ঢাকা শহর
এ শহরে আর প্রেম বেঁচে না কেউ
কেমন কৃত্রিম থমথমে হয়েছে সব
ভাঙ্গা দেয়ালে গজিয়ে উঠেছে মস।
সদর ঘাটে ব্যস্ত মানুষ ব্যস্ত যাত্রী
বাসের হেল্পার ডাকে গুলশান,বনানী
অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন
হট্টগোল উঠেছে মাছের বাজারে।
এই শহরে একদিন শাহবাগ থেকে টিএসসি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
চায়ের কাপে চুমুকে আড্ডা বসে মধুর ক্যান্টিনে
কী আহাম্মক! মেয়েরাও সিগারেট টানে।
মীরপুর,তেঁজগাঁও,মহাখালীতে বস্তীজীবন
আগুনে পুড়ে যায় কি বিষ্ময়।
এ শহরে মানুষকে কুকুর হতে দেখেছি
কুকুরকে মানুষ।
মদের বারে দেখেছি ফর্সা তরুন-তরুনীদের
খোলামেলা উদ্দাম নাচ
এ শহরে টাকা উড়ে, টাকার সব খেলা,
দিন-দুপুরে বেশ্যার দরদাম হয় বেচাকেনা।
এই শহরে মসজিদ আছে মন্দির
আছে আস্তিক-নাস্তিক অমুসলিম
এই শহরে মানুষ বাঁচে
হ্যা,এই মেগাসিটিতেও মানুষ বাঁচে
রাস্তার জ্যাম, কবুতরের খোপে
সবাই কেন জমায় ভীড়?
এটাই শুধু প্রশ্ন আসে।
এই শহরে প্রেম বেঁচে না কেউ
তবুও আসে কিছুই বুঝিনা ভাব?
আসলে এই শহরের মানুষ গুলোর
বড় অভাব।
কেমন কৃত্রিম থমথমে হয়েছে সব
ভাঙ্গা দেয়ালে গজিয়ে উঠেছে মস।
সদর ঘাটে ব্যস্ত মানুষ ব্যস্ত যাত্রী
বাসের হেল্পার ডাকে গুলশান,বনানী
অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন
হট্টগোল উঠেছে মাছের বাজারে।
এই শহরে একদিন শাহবাগ থেকে টিএসসি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
চায়ের কাপে চুমুকে আড্ডা বসে মধুর ক্যান্টিনে
কী আহাম্মক! মেয়েরাও সিগারেট টানে।
মীরপুর,তেঁজগাঁও,মহাখালীতে বস্তীজীবন
আগুনে পুড়ে যায় কি বিষ্ময়।
এ শহরে মানুষকে কুকুর হতে দেখেছি
কুকুরকে মানুষ।
মদের বারে দেখেছি ফর্সা তরুন-তরুনীদের
খোলামেলা উদ্দাম নাচ
এ শহরে টাকা উড়ে, টাকার সব খেলা,
দিন-দুপুরে বেশ্যার দরদাম হয় বেচাকেনা।
এই শহরে মসজিদ আছে মন্দির
আছে আস্তিক-নাস্তিক অমুসলিম
এই শহরে মানুষ বাঁচে
হ্যা,এই মেগাসিটিতেও মানুষ বাঁচে
রাস্তার জ্যাম, কবুতরের খোপে
সবাই কেন জমায় ভীড়?
এটাই শুধু প্রশ্ন আসে।
এই শহরে প্রেম বেঁচে না কেউ
তবুও আসে কিছুই বুঝিনা ভাব?
