প্রিয় অগ্রজ,
আপনাকে নিয়ে মহাসমারোহে যে আয়োজন হলো তাতে যেতে পারিনি নিযুত ইচ্ছে থাকা শর্তেও। সে অপারকতা অবলীলায় স্বীকার করেছি। তারপরও কী ভেবে, কী অভিমানে বসে আছেন জানিনা? আমি আমার জায়গায় পরিষ্কার। আমি যেমন কারও কেনা গোলামও না, তেমন কারও মনিবও না! বন্ধু বা স্বজন মাত্র, হয়তো কারো অপ্রিয় অথবা কারও শত্রুও। তবে এদেশে, মফস্বল শহরে আমরা যারা স্বল্প সংখ্যক মানুষ শিল্প-সাহিত্য চর্চা করছি তারাই যদি একে অপরকে ভাই হিসেবে, কলিগ হিসেবে অথবা বন্ধু হিসেবে মেনে না নেই। সিলি বিষয়গুলোকে উপলক্ষ্য করে। তাহলে আমরা এক একজন ওয়ান ম্যান পার্টিতে পরিনত হয়ে যাব। প্রতিক্রিয়াশীলদের হাসির পাত্র হব। প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি জয়যুক্ত হবে। আর আমরা অহেতু হম্বি-তম্বি, মিথ্যে আস্ফালনের অট্টহাসি নিয়ে, ক্রন্দন সভায় বুক ভাসাবো সাঁতাও এর জলে! আমাদের মধ্যে বিভাজন আর বির্দেষই পোক্ত হবে। কিছু অগ্রজ আছেন, যারা ৬২, ৫৮, ৪৩, ৬০ বছরের অভিজ্ঞতার অহমে নিমগ্ন। আর একটা কথা বলি যার হয় ১৮, ২০, ২৫ বছরে হয়। কাজের কাজ হতে বয়স কোন ফ্যাক্ট না! কখনো কখনো দেখি সময়ে, অসময়ে জুনিয়রদের ব্যাঙের উচ্চতায় নিয়ে যায়, আর নিজেদের মহাকাশে। সহে যাই, কাজ করি কারও দয়া বা গলগ্রহে নয়। মনে আরও বহু কথার স্ফুলিঙ্গ উসখুস করে, ঠিকই একদিন দাবানল হয়ে পুড়িয়ে দেবে অহম আর বির্দেষের বনভূমি। ছোট মুখে বড়-বড় কথার ফুলঝুরি ফোঁটালাম বোধয়, ভালোবাসলে পাশে রাইখেন, অবহেলা নিয়ে যতই কাছে থাকি তা শুধু ছেঁড়া চুলে খোপা বাধার, জাতক হয়ে অর্ন্তদহনে নীল। তাই সব মান-অভিমানে আগুন জ্বেলে, বদ হাওয়াকে ছুটি দিয়ে একসাথে কাজ করছি, একে অপরের নতুন নতুন চিন্তা শেয়ার করছি, যাই না যত দিন আছি! যত দিন বাঁচি এভাবে। বাস্তবতা এমনই কারো কাজের পাওনা কেউ নিতে পারে না, তারই প্রাপ্য। দিন শেষে আমরা সবাই একা, শুধু থাকে নিজের কাজ, লেখা আর সৃষ্টির আনন্দটুকু।
ইতি
ক্ষুদ্র প্রাণ এক
65 মন্তব্যসমূহ
কোন অগ্রজের পুটকীতে হেম্বল দিলা ছোটভাই ? তুমি এত সাহসি হয়ে উঠলে কিভাবে ভেবে আমি হয়রান
উত্তরমুছুনযুক্তিযুক্ত কথা বলছ৷ চেতনা নিয়ে একত্রিত হতে হবে সবাইকে বিভেদ ভুলে
MONOWAR HOSSAIN আপনাকে ধন্যবাদ বা শুভেচ্ছা জানাবোনা, আপনার জন্য ভালোবাসা।
মুছুনতবে পরিশীলিত ও মার্জিত শব্দে, বাক্যে মন্তব্য করুন। আপনাদের দেখে জুনিয়ররা শেখে এবং তাদের কাজে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। যা সিনিয়র ও জুনিয়রদের মধ্য সেতু বন্ধন তৈরি করবে।
এই জন্ন তো সাহিত্যের মহাজোট গটন করতে চাই আমি
