabtam aj bujlam amar darona vul

    উত্তরমুছুন
  9. মহাকবি আহমেদ মওদুদের কবিতার করুণ দশা দেখে করুণা হচ্ছে

    উত্তরমুছুন
  10. এই শালা মোখলেছের জন্য আমাদের মওদুদকে পাবলিকের চোদন খাওয়া লাগছে এরে কেউ থামায় না কেন?? এই শালা মোখলেছ সম্পাদনা জগতের হিরো আলম

    উত্তরমুছুন
  11. কবিতার যে দূরাবস্থা দেখছি, তাতে কবির কোয়ালিটি নিয়ে সন্দেহ করতে হচ্ছে। যিনি শব্দগঠন, বানান, স্পেস, কমা ইত্যাদির পার্থক্য জানেননা, তারাই আবার বাংলা ভাষার কবি‍! ছি! মওদুদ ছি! তুমি কবিতা লিখার যোগ্য না।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. Shama আপা বিশ্্বাস করে একানে মওদুদের কোন দোস নাই৷ সব দোস এই গামবাট সম্পাদোকের৷ মওদুদ ভাল কবি ৷ কিন্তু সম্পাদক শুধু তার না সব লেখকের গোয়া মারার পজেক্ট চালু করেছে ৷ সে পাঠককে দিয়ে সব লেককখককে চোদন খাওয়াচ্ছে

      মুছুন
    2. আপনাদের মতো মহান পাঠক যারা ভেবে বসে আছেন, যে সকল কবি বা লেখকদের লেখা শ্বেতপত্রে কোন প্রকার বানান সংশোধন ও এডিটিং ছাড়াই প্রকাশ করা হয়েছে। সেগুলো নিয়ে খুবই নেতি বাচক মন্তব্য করেছেন এবং সম্পাদককে অশালীন বাক্যে বিদ্ধ করেছেন। একবারও ঐসব লেখকদের কাছে সত্যটা জানতেও হয়তো চাননি এক তরফা সম্পাদককে দোষারপ করেই চলেছেন। আরো অনেক কিছুই বলেন কিন্তু সম্পাদক পরিস্থিতি বোঝানোর চেষ্টা করলেও বদ্ধমূল থেকেছেন। পাঠকরা চাইলে হুটহাট যা ইচ্ছে তাই বলতে পারেন কিন্তু সম্পাদক তা পারে না। কারণ ঘটনার ভেতরে থাকে সম্পাদক, লেখক আর বাইরে পাঠকরা।
      প্লিজ গঠনমূলক সমালোচনা করুন, প্রকৃত পাঠক বা উচু স্তরের পাঠকের বিষয় বহির্ভূত মন্তব্য করা তাদের সাথে যায় না।

      মুছুন
  12. কবি ইদ্রিস আলীসোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২

    হে মহান সম্পাদক মোখলেছুর রহমান
    সম্পাদনা জগতের হিরো আলম তুমি
    আসো রংপুরে তোমার চরণ চুমি

    তুমি সম্পাদনা জগতের মাহফুজুর রহমান
    তোমার নাই বোধবুদ্দি মানসম্মান

    তুমি নিজে হয়েছ উলঙ্গ
    এখন অন্য লেখকদের করছ উলঙ্গ

    তুমি অশিক্সিত
    তুমি গামবাট
    তোমার বুদ্দিবিচারহীন
    জীবন্ত সার্কাস

    তুমি পাঠকের বিনোদন
    মগজশুন্য সার্কাসের ক্লাউন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ইদ্রিস আলীর দেখা পেয়ে
      মনটা শান্ত হল গিয়ে,
      সাহিত্যের হিরো আলম সম্পাদক
      জুতার মালা তারই হোক।
      কিসের মওদুদ কিসের কি
      সেরার সেরা ইদ্রিস আলী

      মুছুন
    2. কবি ইদ্রিস আলীসোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২

