পদ্মার জলে অপূর্ণ ইচ্ছেগুলো ভাসিয়ে দিয়ে
একদিন এসেছিল মেয়ে, এই গঙ্গার কাছে।
স্মৃতির তোরঙ্গখানি বুকের ভেতর ছিল রাখা
যত্নে ছিল জন্মভূমির ছবি,
যাপনের বেলা জুড়ে বাকিটুকু ঠাঁইনাড়া উপাখ্যান
ঝড়,জলে,রোদ্দুরে পুড়ে ছিল শুধু বাঁচার সাধনা
সবই বুঝি চলে যায়, জীবন যৌবন বা প্রিয়জন
জীবন যুদ্ধ থাকে, থাকে স্বপ্নের জাল বুনে যাওয়া।
যৌবন শেষে প্রৌঢ়ত্বে এসে বসে বালিকা হৃদয়
বহুদিন পর তোরঙ্গখানি খুলে ধরে চোখের সামনে
দেখে, কলকা পাড়ের লাল শাড়িটা সবার ওপরে
লুকিয়ে হাসে আজও বুকে,
তেমনি আছে সোনার বরণ তার, যে অঙ্গে ছিল
একদিন এই বালিকার। এমন প্রেমের রঙখানি
ছুঁয়ে দিতে সাধ হল গভীর গোপন সুখ গুলি
অন্তরঙ্গ যাপনের মুগ্ধতা নিয়ে।
জীবনের এই ঘরে আবছা হয়েছে সব স্মৃতি
ধুলায় ঢেকেছে দেওয়ালের কত পুরোনো ছবি
নোনা জলে ভেসে এই বালিকা হৃদয় শুধু জানে
মনেরও একটা আকাশ আছে,সেখানে স্বপ্ন বাঁচে
বয়সী হৃদয় ভাবে হায়...
বুকের তোরঙ্গ খুলে তাকে আজ রাখব কোথায়
দিয়ে যাব কাকে?বল, কে আছে এমন!
যেখানে রাখতে পারি এই জন্ম যাপন।
42 মন্তব্যসমূহ
মকলু এই কবিতার মর্ম বুঝেছে কি?
উত্তরমুছুনতাহলে আপনি এ কবিতার মর্ম বোঝায়ে দেন।
মুছুনবাহ্ চমৎকার শব্দের ব্যবহার, সুন্দর চিন্তা, অসাধারণ উপলব্ধি, কবি-কবিতা-সম্পাদক সকলের প্রতি শ্রদ্ধা এবং অসংখ্য ভালবাসা, শুভ কামনা।
উত্তরমুছুনধন্যবাদ প্রিয় পাঠক হৃদয়
মুছুনঅমায়িক কবিতা৷ এমন মিস্টি পেমের কবিতা বহুদিন পরিনি৷ i like it
উত্তরমুছুনI'am also like it.
মুছুনএই কবিকে তো আমি চিনি৷ তার অনেক কবিতা আমি পড়েছি৷ সুন্দর লেখেন৷ এমন মূল্যবান কবিতা ছাপানোর জন্য সম্পাদক ভাইকে হৃদয়ের তোরঙ্গ খোলা বালবাসা জানাই৷
উত্তরমুছুনআপনিও এমন ভালোবাসা নিন।
মুছুনআহা, কবি যেন আমার মনের কথা বলে দিল৷ আহা, উহু
উত্তরমুছুনকবিরা মানুষের মনের কথাই বলে।
মুছুনচালিয়ে যাও, সাহিত্য দিয়ে বিপ্লব করতে হবে।
উত্তরমুছুনবিপ্লব তো হবে, সহযোদ্ধা হবেন তো?
মুছুনচান্দু মিয়া প্রথমবার কবি চিলিল কবিতা চিনিল ছ্যাবলামি ছারিদিয়া এমন বালো ভালো কবিতা ছারো নাইলে দুইদিন পর পাঠকরা বাড়ি যায়া গাইলাইবে চাপার চামরা তুলি আন্দোলন করবে।
উত্তরমুছুনআমাদের চেষ্টা থাকে সব সময় ভালো লেখা প্রকাশ করার।
মুছুনপাঠকের চোদন খেয়ে
উত্তরমুছুনমকলু কাতর ব্যথায়
তাইতো মকু প্রকাশ করে
কবিতা ছিন্ন ব্যথায়
এখন মকুর পাছা টাটায়
কে তাকে বাচায়?
মকুর পাছা টাটায়,
মুছুনতাতে তোর কি আইশে যায়।
মকুর তাঁর কাজে ব্যস্ত,
আর তুই চাছা চাটায়।
অন্যের চাছা চাটি কি হবে বল
মকুর মতো সাহিত্যে পথে চল।
ছনদে ছনদে-
মুছুনইদ্রিস আলীর পাছায় লাথি মারো আনন্দে!