উত্তরমুছুনসাহিত্যের জোট, মহাজোট, ঐক্যজোট তৈরি করার দায়িত্বভার জাতি আপনাকে অর্পণ করুক, জয় হোক সাহিত্যের, জয় হোক মানুষের।
মুছুনএগিয়ে যাও মোকলেচ। প্রতিবাদী লিটল ম্যাগাজিনের তুমি যোগ্য সম্পাদক। তোমার মত সাহসী, মেধাবী, ধৈর্যশীল সম্পাদক এই বাংলাদেশে একটাও নাই। ব্যর্থ, অহংকারী, ঠোটমোছা, আলগা মেধাবী সিনিয়রদেরকে আরও বাশ দাও। ওদের অভিমানী মুখে চোত্তাপাতা ঘষে দাও। আমি আছি তোমার সঙ্গে। জয় হোক বিপ্লবী সম্পাদক মোকলেচের, জয় হোক একমাত্র সাহসী ও বিখ্যাত লিটলম্যাগাজিন শ্বেতপত্রের।
উত্তরমুছুনধন্যবাদ ও ভালোবাসা নিন।
মুছুনভাল কথা বলছো ছোট ভাই। এই দেশে এখন মিস্ত্রিরা নিজেকে বড় ইঞ্জিনিয়ার মনে করে। ওদের উচা চোখের পাপড়ি ছিড়ে দাও। তুমি পারবে, তোমার মতো শক্তিশালী সম্পাদক এই দেশে আছে বলেই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তোমাদের হাতেই তো বাংলাভাষার আগামী দিনের সাহিত্য সংস্কৃতির ভার পড়েছে। বল ভাই, তুমি কি পারবে না? এইসব অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী সিনিয়র মিস্ত্রিদেরকে সাইজ করতে? বল ভাই বল, একটু প্রাণখুলে মুখ খুলে বল।
উত্তরমুছুনইঞ্জিনিয়ার আবদুল্লাহ আবু সামাদ
মুছুনশ্বেতপত্র পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন।
দারুণ বললেন ভাইয়া ।
উত্তরমুছুনকিছু কিছু লোকের চরিত্রই ঐরকম।
ধন্যবাদ অন্তর
মুছুনসাব্বাস দোস্ত, ঠিক কথা লিখছিস৷ ৫২ বছরে দেশ কাদের জন্য পিছি গেছে, নতুন নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না, তা আমরা জানি৷ তুই উচিত কথা পুচুত করি বলি ফেলসিস৷ তোর জন্য গর্ব হয়৷
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
মুছুনভাল বলেছো মকলু৷ আমাদের বন্ধুদের মধ্যে একমাত্র তুমি ছিলে ক্রিয়েটিভ৷ তোমার মুখে এমন সাহসী বক্তব্য দেখে আমি গর্বিত৷ ভেঙ্গে ফেল যত অচলায়তনের দ্বার, অহংকারের মিনার৷ সিনিয়রদের ভন্ডামি রুখে দাও, মুছে দাও৷
উত্তরমুছুনগুলতেকিন কোবরা সুলতানা
মুছুনশ্বেতপত্র আপনি নিয়মিত পাঠ করেন, সমালোচনাও করেন, কটাক্ষ করে মন্তব্যও করতে ছাড়েন না সে জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে সম্পাদকের নাম সঠিকভাবে লেখেন। বিকৃত করে নাম ব্যবহার করবেন না। এ বিষয়ে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এক হাদীসে বলেছেন- কাউকে তার সঠিক নাম ব্যাতীরেখে উপনামে, নাম বিকৃত ডাকা যাবে না।
একী করলে মকলু? তুমি নবিচির সাথে নিজেকে তুলনা করলে? কোথায় ইন্দিরা গান্ধী, আর কোথায় ছাগলের নাদি। তুমি যে আসলেই এক মকলু, তা তোমার কথাতেই ধরা পড়ে।
