New

শ্বেতপত্র

মোকলেছুর রহমানের দুটি কবিতা




অসভ্যের বচন 


মানুষে তো বন্ধু হয়

প্রাণীতে প্রেম,


তবুও হীনমন-আবাল-অসভ্যরা 

বুলি আওড়ায়-

‘ফ্যাপরা নয় গোস্ত

হিন্দুরা নয় দোস্ত’!


হরহামেশাই চুরমার 

আগুনে ভশ্মিভূত মালাউনের ঘর!

প্রতিমার মণ্ডু ছে-দে 

উল্লম্ফ গগন বিদারী উল্লাস।




কলির সন্ধ্যা


কাটে না শোক

বিহ্বলিত  শোকে,সন্ত্রপ্ত-পৃথিবী!

চৈত্রের খরায় দিনগুলো বছরী আয়ুর 

আয়োজনে হরদম, পুরোদস্তুর প্রেমিক।


বিজিত সুখেরা ধূলি-খড়কুটো হয়ে 

বায়ুমণ্ডলীয় ধারাপাতে ঘূর্ণায়মান-

সুগন্ধি পাপড়িরা কলিতে দহন।


হৃদয়ের চাকা 

চেরা-ফাটা তালির পট্টিতে

ভলকানাইজিংয়ের ফোঁসকা।


হাসির পাখিরা বিশ্বাসী পশুর গলার

শেকলে অনির্ধারিত কারারুদ্ধ!

ডানা ঝাপটায় অবিরাম-

তড়িঘড়ি যেন তার মিছে আস্ফালন। 







একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

39 মন্তব্যসমূহ

  1. কি লিখলেন কবি, বুঝি নাই। সারমর্মটাও দিন

    উত্তরমুছুন
  2. ছাপরি সম্পাদক তুমি ছোটভাই কমেন্ট ডিলেট করা বাকশালী সম্পাদক ৷ তোমার নেস্টিকচোদা সভাব কি চেনজ হবে না ছোটভাই ?

    উত্তরমুছুন
  3. এতদিন মালাউনের হোল চুসতে মজা লাগছে ? এখন আর মজা লাগে না ?

    উত্তরমুছুন
  4. তুমি খুব ভাল কাজ করেচ মকলু ,,,খানকির পোলাদের মুখে ধোন ঢুকি দেও happy birday

    উত্তরমুছুন
  5. হাজার কবিতা
    বেকার সবিতা
    কবিতা পড়ুন তারপ র কবিতা লিখুন
    যা তা লিখে কবিতা হিশাবে প্রকাশ করা বন্দ করুন নইলে পস্তাতে হবে
    নিজেকে খুব সেয়ানা মনে কর তুমি

    উত্তরমুছুন
  6. কিসমত জাহান টুনিরবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

    ওগো সম্পাদক তোমার মালাউন কবিতাটা পরে তোমার পতি স্রদ্দা বেড়ে গেল ৷আমার জিবনে একটা মালাউন বন্দু ছিল আমার টাকা ফিরত দেয় না৷ওকে তোমার কবিতাটা সেন্ট করে দিবো৷আইলাভইউ মকু

    উত্তরমুছুন
  7. আপনি কি বইটই পড়েন না? আপনার কবিতাই আপনার অশিক্ষার পরিচয় বহন করে ৷ সম্পাদক সেজেছেন আবার৷ বই পড়ুন আগে৷ কি যা তা লিখেছেন এসব৷ ডাস্টবিন

    উত্তরমুছুন
  8. তোমার দুটো কবিতা নামক হাগু পরলাম খুব সুন্দর ঘ্রান

    উত্তরমুছুন
  9. জীবনে অনেক সম্পাদক দেখেছি আমি৷ কিন্তু আপনার মতো অথর্ব সম্পাদক আর ১টিও পাইনি৷ পত্রিকায় ঢুকতেই সম্পাদকের নিজের লেখা! আত্মপ্রচার সর্বস্ব কাজ৷ যাই হোক ক্লিক করলাম৷ করে দেখি কবিতা নামে দুটো গুয়ের দলা৷ গন্ধে বমি আসছে৷
    শুনুন সম্পাদক সাহেব, নিজের লেখা সবার আগে দেয়ার যে হীনমন্য মানসিকতা তা পরিত্যাগ করুন৷ লেখার মান উন্নত করুন৷ আরেকটি কথা---- সূচিপত্র তৈরি করতে হয় লেখার মান দেখে৷ এটুকু মাথায় রাখবেন৷ যদিও আপনি লেখার মান বোঝেন বলে মনে হল না আপনার কবিতা নামক গুয়ের দলা পাঠ করে৷ তবুও যা যা বললাম এগুলো করলে ইনশাআল্লাহ ভালো করতে পারবেন৷

