সেখানে অনেক রক্ত, পাতার ভাঁজে ভাঁজে রক্তের দাগ। বুলেট বিদ্ধ গাছের কান্না। এ অরণ্যে কে মারে- কে মরে কোন হিসেব নেই। সারি-সারি লাশের পাহাড়। সেখানে কোন আইন নেই- নেই কোন নিয়ম। থাকবার কথা নয়। সেখানে সবাই রাজা প্রজারা নিখোঁজ।
অসংখ্য জীবন্ত লাশ। হেঁটে যাচ্ছিল পৃথিবীর পথে। গন্তব্যে পৌঁছে হতবাক! জানা হলো এ পৃথিবী তাদের নয় সেখানে শুধু কথার পাহাড়, প্রতিশ্রুতি যা কিছু সবটাই মিথ্যা। মানুষগুলো সব জোকার। পশ্চাৎ পথ ফিরে দেখা অনেক প্রজা। অরণ্যে রাজাদের বসবাস মৃতদেহের ভেতর।
7 মন্তব্যসমূহ
"অরণ্য রাজাদের বসবাস মৃতদেহের ভেতর'' চমৎকার উপলব্ধি।
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
মুছুনসম্পাদক সাহেব। তাড়াহুড়ো করে কবিতাটি না পড়েই প্রেরণ করেছিলাম। অরণ্য বানানটি ভুল হয়েছে। বিষয়টি খারাপ দেখাচ্ছে। আশা করি ঠিক করে দেবেন। কৃতজ্ঞ থাকবো।
উত্তরমুছুনকবি সাহেব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
মুছুনচালিয়ে যান আপনার সাহিত্য সাধনা।
অশেষ ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞ রইলাম।
মুছুনকবির, তুমার কবিতার উন্নতি হইতাছে। কিন্তুরিক, আল্লাখুদা নিয়া কিছু লিখো নাই? কী ব্যাপার? নাস্তিক ফাস্তিক হইয়া যাইতাছো নাকি? এহন থেইকা নবীর সুল ও লামায়ে কেরামদিগকে লইয়া কবিতা লিখবা, বুঝছো? শিরি-ফরহাদ কিংবা লাইলী-মজনুর মত পরকীয়া পেমের কাহিনি লইয়া লিখতে পারো, তবুও লিখ। জানি, তুমার এইসব বিষয়ে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে। লাইনে আসো কবির। মহল্লায় আইসা মিসকল দিও। কথা হবে, সাথে চা খাওয়াইও।
উত্তরমুছুনএ কবিতায় আল্লাহ খোদার কোন বিষয় ছিলো না। সেখানে নাস্তিক হবারও বিষয় থাকার কথা নয়। যারা লিখতে জানে তারা সব বিষয়ে লিখতে পারে বিশ্বাস রাখি। কোন অপরিচিত মহল্লায় আমি যাই না। চা অনলাইনে পাঠিয়ে দিলাম মহল্লার সবাই মিলে খেয়ে নেবেন।কবিতা পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ।
মুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