আসলে এই শহরের মানুষ গুলোর
বড় অভাব।
নর্তকী
আহা! কি অপরুপ মাধুরী পেশোয়াজে সজ্জিত শরীর
নটবরী ওই অমল আঁকি,ডাকে পাখি
নাচে ময়ুর,নাচে ফিঙ্গে,নাচে-নাচে।
কোন স্বর্গ সুধা দিলে হৃদয়ে যতবার দেখি সে নৃত্য
ততবার তাকাই আপ্লুত নয়নে।
তবলার লহড়ায় কি ছন্দ মেশানো পায়
পাখোয়াজের তান প্রিয়,
আমি শুনি তোমার নুপুরের ধ্বনি
সেই কথক নৃত্য,আহা! উর্বসী ঊর্মিলা
বুঝি দেবরাজ ইন্দ্রের সভায় দেখেছি তোমায় কত
মদপ্য ঘোরে-
পদ্মবন দলিত হয়েছিলো সেদিন কোমল পায়ে
সে চিহ্ন লেগে আছে আজও স্বর্গ নগরীতে।
নটবরী ওই অমল আঁকি,ডাকে পাখি
নাচে ময়ুর,নাচে ফিঙ্গে,নাচে-নাচে।
কোন স্বর্গ সুধা দিলে হৃদয়ে যতবার দেখি সে নৃত্য
ততবার তাকাই আপ্লুত নয়নে।
তবলার লহড়ায় কি ছন্দ মেশানো পায়
পাখোয়াজের তান প্রিয়,
আমি শুনি তোমার নুপুরের ধ্বনি
সেই কথক নৃত্য,আহা! উর্বসী ঊর্মিলা
বুঝি দেবরাজ ইন্দ্রের সভায় দেখেছি তোমায় কত
মদপ্য ঘোরে-
পদ্মবন দলিত হয়েছিলো সেদিন কোমল পায়ে
সে চিহ্ন লেগে আছে আজও স্বর্গ নগরীতে।
19 মন্তব্যসমূহ
বাহ্ সুন্দর লাগলো তো মকলু নাইচ
উত্তরমুছুনভালো থাকুন
মুছুনLike it
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
মুছুনসুন্দর হৈচে সত্য
উত্তরমুছুনআরো বড় কবি হও
ধন্যবাদ
মুছুন২য় কবিতা বাল্লাগছে বাহ্
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
মুছুনভাল লাগল কবিতাদুটো। সুন্দুর
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
মুছুনআহা কি সুন্দর কবিতা, বিশেষ করে এই লাইন দুটো ==## মদপ্য ঘোরে-
উত্তরমুছুনপদ্মবন দলিত হয়েছিলো সেদিন কোমল পায়ে == ## তো আমার কাছে বেশ রোমান্টিক মনে হল।
শ্বেতপত্রে ভিজিট করার জন্য ধন্যবাদ, সাথেই থাকুন।
মুছুনমকলুদা সুন্দর লিখেছ
উত্তরমুছুনতোমার উন্নতি প্রত্যাশা করি
শুভ কা ং না নিরন্তর
ধন্যবাদ
মুছুনপাঠক সমাজের চোদন খেয়ে মকলু সাংবাদিক আর কবিতা প্রকাশ করে না
উত্তরমুছুনপ্রিয় পাঠক অশালীন বিষয় বহির্ভুত মন্তব্য করবেন না।
মুছুনবিশিষ্ট হাতির হোল সম পাদকের চুতরী ফাইট hoyeche tai ar kobita pokas kore na 😂😂😂😂😂😂
উত্তরমুছুনছাগল দিয়ে হালচাষ যেমন অসম্বব
উত্তরমুছুনমকলু সামবাদিককে দিয়ে পএিকা সম্পাদনা তেমন অসম্বব
শিমুল খান আপনি মন্তব্য করেছেন-'ছাগল দিয়ে হালচাষ যেমন অসম্ভব মকলু সামবাদিককে দিয়ে পত্রিকা সম্পাদনা তেমন অসম্ভব।'
মুছুনতাহলে আপনি হালচাষের যোগ্য প্রাণী, জোঁয়াল কাঁধে নেন, হালচাষ শুরু করেন। আর আপনি এমন উচু স্তরের পাঠক - সাহিত্য পত্রিকা যে বা যারা সম্পাদনা করেন তাকে সাংবাদিক বলেন?
শোনেন ঝাঁকের কৈ না হয়ে, লেখা নিয়ে সুনিদিষ্ট মন্তব্য করুন, তাতে ইজ্জত সমুন্নত থাকবে।
অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