তুই নামহীন
মুছুনতুই পিতৃপরিচয়হীন
তুই জারজ
পাঠকের চোদনে
কেঁপেছে তোর আরশ
তোর সাথে কীসের কথা
তুই বোকাচোদা
তুই নামহীন
পিতৃপরিচয়হীন
ক্য রে ইদ্রিস আলী তুই কোনদিন কবি হলু মুইয়ে তো জানোং না। এগলা তোর বদলামি কবিতা।
উত্তরমুছুনহায়রে মকু
মুছুনন্যাংটা মকু
হবি আমার বাপ
তোর নাইরে বাপ
তোর মতো ছাগলচোদা
হতে চায় তৈয়ার ছাওয়ার বাপ
মারব তোকে গুড়ি
ফাটাব তোর ভুড়ি
সাহিত্য মারাতে এসে
ফটকামি চোদাও শেষে
পারো না লিখতে কবিতা
পাঠক সমাজ চোদে তোমাকে
নষ্ট তোমার সবিতা
ভাল করিতা লেখ
অন্যের কবিতা দেখ
ইদ্রিস আলী এ ব্লগে লেখা পড়তে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আপনি শ্বেতপত্রের নিয়মিত পাঠকও বটে। তবে এ ব্লগে আপনার ভিজিট ও মন্তব্য শুরু থেকে একটা বিষয় লক্ষণীয় যা খুবই নেগেটিভ, অশ্লীল, বিষয় বহির্ভুত অমার্জিত শব্দ, বাক্যে, ব্যক্তি শ্লাঘায় পরিপূর্ণ। বহুবার আপনার বিষয়গুলো বোঝানোর পরও নোংরামীটা অব্যাহত চালায়ে যাচ্ছেন যা, অত্যন্ত দৃষ্টিকটূ ও নিন্দনীয়। আর একটা বিষয় যে, অন্য কেউ আপনার মন্তব্যের সূত্র ধরে মন্তব্য করলেও তা সম্পাদককে মেনশন করে রূচিহীন মন্তব্য করে যান, এটা কোন ধরনের ভদ্রতা?
মুছুনতাই আপনি ও আপনাদের মতো যারা এ ব্লগে বিষয় বহির্ভুত কুরূচিপূর্ণ মন্তব্য করেন, প্লিজ এরকম আর করবেন না, এটা পাবলিক প্লেস ভদ্রতা ও সম্মান রক্ষা করুন।
সম্পাদকের মাথা খারাপ
মুছুনবাইরে এবং ভিতরে,
গোবর দিয়ে মাখামাখি
নিচে এবং উপরে৷
বোঝেনা কবিতা, বোঝেনা ছড়া
বাংলার বাঘ ভাবে
সাহিত্য নিয়ে ছিনিমিনি
চামড়া ছিড়ে খাবে৷
ইদ্রিস আলী জারজ পোলা
মুছুনসবই তার যে গোল্লা,
মোর বউ, তোর মা মাগি
দিয়া বেড়ায় গোয়া, রাত জাগি।
তোক জন্ম দিয়া হইছে মহাপাপ
কেন যে হইলাম ইদ্রিস তোর বাপ।
মকলু তুই কি এটা ঠিক করলি? একজন মাকে মাগি বললি? অভিশাপ দিলাম তুই কোনদিন কবি হতে পারবি না ৷ তোর সাহিত্য কোনদিন মানুষের গ্রহণযোগ্যতা পাবে না
মুছুনতোর উন্নতি অসম্ভব
ক্যা বাহে সম্পাদকের ব্যাটা তোমার মুক এত খাস্তা ছি
মুছুনতোমরা মাক কন মাগি
ছি ছি ছি
তোমরা তো জারজের কাম করলেন এটা
ছি মোকলেছ থু
তোমার মুকোত হাগি দেং
তোমরা সাহিত্য ছাড়ি দেও বাহে মকলু
আপনাকে আমি ভাল মনে করছিলাম বাবু ভাই ৷ কিন্তু আপনি লোকটা এত নিচু মনমানসিকতার জানতাম না ৷ নিজের মাকে মাগি বললেন আপনি? আপনার জন্মদাতা মাকে কিবাবে মাগি বললেন
মুছুনএতদিন তোকে নিজের দোস্ত মনে করে অনেক সমলোচনা করেচি যাতে তোর উন্নতি হয়
মুছুনকিন্তু আজ তুই বুঝিয়ে দিলি মোখলেছ তুই একটা বাস্টার্ড
তুই জন্মদাত্রীকে মাগী বলে গালি দিলি ছি তোকে বন্দু বলে পরিচয় দিতে ঘিন্না হচ্চে
তোর মুখে এক দলা থু মারলাম মোখলেছ থু
আগেই বলেছিলাম মোখলেছ ছেলেটা গামবাট অশিক্ষিত ছাগলচোদা কুত্তাচোদা
মুছুনতাই কেউ এর সমালোচনা করবেন না
কিন্তু আপনারা আমার কথা শুনলেন না