মুছুনগুলতেকিন কোবরা সুলতানা
মুছুননা বুঝে, মন গড়া মন্তব্য করেন, যা কূপমণ্ডূকতার পরিচয় দায়ক।
এসব অগ্রজের পুটকিমোবারক দিয়ে লোহার গরম চা ঢোকে দিতে হবে ৷ মোকলু তুমি উচিত ঠেলা দিচো ভাইয়া ৷ কুত্তার গু পারে এদের মুখে ঘসে দেও ৷ এদের পাছার চাম তুলে দিতে হবে
উত্তরমুছুনROMJAN ALI HORIKAS
মুছুনশ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও ভালোবাসা।
মুঞ্চায় সিটি কর্পোরেশনে খবর দেই বালকামা অগ্রজগুলাক ট্রাকে তুলে নিয়ে যাক
উত্তরমুছুনভাই খবর দিয়েন তাহলে
মুছুনজীবন একটা বেদনা
উত্তরমুছুনমকলু তুমি কেঁদোনা
জীবনের মোড়ে মোড়ে
আলুরচপের গন্ধ ঘোরে
কড়াই হাতে নাও
বাসার সামনে যাও
লইয়া একখানা লাউ
রুটি-ভাজির ব্যবসা শুরু করে দাও
ওগো সম্পাদক
উত্তরমুছুনচিঠি দিতে না পারলে মামলা দিও, তারিখে তারিখে দেখা হবে।
এক ভিক্ষুক দম্পতি রোজ সকালে বের হয়ে যায় ভিক্ষের উদ্যেশ্যে।
উত্তরমুছুনএ বাড়ি ও বাড়ি ভিক্ষে মাগে। কেউ যদি বলে সুস্থ সবল হয়েও ভিক্ষে কেন করো উত্তরে ঝগড়া করে।দিলে দেন না দিলে না দেন।
দিন শেষে যখন বাড়ি ফিরে গোসল করে রান্না করতে যাবে তখন আঙ্গিনায় ভিক্ষুক এসে বলে
মায়া গো দুইল্লা বিক্কা দিবাইন?
রেগে মেগে ঘর থেকে আওয়াজ বেরিয়ে এলো
বিক্কা কইরা খাও কেরে কাম কইত্তে পারো না।
আল্লায় ত সবই দিচে দেহি।তয় আর বিক্কা করুইন কেরে?😜😜😜
সম্পর্ক বদলে গেলো একটি পলকেই।
এইডা হুদা এককান কিচ্ছা কইলাম। এই কিচ্ছার সাথে কেউ যদি কিছু মিল খুঁজুইন তাইলে কইলাম আমি দায়ী নাইকা।
উত্তরমুছুনবিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে বলতে শুনেছিলাম যে উনার ক্লাসে রাজনীতি আর ধর্ম নিয়া কথা বলা নিষেধ। আমি টিউবলাইট আছি। তাই বুঝতে পারিনাই সাহিত্য কিংবা সমাজবিজ্ঞান কীভাবে এই দুই টপিক বাদ দিয়া পড়ানো যায়। বিজ্ঞান আর ব্যবসা হইলে এভয়েড করা সম্ভব কিন্তু ডক্টর ফস্টাস কিংবা গালিভারস ট্রাভেলস কিংবা দ্য ব্লুয়েস্ট আই কীভাবে পড়ানো সম্ভব?
যাই হোক, আমার অরিজিনাল বইয়ের আলমারি দেখাইলাম। ১০% বই উপহার পাইছি। বাকিগুলি নিজের কষ্টার্জিত পয়সা দিয়া কেনা। বিশ্ববিদ্যালয় এক বছরে যে পুস্তক ভাতা দেয় আমি একেকমাসে তার তিনগুণের বেশি দামে অরিজিনাল বই কিনছি। ফকিন্নির মতন জামাকাপড় পরি দেইখা আমারে গরীব ভাবলে ভুল করবেন মোখলেছুর সাহেব।
এদের গোয়াড় হূক নরে দেও কবি
উত্তরমুছুনবিএনপি এখন খমতায়
চুদুর বুদুর করলে পদত্যাগ দিয়ে এদের চুদে দিব
ছাএলীগের গুন্ডারা হুসিয়ার সাভধান
ডাক্তার আইজু মারা গেছে। তো সে নরকের দরোজার কাছে গিয়ে দেখল পাচিলের দেয়াল অসংখ্য দেয়াল-ঘড়িতে পরিপূর্ণ !
