প্রিয় অগ্রজ,
আপনাকে নিয়ে মহাসমারোহে যে আয়োজন হলো তাতে যেতে পারিনি নিযুত ইচ্ছে থাকা শর্তেও। সে অপারকতা অবলীলায় স্বীকার করেছি। তারপরও কী ভেবে, কী অভিমানে বসে আছেন জানিনা? আমি আমার জায়গায় পরিষ্কার। আমি যেমন কারও কেনা গোলামও না, তেমন কারও মনিবও না! বন্ধু বা স্বজন মাত্র, হয়তো কারো অপ্রিয় অথবা কারও শত্রুও। তবে এদেশে, মফস্বল শহরে আমরা যারা স্বল্প সংখ্যক মানুষ শিল্প-সাহিত্য চর্চা করছি তারাই যদি একে অপরকে ভাই হিসেবে, কলিগ হিসেবে অথবা বন্ধু হিসেবে মেনে না নেই। সিলি বিষয়গুলোকে উপলক্ষ্য করে। তাহলে আমরা এক একজন ওয়ান ম্যান পার্টিতে পরিনত হয়ে যাব। প্রতিক্রিয়াশীলদের হাসির পাত্র হব। প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি জয়যুক্ত হবে। আর আমরা অহেতু হম্বি-তম্বি, মিথ্যে আস্ফালনের অট্টহাসি নিয়ে, ক্রন্দন সভায় বুক ভাসাবো সাঁতাও এর জলে! আমাদের মধ্যে বিভাজন আর বির্দেষই পোক্ত হবে। কিছু অগ্রজ আছেন, যারা ৬২, ৫৮, ৪৩, ৬০ বছরের অভিজ্ঞতার অহমে নিমগ্ন। আর একটা কথা বলি যার হয় ১৮, ২০, ২৫ বছরে হয়। কাজের কাজ হতে বয়স কোন ফ্যাক্ট না! কখনো কখনো দেখি সময়ে, অসময়ে জুনিয়রদের ব্যাঙের উচ্চতায় নিয়ে যায়, আর নিজেদের মহাকাশে। সহে যাই, কাজ করি কারও দয়া বা গলগ্রহে নয়। মনে আরও বহু কথার স্ফুলিঙ্গ উসখুস করে, ঠিকই একদিন দাবানল হয়ে পুড়িয়ে দেবে অহম আর বির্দেষের বনভূমি। ছোট মুখে বড়-বড় কথার ফুলঝুরি ফোঁটালাম বোধয়, ভালোবাসলে পাশে রাইখেন, অবহেলা নিয়ে যতই কাছে থাকি তা শুধু ছেঁড়া চুলে খোপা বাধার, জাতক হয়ে অর্ন্তদহনে নীল। তাই সব মান-অভিমানে আগুন জ্বেলে, বদ হাওয়াকে ছুটি দিয়ে একসাথে কাজ করছি, একে অপরের নতুন নতুন চিন্তা শেয়ার করছি, যাই না যত দিন আছি! যত দিন বাঁচি এভাবে। বাস্তবতা এমনই কারো কাজের পাওনা কেউ নিতে পারে না, তারই প্রাপ্য। দিন শেষে আমরা সবাই একা, শুধু থাকে নিজের কাজ, লেখা আর সৃষ্টির আনন্দটুকু।
ইতি
ক্ষুদ্র প্রাণ এক
21 মন্তব্যসমূহ
কোন অগ্রজের পুটকীতে হেম্বল দিলা ছোটভাই ? তুমি এত সাহসি হয়ে উঠলে কিভাবে ভেবে আমি হয়রান
উত্তরমুছুনযুক্তিযুক্ত কথা বলছ৷ চেতনা নিয়ে একত্রিত হতে হবে সবাইকে বিভেদ ভুলে
MONOWAR HOSSAIN আপনাকে ধন্যবাদ বা শুভেচ্ছা জানাবোনা, আপনার জন্য ভালোবাসা।
মুছুনতবে পরিশীলিত ও মার্জিত শব্দে, বাক্যে মন্তব্য করুন। আপনাদের দেখে জুনিয়ররা শেখে এবং তাদের কাজে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। যা সিনিয়র ও জুনিয়রদের মধ্য সেতু বন্ধন তৈরি করবে।
এই জন্ন তো সাহিত্যের মহাজোট গটন করতে চাই আমি
উত্তরমুছুনসাহিত্যের জোট, মহাজোট, ঐক্যজোট তৈরি করার দায়িত্বভার জাতি আপনাকে অর্পণ করুক, জয় হোক সাহিত্যের, জয় হোক মানুষের।
মুছুনএগিয়ে যাও মোকলেচ। প্রতিবাদী লিটল ম্যাগাজিনের তুমি যোগ্য সম্পাদক। তোমার মত সাহসী, মেধাবী, ধৈর্যশীল সম্পাদক এই বাংলাদেশে একটাও নাই। ব্যর্থ, অহংকারী, ঠোটমোছা, আলগা মেধাবী সিনিয়রদেরকে আরও বাশ দাও। ওদের অভিমানী মুখে চোত্তাপাতা ঘষে দাও। আমি আছি তোমার সঙ্গে। জয় হোক বিপ্লবী সম্পাদক মোকলেচের, জয় হোক একমাত্র সাহসী ও বিখ্যাত লিটলম্যাগাজিন শ্বেতপত্রের।