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি ভালোভাবে দ্যাখেন সূচিপত্র সম্পাদকের লেখা একজনের পর প্রকাশ করা হয়েছে।

      মুছুন
  10. কবির কবিতার অন্তর্নিহিত ভাবাদর্শ প্রজ্ঞাবান সাহিত্যিক বিশ্লেষক ছাড়া আমার মতো পাঠকের বোধগম্য হলো না। তবে কোন ক্ষুদ্র বা বৃহৎ জাতীকে হেয় করা ঠিক মনে হলো না কারণ আমার জীবনে যত বন্ধু বা শুভাকাঙ্ক্ষী পেয়েছি তার মধ্যে আপনার ভাষায় হিন্দুরাই অনেক ভালো ছিলো।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. শ্বেতপত্র পাঠ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। একইসঙ্গে পাঠপ্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য অসংখ্য সাধুবাদ রইলো। সাথেই থাকুন।

      মুছুন


  11. এ কথা বইলো না সোনা। হিন্দুরা হইল মালাউন, আল্লার দুশমন। আল্লা তাদের গোয়ায় বাশ দিতে কইছে। আর তুমি কও আল্লাবিরুধি কথা। এগলা বইলোনা, আমগোর পবিত্র দেশ এই বাংলাদেশ নোংরা হিন্দুদের হাত থেকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ। তুমি যদি হিন্দু মালাউনের পক্ষ নেও, তাইলে তুমার পাছাতেও বাশ দেয়া হইবে। মনে রাইখো।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভাই এটা সাহিত্য পত্রিকা প্লিজ উগ্রতা ছড়াবেন না। আমরা শিল্প -সাহিত্য করি, এগুলো নিয়ে আছি। আপনার কাজ নিয়ে আপনি ভালো থাকেন।

      মুছুন
  12. তুমরা জানো না, নজরুলই নোবেল পুরস্কার পেতো। রবীন্দ্রনাথ ষড়যন্ত্র করে সেই নোবেল চুরি করে নিয়েছে।

    নজরুল যাতে নোবেল পুরস্কার না পায়, সেজন্য নিজের নাতনীকে তাঁর পেছনে লাগিয়ে দিয়েছিল। প্রমীলা নামের ওই নাতনী নজরুলের মাথা খেয়েছে।

    প্রমীলাকে দিয়ে রবীন্দ্রনাথ নজরুলকে পাগল বানিয়ে ছেড়েছে। আর নোবেল পেল রবীন্দ্রনাথ। সবই ষড়যন্ত্র, গভীর ষড়যন্ত্র। কোন মুসলমান নোবেল পাক, এইটা কেউ চায় না।

    শুধু তাই না, নজরুলের কবিতা চুরি করে ছাপিয়ে রবীন্দ্রনাথ কবি হয়েছে। নজরুল যাতে এই কথা ফাঁস করে না দিতে পারে, তার জন্য নজরুলকে প্রমীলাকে দিয়ে ওষুধ খাইয়ে পাগল বানিয়েছে রবীন্দ্রনাথ।

    উত্তরমুছুন
  13. সবাইকে পবিত্র জুমা মোবারক।
    আলহামদুলিল্লাহ ❤️

    উত্তরমুছুন
  14. ভাইয়া তোমার ইংলেজি কবিতা পরতে চাই

    উত্তরমুছুন
  15. মোছাঃ ময়না বেগম (সিঁথি)রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

    মালাউনের বিরুদ্দে আপনি এক জলন্ত প্রতিবাদী কন্ঠশর ৷আপনার জালাময়ী কবিতা আরো আরো চাই প্রিয় কবি 😘

    উত্তরমুছুন
  16. হৃদয়ের চাকা
    চেরা-ফাটা তালির পট্টিতে
    ভলকানাইজিংয়ের ফোঁসকা।

    সত্তি কবি সাহেব ১সিলেন এই তিন লাইন কি গভির বানি দোয়া রইল আপনার জন্য

    উত্তরমুছুন
  17. শেতপএ এইজন্নে পরতে এত ভাল লাগে এত সুন্দর সুন্দর কাব্য সত্তি খুব সুন্দোর পএিকা

    উত্তরমুছুন
  18. Muklas via kbita kub nice hoisa
    Onk sundar lagsa
    Tmr kbita pora ami onk vlo lagsa