উত্তরমুছুনআইজু নরকের দূতকে জিঞ্জেস করল, এখানে এতগুলো ঘড়ি কেন?
দূত : এগুলো হল মিথ্যাঘড়ি. প্রত্যেক মানুষের জন্য একটা করে মিথ্যা ঘড়ি আছে। দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় কেউ যদি একটি মিথ্যা কথা বলে তাহলে ঘড়িটি একবার, দুইটি বললে দুবার ঘুড়বে, এইভাবে যে যত মিথ্যা বলে, তার ঘড়ি ততবার ঘুড়বে।
আইজু : স্বর্গের পাচিলে ঐ ঘড়িটি কার?
দূত : এটা mother তেরেসার ঘড়ি। তার ঘড়িটি একবারও ঘুড়েনি। তার মানে তিনি দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় একটাও মিথ্যা কথা বলেন নি।
আইজু: আমার আর বাংলাদেশের হাচিনার ঘড়িগুলো কোথায়?
দূত : লীগের ঘড়িগুলো আমাদের অফিসে আছে। এগুলোকে আমরা টেবিল ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করি ।
যাঁর গোয়ায় কারেন শট দিলা তার শক্তির ভগ্নাংশের ভগ্নাংশও যদি তোমার মধ্যে থাকত,তাহলে এ'ভাবে তোমার জিবন কাটত না৷
উত্তরমুছুনকৌশিকী অমাবস্যার তিথি হয়ত কেটে যাবে,কিন্তু এই তোমার জীবনের অমাবস্যা কি আদৌ কাটার...
অনেকে বলছে, "ছাত্ররা ট্রাফিক পুলিশের কাজ করতে পারলে ডাক্তারের কাজও পারবে" 🫥
উত্তরমুছুনআমি সহমত ভাই ✋
চানক্য বিদ্বান হয়েও ভুল করেছিলেন। ন্যায়বিচার চাইতে গিয়েছিলেন মূর্খ ধননন্দের কাছে। ন্যায় তো মেলেই নি, উল্টে রাজকর্মচারীরা চানক্যের শিখা ধরে টেনে মাঝরাস্তায় ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলো। চানক্য আর বিচার চান নি। কারন চানক্য সেই মূহুর্তেই বুঝে গিয়েছিলেন অবিচারী, মূর্খ ও ক্ষমতালোভী শাসক বিচার দিতে পারে না। বরং ন্যায়বিচারকে আটকানোর সব প্রচেষ্টা সে করতে থাকে। সেই মূহুর্তে চানক্য স্থির করেন ন্যায়বিচার আসবেই, আর তা আসবে শাসক পরিবর্তনের মাধ্যমে। পরবর্তীকালে ধননন্দের সমগ্র সাম্রাজ্যের চুলের মুঠি ধরে একইভাবে রাজপথে ছুঁড়ে ফেলে দেন চানক্য। প্রতিষ্ঠা করেন মৌর্য্যবংশ। রাজা হন রাজা চন্দ্রগুপ্ত। সেইদিন থেকে ন্যায় বিচার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। মূর্খ শাসকের কাছে বিচার চাওয়া নিজের স্বত্তার অপমান। যে শাসক বা তার পারিষদবর্গ “ন্যায়” শব্দটি লিখতে গেলে কলম দু-খানা করে ফেলবে, তারা দেবে ন্যায় ? ন্যায় আসে পরিবর্তনের মাধ্যমে, সুশাসকের সুশাসনের মাধ্যমে, রাজধর্ম পালনের মাধ্যমে। ন্যায় আসে নির্বাচনের মাধ্যমে। সেই ন্যায় বিচারে মকলুই বিচারপতি। সে বিচারে যেন ভুল না হয় ॥ মকলু তুমি সাবধান
উত্তরমুছুনএকজন মহান অগ্রজ ব্যাক্তি কে শুধু চিঠি লেখে হেম্বল দেওয়াই শুধু নয়, একই সঙ্গে তার পুটকী সই করে পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে। আপনার ডাকে আমরা সবাই গরম তেল নিয়ে রেডি আছি মোখলেস ভাই । আপনি শুধু ডাক দিন । অগ্রজের পুটকী ফাক করে গরম সিরা ঢেলে ভোটা পিপরা ছেরে দিব