      তোমাদেরই তরে মোর
      এত কবিতা লেখা
      তোমাদের তরে আমি গেয়ে যাব গান
      সুরে সুরে ভরাব ভুবন
      জুড়াব তোমাদের প্রাণ

      মুছুন
  13. আহমেদ মওদুদ নামটা পরিচিত পরিচিত লাগছে। বোধহয় দুয়েকটা পত্রিকায় লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি বাক্য, শব্দ এভাবে বিদঘুটে করে ফেলবেন, তা মনে হয় না। মনে হচ্ছে এসব সম্পাদকের অযোগ্যতার রগরগে চিত্র।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এই শালা অচোদা সম্পাদক যত নস্টের মূল ৷ একে সম্পাদক যে বানাইচে তার গণধোলাই হওোয়া উচিত

      মুছুন
  14. সাধে কি আর মুরুব্বিরা কয় অল্পবিদ্যা ভয়ংকর??? মোখলেচুর বালকামাকে দেখলেই বোজা যায় কেন অল্পবিদ্যা ভয়ংকর ৷ এই বালফালা সম্পাদক নিজের যোগ্যতার উন্নতি না করে বড়বড় লেচকার দিচ্ছে পাঠককে ৷ বালফালাটা সংখ্যা প্রকাশ কাকে বলে সেটাও জানে না! সম্পাদক সাজার এত শখ তোর?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অনার্য আকাশ লেখা বা সম্পাদনা নিয়ে সুনিদিষ্ট গঠনমূলক সমালোচনা করুন, মার্জিত রূচিশীল শব্দ ও বাক্য ব্যবহারে আপনি কোন স্তরের পাঠক তার চিহ্ন মিলবে। প্লিজ নোংরামি করবেন না, এটা নোংরামির স্থান না।

      মুছুন
    2. এই মিয়া বড় বড় লেকচার চোদানি বাদ দিয়ে বানান ঠিক করেন আর বড় বড় লেখক-সম্পাদককে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন সংখ্যা প্রকাশ কাকে বলে? শুনে নেন্ অশিক্সিতর বাচ্চা

      সাধে কি তোকে নাম দিছে সম্পাদনা জগতের হিরো আলম??? তুই গরু জন্য তোকে মানুষ এই নাম দিছে

      মুছুন
  15. আমি জানতে চাই এই বালকামাকে সম্পাদক বানিয়েছে কে?
    কে এই অশিক্ষিত ছেলেটির হাতে খন্তা তুলে দিল?

    উত্তরমুছুন
  16. ঝুমা বন্দোপাধ্যায়মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০২২

    আমি জীবনে অনেক অশিক্ষিত সম্পাদক দেখেছি কিন্তু এই ছেলেটির মত আহাম্মক অশিক্ষিত গাম্বাট আর দেখিনি

    উত্তরমুছুন
  17. যে কবি 'শূন্য' বানান জানে না, সে কেমন কবি, আমরা বুঝি। সম্পাদকের আর দোষ কি, যেমন কবি, তেমন তার কবিতা।

    উত্তরমুছুন
  18. সম্বাদক চুতরী গেইচে আর উওর দেয়না

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ঘটনার ভেতরে একরূপ বাইরে অন্য রূপ, প্রকৃত পাঠক হলে বুঝবেন।

      মুছুন
  19. সম্পাদক তুমি বানান শিক্ষা কোর্সে ভর্তি হও ৷ তোমার বানানজ্ঞান অত্যন্ত নিম্নমানের ৷ তুমি কোন যোগ্যতায় সম্পাদক হয়েছ ? তোমার সম্পাদনা দেখে থাপ্পর দিয়ে দাঁত খুলে দিতে মন চাইছে ৷ ভাষা নিয়ে ছেলেখেলা করার জন্য সালাম রফিক বরকত জীবন উৎসর্গ করেছিলো ? তুমি সম্পাদনা জগতের কলংক

    উত্তরমুছুন

অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