    উত্তরমুছুন
  19. শ্রী শ্রী গৌরকিশোর মোহিনীমঙ্গল কানু ভদ্ররবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

    ২ নং কবিতাটি বেশি ভাল লেগেছে
    ১ নং কবিতাটি সময়ের চাহিদা মিটিয়েছে
    মঙ্গল হোক শ্রীমানের
    প্রত্যাশা করি কমেন্টপত্রের উত্তর পাবো বাবুমশাইয়ের কাছে

    উত্তরমুছুন
  20. কমরেড মিজানুর রহমান পাটোয়ারীরবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

    মৌলবাদের পরোয়া না করে যিনি এমন কবিতা লিখেছেন সেই বিপ্লবী বিদ্রহী কবি মোখলেসুর রহমান সাহেবকে জানাই লাল সালাম ৷ আপনার সহসি পদকখেপ আরো ধারালোো হউক ৷ ইনকিলাব জিন্দাবাদ

    উত্তরমুছুন
  21. শ্রী নধর কান্তি সুধীর চ্যাটার্জীরবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

    আমার বন্ধু মুকুল বলল কে একটা ছেলে আমাদের বাড়ি পোরা যাওয়া নিয়ে কবিতা লিখচে তাই পরতে এসে আমি অত্যন্ত হেপি হলাম প্রিয় মোখলেসুর তোমাকে আশির্বাদ করি বাবা তুমি আরো শক্ক ভাবে আরো করা ভাষায় আমাদের উপর অত্যাচারের প্রতীবাদ করো এখন সময় খৈরাপ দেখে কেউ আমাদের পাশে দারায় না ৷ সরকার নাই৷ এনজিও নাই ৷ ইসকন নাই ৷ সবাই ছেরে গেছে একমাত্র তুমি আছো মোকলে তুমি থাকিও বাবা

    উত্তরমুছুন
  22. ভাই এবার বই মেলায় আপনার ইংলিস কবিতার বই চাই

    উত্তরমুছুন
  23. মুগ্ধতা রেখে গেলাম টা টা

    উত্তরমুছুন
  24. মাএ 2পিছ কবিতা পরে মন ভরে না প্রিয় কবি আরো পরতে মনে তৃস্না জাগে ইচছে করে সারাটি রাত তোমার মায়াবি চোখে তাকিয়ে তোমার কবিতা সুনি ৷

    উত্তরমুছুন
  25. টিনের চালে কাউয়া
    মকু সম্পাদকের শাউয়া

    উত্তরমুছুন
  26. হাতির হোল সম্পাদক উওর দেয় না

    উত্তরমুছুন
  27. 'বাবা সুলেমনান শাহ ল্যাংটার অলৌকিক অভিযান"

    "পিনাকীর জীবনের যে বড় বিষয়টা চাপা পড়ে আছে - তা আজ আপনাদের জানা প্রয়োজন।

    পিনাকীকে নিয়ে বড় করে লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তাঁকে নিয়ে বহুল চর্চা হয়েছে। ফলে টুকরো টুকরো করে হলেও আপনারা অনেককিছু ধারণায় পেয়েছেন। তাই কেবল একটা বিষয় ছোট করে তুলে ধরি, যেটা আলোচনা হতে দেখিনি।

    পিনাকী পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালসের দায়িত্বে থেকে কয়েক কোটি টাকার জালিয়াতি করেছিলেন, যেটার জন্য দুইশতাধিক প্রাণ গিয়েছিল। তারপর পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালসের সাথে চরম তিক্ততার মধ্য দিয়ে তার চাকরি চলে যায়। এগুলো আপনারা জানেন।

    তারপর তিনি একটা ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি খোলেন - D-16 নাম দিয়ে। এই কোম্পানিতে ১৬টা মেডিসিন ছিলো। প্রায় সবগুলোই সাপ্লিমেন্ট প্রোডাক্ট।
    D-16 নিয়ে তার বিশাল স্বপ্ন ছিলো। বলা যায় এতো বড় স্বপ্ন তিনি আর কখনো দেখেননি।

    তিনি চেয়েছিলেন - এই ১৬টা মেডিসিন দিয়ে কয়েকশত কোটি টাকার একটা পুঁজি দাঁড় করাতে। সেই পুঁজি দিয়ে তিনি আরেকটা পূর্ণাঙ্গ মেডিসিন কোম্পানি খুলবেন।