উত্তরমুছুনএই গভীর সংকটকালে দেশ পুনর্গঠনের পাশে না থেকে যে চুদানির ফুয়ারা ধর্মব্যাবসা চুদায় , অনুজদের সাতে রাফ রিহেব করে মকলুর মতো প্রতিবাদি নেতাকে খারাপ কথা বলে তাদের মারে চুদি
উত্তরমুছুনপ্রিয় বন্ধু মকু
উত্তরমুছুনবন্যেরা বনে সুন্দর আর তুমি অগ্রজের কোলে।
আজ আর নয়। তোমার বাসায় বড়দের আমার সালাম ও ছোটদের থাবড় দিও।
ইতি
তোমার বন্ধু
মোখলেছ একদা বাজার থেকে বাসার পথে রওনা দিলেন। পথে একজন নান লিফট চাইলেন। মোখলেছ তার দরোজা খুলে দিয়ে পাশের সিটে বসতে বললেন। নান অতিশয় সুন্দরী। মোখলেছ বুঝতে পারে। গাড়ি চালাতে চালাতে মোখলেছ গল্প করছিলেন নানের সঙ্গে। মোখলেছ গাড়ি চালানো ও গল্পের ফাঁকে নানের ঊরুতে হাত দেন। সঙ্গে সঙ্গে নান বলে ওঠে মসিহের ১৩ নাম্বার পৃষ্ঠার কথা স্মরণ করুন। আর বিদ্যুৎ গতিতে মোখলেছ হাত সরিয়ে নেন। এভাবে বার পাঁচেক হাত সরানোর পর নান তার গন্তব্য এসে গেলে নেমে যান মুচকি হাসি দিয়ে। মোখলেছ বাসায় ফিরে ফ্রেশ হয়ে খাওয়া দাওয়া করে ঘুমাতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলেন। হঠাৎ তার মনে হলো আচ্ছা মসিহের ১৩ নাম্বার পৃষ্ঠায় কি আছে একটু দেখি। রিডিং গ্লাস লাগিয়ে মসিহ খুলে বসলেন। ১৩ নাম্বার পৃষ্ঠায় গিয়ে পড়লেন- তুমি যে কাজ করতে চাইছো তা মনোযোগ দিয়ে সম্পন্ন করো!
উত্তরমুছুনএকটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে মোখলেছ ঘুমাতে গেলেন!
কিছু অগ্রজ জানেই না তাঁর জায়গা থেকে কতটুকু কথা বলা উচিৎ আর কতটুকু বলা উচিৎ নয়!
উত্তরমুছুনএই বোধটুকুর অভাবেই মূলত তাঁরা ব্যক্তিত্ব হারায়। আর একজন ব্যক্তিত্বহীন অগ্রজ সমাজের আবর্জনা ছাড়া কিছু নয়।
সম্পাদক উত্তর না দিয়ে নিজেকে হাতির হোল ভাবতেছে
উত্তরমুছুনসম্পাদক যদি উওর না দেয়
মুছুনতাতে তোর বাপের কি রে নাউয়া
আমার বংশ পরিচয় দেখে কতা বলিস রে তুই মকলুর গু খা
মুছুনমোখলেসুর নাউয়া
ফাটাব উয়ার সাউয়া
উওর দেএয়ার মুরোত নাই
সম পাদক সাজচে
মকলু চাচু উওর দিবে না তুই মামলা কর যা চোদনা
মুছুনশ্বেতপত্রের সকল পাঠককে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করার জন্য বিনীত অনুরোধ করতেছি। অযথা আজে বাজে মন্তব্য করবেন না।
মুছুনঅন্তরবত্তীকালীন সরকার সম্পাদকের গোয়াত ভারতের ডিম ঢোকে দিচে ,, ছাএলীগ সম্পাদক উওর না দিয়া পলাইছে পাছা চিপি ধরি
উত্তরমুছুনজারজের বাচ্চা তোর বংশ নেই বলে তুই এই সব অশালীন মন্তব্য করার তাগৎ হয়। ভিতরে শিক্ষা থাকলে ডাস্টবিনের ময়লার মতো দুর্গন্ধ ছড়ালু না হয়।
মুছুনযে দেশে সেক্স করার মাঝখানে কারেন্ট চলে যায়, সে দেশের ভবিষ্যত কি মোখলেছুর?