আপনারা সমালোচনা করলেন, এর উন্নতি চাইলেন
এখন দেখলেন তো কি মানুষিক বিকৃতি এই ছেলেটার? একটা বই লিখে হাতির হোল ভাবছে নিজেকে৷ তাই মাকে মাগি বলে গালাগাল করতে দ্বিধা হচ্ছে না
ইদ্রিস আলীর মাকে যে অশ্লীল ভাষায় গালি দিয়েছে, মা সমাজকে যে নোংরা শব্দ প্রয়োগ করেছে তাকে নিন্দা, প্রতিবাদ এবং সমবেদনা জানাচ্ছি। যা সত্যিই অনেক কষ্টের।
মুছুনঅনেকে সম্পাদককে এর জন্য দায়ী করছেন বিষয়টি সঠিক নয়।
পাঠক সমাজের চোদন খেয়ে
মুছুনমকলু এখন কাঁদে
কবি হতে পারলো না সে
ধুরুম ধারাম পাদে
মকলুর হল ইজ্জত শেষ
পাছার কাপড় নষ্ট
অশিক্ষিত গাম্বাট সে
আস্ত পথভ্রষ্ট
অন্যের মাকে মাগি বলে
খাইছে ধরা হায়
ছলাকলা করছে এখন
কে তাকে বাচায়?
বাচার উপায় নাইরে মকু
মায়ের অভিশাপ
সময় হলে বুঝবি এ তোর
কত বড় পাপ
কেয়ামতের পরের সকালে জেগে পেলাম একটি ভাল কবিতা৷ কেয়ামতের কষ্ট দূর হয়ে গেল৷ কেয়ামতের ব্যথাকে ভূলিয়ে দেয়ার জন্য সম্পাদককে ধন্যবাদ৷
উত্তরমুছুনকেয়ামত নিয়া মসকরা কর,
মুছুনতুমি একটা পাপী,
সবুর কর দুই ওয়াক্ত
তুই দোজখে যাবি৷
ভাইজান গতরাতে যখন ধুরুম করে শব্দ হইল, তখন বুঝলাম কেয়ামত হই গেল। আইজ সকালে এই কবিতা দেখার পর বুঝলাম বেহেশতে আইসে গেছি। হুরের দেখা পাইলাম। তোরঙ্গ খুইলে ভালোভাসা পাইলাম।
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্রের মন্তব্য কলাম দেখে মনে হচ্ছে কেয়ামত has done
উত্তরমুছুনকবিতাটি ভাল হয়েছে, ভাল লেগেছে৷ কবিকে ধন্যবাদ৷ তার সফলতা কামনা করি৷
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
মুছুনসিলেবাস চেঞ্জ হওয়ার বহুদিন পর এক ক্লাসরুমে...
উত্তরমুছুন- তারপর সেই বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে মেওয়ারের রাজপুত সম্রাট, হিন্দু রাজা মহারানা প্রতাপ যুদ্ধে গেলেন। কিন্তু পরাজিত হলেন।
- কিন্তু স্যার, ওনাকে হারালো কে?
- কে হারালো মানে? কে আবার হারাবে? কারোর আজ অব্দি সাহস হয়েছে কোনও হিন্দু রাজাকে চ্যালেঞ্জ করার?
- এইতো বললেন যে উনি যুদ্ধে গেছিলেন।
- না, ভুলে যাও সে কথা। কোনও যুদ্ধফুদ্ধ হয়নি।
- তাহলে অত সেনাবাহিনী নিয়ে গেলেন কি করতে?
- আরেহ! রাজার মেজাজ, ইচ্ছে হয়েছে তাই ঘুরতে গেছেন সেনাবাহিনী নিয়ে। আর কখন কে অ্যাটাক করে, বলা তো যায়না!
- কে অ্যাটাক করবে স্যার?
- আরেহ বেটা, হিন্দুরা বড়ই খঁতরে মে আছে। তখনও ছিল!
সম্পাদক চুতরী গেইচে আর উত্তর দেয় না
উত্তরমুছুনউত্তর দেয়া হয়েছে দেখুন
মুছুনঅনন্য ভাবনাডানায় ভর দিয়ে উড়ে গেলাম গহীন পানে। ভালো লেগেছে গো, ভালো লেগেছে
উত্তরমুছুনধন্যবাদ প্রিয় পাঠক
মুছুনমকলু সাংবাদিকের বালপত্র পত্রিকা পাঠ করে বউয়ের সাথে ঝগড়া করে রান্নাঘরের সব মশলার কৌটা টাইট দিয়ে এলাম। একটু পরে এসব খোলার জন্য বউ ডাকলেও সাড়া দেব না
উত্তরমুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