উত্তরমুছুনধন্যবাদ ও ভালোবাসা নিন।
মুছুনভাল কথা বলছো ছোট ভাই। এই দেশে এখন মিস্ত্রিরা নিজেকে বড় ইঞ্জিনিয়ার মনে করে। ওদের উচা চোখের পাপড়ি ছিড়ে দাও। তুমি পারবে, তোমার মতো শক্তিশালী সম্পাদক এই দেশে আছে বলেই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তোমাদের হাতেই তো বাংলাভাষার আগামী দিনের সাহিত্য সংস্কৃতির ভার পড়েছে। বল ভাই, তুমি কি পারবে না? এইসব অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী সিনিয়র মিস্ত্রিদেরকে সাইজ করতে? বল ভাই বল, একটু প্রাণখুলে মুখ খুলে বল।
উত্তরমুছুনইঞ্জিনিয়ার আবদুল্লাহ আবু সামাদ
মুছুনশ্বেতপত্র পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন।
দারুণ বললেন ভাইয়া ।
উত্তরমুছুনকিছু কিছু লোকের চরিত্রই ঐরকম।
ধন্যবাদ অন্তর
মুছুনসাব্বাস দোস্ত, ঠিক কথা লিখছিস৷ ৫২ বছরে দেশ কাদের জন্য পিছি গেছে, নতুন নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না, তা আমরা জানি৷ তুই উচিত কথা পুচুত করি বলি ফেলসিস৷ তোর জন্য গর্ব হয়৷
উত্তরমুছুনশ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
মুছুনভাল বলেছো মকলু৷ আমাদের বন্ধুদের মধ্যে একমাত্র তুমি ছিলে ক্রিয়েটিভ৷ তোমার মুখে এমন সাহসী বক্তব্য দেখে আমি গর্বিত৷ ভেঙ্গে ফেল যত অচলায়তনের দ্বার, অহংকারের মিনার৷ সিনিয়রদের ভন্ডামি রুখে দাও, মুছে দাও৷
উত্তরমুছুনগুলতেকিন কোবরা সুলতানা
মুছুনশ্বেতপত্র আপনি নিয়মিত পাঠ করেন, সমালোচনাও করেন, কটাক্ষ করে মন্তব্যও করতে ছাড়েন না সে জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে সম্পাদকের নাম সঠিকভাবে লেখেন। বিকৃত করে নাম ব্যবহার করবেন না। এ বিষয়ে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এক হাদীসে বলেছেন- কাউকে তার সঠিক নাম ব্যাতীরেখে উপনামে, নাম বিকৃত ডাকা যাবে না।
একী করলে মকলু? তুমি নবিচির সাথে নিজেকে তুলনা করলে? কোথায় ইন্দিরা গান্ধী, আর কোথায় ছাগলের নাদি। তুমি যে আসলেই এক মকলু, তা তোমার কথাতেই ধরা পড়ে।
মুছুনগুলতেকিন কোবরা সুলতানা
মুছুননা বুঝে, মন গড়া মন্তব্য করেন, যা কূপমণ্ডূকতার পরিচয় দায়ক।
এসব অগ্রজের পুটকিমোবারক দিয়ে লোহার গরম চা ঢোকে দিতে হবে ৷ মোকলু তুমি উচিত ঠেলা দিচো ভাইয়া ৷ কুত্তার গু পারে এদের মুখে ঘসে দেও ৷ এদের পাছার চাম তুলে দিতে হবে
উত্তরমুছুনROMJAN ALI HORIKAS
মুছুনশ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও ভালোবাসা।
মুঞ্চায় সিটি কর্পোরেশনে খবর দেই বালকামা অগ্রজগুলাক ট্রাকে তুলে নিয়ে যাক
উত্তরমুছুনভাই খবর দিয়েন তাহলে
মুছুনজীবন একটা বেদনা
উত্তরমুছুনমকলু তুমি কেঁদোনা
জীবনের মোড়ে মোড়ে
আলুরচপের গন্ধ ঘোরে
কড়াই হাতে নাও
বাসার সামনে যাও
লইয়া একখানা লাউ
রুটি-ভাজির ব্যবসা শুরু করে দাও
অমার্জিত মন্তব্য কাম্য নয়