উত্তরমুছুনপ্রিয় পাঠক প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করে, নিজের পত্রিকার মান সমুন্নত রাখুন।
মুছুনকেন তোর চাচু উওর দিবে না বালকামা
উত্তরমুছুনসম্পাদোক উওর দিবে না
মুছুনএটা সম পাদকের চ্যাটের খুশি
ایڈیٹر جواب نہیں دے گا، یہ ایڈیٹر کی بات چیت کی خوشی ہے۔
মুছুনকনডম ইউজ করলে ভবিষ্যৎ নাই, না করলে ভবিষ্যৎ আছে...
উত্তরমুছুনবিদ্যুৎ খাতে হাসিনা সরকার কি করে গেছে, কবি মোল্লা বোধয় জেনে পোস্ট টা দেন নাই.. আর এই ১৫ বছর সেক্স করার সময় কারেন্ট যায় নাই... ২০২৩ এ ১৮/২০ ঘন্টা করে কারেন্ট থাকে নাই মাঝে.. তখনকার কথা মোল্লা কবি ভুইলা গেছে.. ফোনে চার্জ ফুল হওয়ার আগেই বিদুৎ ফুড়ুৎ করতো.. যাই হোক.. মোল্লা কবির বাসায় জরুরী ভিত্তিতে আগে কারেন্টের ব্যবস্থা করা হউক..
আর আপনারা যারা জানেন না কেনো লোডশেডিং হচ্ছে, তারা অনুগ্রহ করে নিউজে চোখ বুলায়েন..
আমি (ভাস্কো দা গামা) ভারত আসার জলপথ আবিষ্কার না করলে ইংরেজরা ভারতবর্ষে আসতেই পারতো না, ইংরেজরা না আসলে ভারত, পাকিস্তান, সাতচল্লিশের দেশভাগ কিছুই হতো না। সাতচল্লিশের দেশভাগ না হলে একাত্তরও হতো না, একাত্তর না হলে বাংলাদেশেরও সৃষ্টি হতো না। সে হিসেবে আমাকে তোমরা জাতির পিতা হিসেবে ঘোষণা করো!
উত্তরমুছুনগভীরভাবে ভাববার বিষয়।
মুছুননতুন সরকারের কাছে আমাদের প্রবাসীদের ৭ দফা দাবী৷ মকলু সাংবাদিকের মাদ্যমে আমরা সরকারের কাছে দাবী জানাচ্চি৷ শ্বেতপএ পত্রিকায় আমাদের দাবী প্রকাশের জন্য সম্পাদককে অনুরুধ জানাচ্ছি
উত্তরমুছুন১. প্রবাসীদের জন্যে দেশে যাওনের এবং দেশ থেকে ফিরে আসনের টিকেট হাফদামে দিতে হবে।
২. লাগিছ ভাঙলে ভালো কম্পানির নতুন লাগিছ দিতে হবে।
৩. বিমানবন্দরে পৌঁছানের পর প্রবাসীদেরকে সেলুট দিতে হবে এবং নাস্তা খাবাইতে হবে।
৫. বিমানে ভালো খানা দিতে হবে। বিদেশি খানা না দিয়ে ভাত তরকারি দিতে হবে। মাছভাজি দিতে হবে। ইলিশ মাছ দিলে ভালো হয়।
৬. প্রবাসীদের টাকায় যেহাতু দেশ চলে, আমাদেরকে ব্যাংকে 2.5 এর বদলে 25 পারসেন ইন্টারেশ দিতে হবে।
৭. প্রবাসীদের ওয়াইফকে বিনামূল্যে বছরে একবার করে সরকারি খরচে স্বামীর কাছে একমাসের জন্য পাঠাইতে হবে। এতে প্রবাসী ভাইদের কাজে মন বসবে। সকল খরচ সরকার বহন করবে।
এটা প্রবাসী ভাইদের প্রাণের দাবী। আমাদের দাবী মানতে হবে। বেশি কথা বললে দেশে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিবো।
প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করলে যথোপযুক্ত হয়।
মুছুনপালিয়ে যাওয়া বউয়ের সাথে সংসার করা যেমন লজ্জার,
উত্তরমুছুনতেমনি পালিয়ে যাওয়া নেত্রির দল করাও লজ্জার।
আবারো বলতেছি! পুরাতন জাতীর পিতা ও তার মেয়েকে তোমরা পরিত্যাগ করো! আমিই এই উপমহাদেশের আসল জাতীর পিতা.
