New

শ্বেতপত্র

একটি বিরহের আলপনা || অন্তর চন্দ্র


দু’শো বছরের ঝাড়বাতির দিকে তাকিয়ে যাকে দেখি— সে আমার নয়! সে রাতের চোখ লাল করে এসে মধু পূর্ণিমার দিনে তার ক্ষমতা দেখিয়ে দিল; ঝাঁক পাখি, বেহুলা, রামী, সতী কেউ কাউকে উইস করে না অপরাহত রাইফেলের সমবেদনা; 

নিরুপায় দাঁড়িয়ে আছি.....
রোগা পটকা লাইলন বেহুদা ঝুলে আছে 
পাঠ করছি ঊনসংহিতা
বেইমান মগজ
হাঁটু পর্যন্ত 

এবং এইসব ঘুঁটে পোড়া বিকেল কাঁধে যাকে বেড়াতে দেখেছি তার নাম হ্রীং

বাতিটা ঝুলে আছে, নির্বাক, নিশ্চুপ; যেখানে কেউ নেই, শ্মশানে, বিবর্ণ রাতের ঠোঁটে চুমু এঁকে অসিতবর্ণ শরীরের ছিটেফোঁটা সারা শহরের বুকে পড়ে আছে, কালো ধোঁয়া, ছাইভস্ম, ম্লান চোখের জলে জানিয়ে গেল— কেউ আসছে, আলোটা লক্ষ্য করে, ঝাঁপ দিবে শূন্যের শরীরে

কে তুমি? হ্রীং!

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

3 মন্তব্যসমূহ

  1. দু' শ বছর তাকিয়ে থেকেও যে আপন হয় না সে বাদ মানে আউট

    উত্তরমুছুন
  2. সৌহার্দ মোখলেছরবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

    কতশত প্রিয় স্মৃতি আজ অতীতের খাতে।
    মনোরম বিকেল গুলোও হারিয়ে গেছে ব্যস্ততার ভিড়ে।
    চায়ের কাপ পরিণত হয়েছে কফিকাপে।
    রাত আজও জাগা হয়,
    তবে তারা দেখাটা আজ বদলেছে ল্যাপটপে মাথা গুঁজে থাকাতে।
    খুব পরিচিত মানুষটাও আজ অপরিচিত।
    তবুও সময় বয়ে চলেছে নিজের তালে তালে....

    উত্তরমুছুন
  3. মকলু যতদিন বেঁচে থাকবে, ততদিন তোমার মতো অশিক্ষিত ছেলেও কবিতা লেখবে ।
    তুুমি যতদিন বেঁচে থাকবে, ততদিন সাহিত্যর কোন উন্নতি কোনও দিনো হবে না অন্তর, তোমার নিজের এবং শেতপএের কোনও উন্নয়ন হবে না।

    তুমি যতদিন এসব পাতলা পাতলা হাগতে থাকবে, তোমার হাগা শুকিয়ে যেতে থাকবে, সাহিত্যর নামে তোমার হাগার গন্দে পাঠক মরে যেতে থাকবে, বৃষ্টির মতো ঝরে পড়তে থাকবে লক্ষ লক্ষ মৃত পাঠক, তোমার কলম থেকে ক্রমাগত পাতলা পাতলা হাগা বের হতেই থাকবে , আর সেই হাগা শুকিয়ে শক্ত করে নাড্ডা বানিয়ে শেতপএে প্রকাশ করবে মকলু ।

    তুমি যতদিন সাহিত্যর নামে এসব হাগা বন্ধ করবে না, ততদিন মুক্তি হবে না বাংলা সাহিত্যর৷৷ কোনোদিন কি শিক্ষিত হবে না তুমি প্রিয় অন্তর?।

    উত্তরমুছুন

অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