আপনি আন্দোলনের ডাক দিন
মুছুনদেখেন ভাই, মীর জাফর যদি না থাকতেন তাইলে সিরাজউদ্দৌলা পলাশীর যুদ্ধে জিতে যাইতেন, বাংলায় ইংরেজ শাসন আসতো না। ইংরেজ শাসন না থাকলে ৪৭ এ দেশভাগ হইতো না, ৪৭ এ দেশভাগ না হইলে ৭১ এ বাংলাদেশ স্বাধীন হইতো না। সুতরাং আমাদের আসলে উচিত মীর জাফর সাহেবকে বাংলাদেশের জাতির পিতা ঘোষণা করা। আশা করি বিষয়টি সবাই আবেগ দিয়ে না ভেবে বিবেকের সাথে বিবেচনা করবেন।
মুছুনবন্ধুর জন্য কতো কিছু করতে হয়!
উত্তরমুছুনআমার এক বন্ধু রবীন্দ্রাথের খুব ভক্ত আবার সে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিম্পিরও খুব ভক্ত। হঠাৎ রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে কাইজা লাগায় তার খুব মন খারাপ। তখন তাকে বললাম, দেখ মন খারাপ করিস না। সবাই তোর মতো ভাবে নারে!
এ কথায় বন্ধু আমার আরো কাছে এসে বসলো।
বন্ধুকে বললাম, রবীন্দ্রনাথ অত্যন্ত বিচক্ষণ একজন রাষ্ট্র নায়ক। সেই কত্ত আগেই বিম্পিকে সাপোর্ট জানিয়েছেন তিনি। অথচ দেখ মাইনষ্যে ইতিহাস না জাইনা হুদাই তাফালিং করে!
বন্ধু আমায় সিগারেট বাড়িয়ে দিলো। আমি একটা সিগারেট ধরিয়ে একরাশ ধোয়া বন্ধুর মুখের উপর গুল্টি পাকিয়ে ছেড়ে দিলাম।
বন্ধুটি পিটপিট করে তাকিয়ে রইলো আমার দিকে। বললো, ঠিক বলতেছিস? রবীন্দ্রনাথ বিম্পিরে সাপোর্ট করতো?
আমি বন্ধুর থেকেও সিরিয়াস। একটা দম নিয়ে আলতো হেসে বললাম, কেন তুই বিম্পির প্রতীক ‘ধানের শিষ’ নিয়ে রবীন্দ্রনাথের জাতীয়তাবাদী বুদ্ধিবৃত্তিক কবিতাটা পড়িস নাই?
বন্ধুবর মুহূর্তে লাফায়া উঠলো। জানতে চাইলো, কোনটা রে কোনটা?
আমি তখন মহা সিরিয়াস, বন্ধুর হাত থেকে প্যাকেটটা নিজের হাতে নিয়ে আরেকটা সিগারেট ধরালম। একরাশ ধোয়া বন্ধুর মুখের উপর গুল্টি পাকিয়ে ছেড়ে দিলাম। বন্ধুবর গভীর মনোযোগ দিয়ে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলো-
সিগারেটের প্যাকেটটা পকেটে ঢুকিয়ে দু’হাত প্রসারিত করে বলে উঠলাম- আ.....
এরপর আবৃত্তির মতো করে রবীন্দ্রপ্রেমী জাতয়তাবাদী দলের চৌকস যোদ্ধা আমার বন্ধুটিকে কবিতাটি শোনালাম-
“বহু দিন ধ’রে বহু ক্রোশ দূরে
বহু ব্যয় করি বহু দেশ ঘুরে
দেখিতে গিয়েছি পর্বতমালা,
দেখিতে গিয়েছি সিন্ধু।
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।”
মুতূর্তে বন্ধুবর লাফিয়ে উঠলো, আমাকে জড়িয়ে ধরলো।
চরম উত্তেজনায় বলে উঠলো-
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।
হা হা হা
মুছুনসফল পুরুষের বিছানায় নারী স্বেচ্ছায় লেংটা হয়ে শুয়ে থাকে
উত্তরমুছুনএই পৃথিবীতে শুধু গরুর হাগু এবং ছাগলের হাগুরই আলাদা নাম আছে। প্রথমটার নাম গোবর আর দ্বিতীয়টার নাম লাদী। কেমন লাগল?
উত্তরমুছুন- গু বিষয়ক গবেষণা
একটা জিনিস বুঝলাম না। বিদেশের ভাষা ইংলিশ তাই আমরা ইংলিশ লেখাওয়ালা বখলেস ইউজ করি। কিন্তু বাংলাদেশ টুরে এসে নিউমার্কেটের এতগুলা বেল্টের দোকানে ঘুরলাম। একটা দোকানেও বাংলা লেখাওয়ালা বখলেস পাইলাম না। অথচ লেঙ্গুয়াইজ নিয়ে এত পার্ট নেন। হায়রে ভাই আপনারা পারেনও। নাটকের শেষ নাই।
উত্তরমুছুন__মামুন, মা টেলিকম
সুইজারল্যান্ড টুরিস্ট ইন বাংলাদেশ
আমি একটু ইজি মনের লোক দেখে সবাই আমাকে নিয়ে ফান করে। টিটু ভাই বলছিল তার বাসায় আজকে দুপরে দাওয়াত। আমি সকালেই চলে আসছি। ভাবলাম যদি রান্নাবান্নায় একটু হেল্প করা যায়। পাকঘরে গিয়ে টিটু ভাইর বউকে জিজ্ঞাস করলাম ভাবী কি সিংগেল মাদার নাকি। তারপর বুঝলাম না যে কি হইলো। ভাইয়ে আমাকে ধাক্কা দিয়ে বাসা থেকে বের করে দিল। বললাম, খানাটা খেয়ে যাই। সে বলে, "তোর খাওয়া লাগবেনা। বাসায় গিয়া খা।" তুইতুকারি করলো। এটা কেমন অসম্মানি। গোলাপ ভাই আমাকে শিখাইলো, যারা এক বাচ্চার মা, তারা সিংগেল মাদার। টিটু ভাইদেরও ত একটাই বাচ্চা। কোথায় ভুল করলাম বুঝলাম না। বৃষ্টিতে ভিজে আপেল বেদানা কিনে এতদুর গেলাম। ফলফুরুটের টাকাটাও উঠলোনা।
উত্তরমুছুনআমার কালো বিড়ালের নাম লাভার বয় কালু।
উত্তরমুছুনআমি মেয়েদের মন পাইনি। কিন্তু আমার এলাকায় কোন বিড়ালের বাচ্চা হলে একটা বাচ্চা কালো হয়।
গুয়ের যদি কোনো মূল্য থাকত, গরীব মানুষেরা পাছা ছাড়া পয়দা হতো।
উত্তরমুছুন—Eduardo Galeano
গু অতি অবশ্যই মজাদার, এত এত মাছি তো আর ভুল হতে পারে না।
— Andrey Zvyagintsev
#গুবচন
মকলু সম্পাদক পলাতক
উত্তরমুছুনমকলুর বিচিতে উকুন হোক
মকলু সম্পাদোকের কবিতা পড়ে কেউ তাকে খারাপ ভাববেন না । কেননা বাস্তব জীবনে সে আরো খারাপ ।
উত্তরমুছুনপ্রবাস জীবন আর ভালো লাগেনা। বাংলাদেশে গিয়ে বিসিএস দিব। যারা বিসিএস কম্পানির চাকরি করে অদের বেতন কত আর কুমিল্লায় অফিস আছে কিনা আমাকে জানাইয়েন। শুনছি বর্তমানে এটা হিট জব।
উত্তরমুছুনআবুল কালাম, প্লাম্বার
সুইজারল্যান্ড প্রবাসী
অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