    তিনি মেডিসিন মার্কেটের স্ট্রাকচার ভালো করে জানেন, এবং কোথায় কোন কোন ডাক্তারকে কিভাবে হাত করলে মার্কেটে দ্রুত অবস্থান করতে পারবেন । ফলে প্রোডাক্ট ছেড়েই তিনি সারা দেশের বড় বড় ডাক্তারদের হাত করতে লেগে গিয়েছিলেন।

    বলা বাহুল্য - আমিও মেডিসিন মার্কেটিংয়ে ৯ বছর কাজ করেছি, আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলি - বাংলাদেশের ৯৮% ডাক্তার করাপ্টেড। অন্তত ৫০ % এমবিবিএস ডাক্তারের ডাক্তারি নলেজ খুবই বাজে।

    পিনাকী D-16 কোম্পানি খুলেই টু-দ্যা-পয়েন্টে কাজে নেমে পড়লেন। প্রথমেই দেশের মোস্ট করাপ্টেড ডাক্তারদের দিয়ে মেডিসিন লিখাতে লাগলেন।
    মার্কেটে মেডিসিন শেলভিং হয়ে গেছে। তখনই আসে বড় ধাক্কাটা।

    তদন্তে ধরা পড়েছিল - তার ১৬টা মেডিসিনের ১৬টাই নকল। কয়েকটা চীন সহ বিদেশি কিছু সস্তা কোম্পানির সাপ্লিমেন্ট। কেনা পড়ে ৩০টা ট্যাবলেট ক্যাপসুলের কৌটা ৫০-১০০ টাকা, বিক্রয় ১০০০-২০০০ টাকা। ২-৩ টা প্রোডাক্ট ছিলো প্রতি কৌটা ৪০০০ টাকা।

    এই মেডিসিনগুলোর ধরণ হচ্ছে - আপনি খাইলে কোনো উপকার হবে না, ক্ষতিও হবে না। না খাইলেও কোনো সমস্যা নাই। যেহেতু ‘'বড়’ ডাক্তার লিখেছেন- সেহেতু আপনি খাবেনই। সেই ফাঁকে আপনার পকেট থেকে স্রোতের মতো টাকা বেরিয়ে আংশিক যাবে ডাক্তারের পকেটে, আংশিক মার্কেটিংএ, বাকিটা পিনাকীর পকেটে।

    দুর্দান্ত মজার বিষয় হচ্ছে - প্রত্যেকটা ডাক্তার জানেন এই মেডিসিনে কোনো কাজ হবে না। অর্থাৎ, পুরোটাই বাটপারি, প্রতারণা ছিলো।

    কিভাবে তিনি কয়েকশত কোটি টাকা বানানোর প্ল্যান করেছিলেন?

    ধরেন- বড় বড় শহরের ১০০০ ডাক্তারের সাথে চুক্তি করলেন যে, ডাক্তার প্রতিটি প্রেসক্রিপশনের জন্য ৩০০ টাকা করে পাবেন (আমি চাইলে কয়েকজন ডাক্তারের নাম বলতে পারি)। ৪০০০ টাকা দামের প্রোডাক্ট লিখলে ৫০০ টাকা করে পবেন।

    একজন ডাক্তার যদি দিনে ৩টা প্রেসক্রিপশন দেন - তাহলে ১০০০ ডাক্তারে দৈনিক ৩০০০ প্রেসক্রিপশন, মাসে ৯০০০০ প্রেসক্রিপশন। মেডিসিন মার্কেটের ফর্মূলা হচ্ছে - প্রেসক্রিপশন রেগুলার হতে থাকলে এক পর্যায়ে প্রেসক্রিপশন V সেলস দাঁড়াবে ২-৫ গুণ। সেই পর্যায় বাদ দিলাম।

    প্রতি মাসে ৯০০০০ প্রোডাক্ট থেকে লাভ দাঁড়ায় (গড়) ৮০০×৯০০০০= ৭২০০০০০০ টাকা ( মিনিমাম)। আর, একেকটা প্রেসক্রিপশনে এ ধরনের প্রোডাক্ট লিখা হয় ৩ থেকে ৬ মাস।

    পিনাকী স্রেফ ৩-৪ বছর D-16 চালাতে চেয়েছিলেন। এরমধ্যেই তিনি পূর্ণাঙ্গ মেডিসিন কোম্পানি খুলে ফেলে পপুলারকে বিট করতে চেয়েছিলেন, প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিলেন পপুলারের উপর।

    কিন্তু হাসিনা সরকার তার এতো বড় স্বপ্ন অংকুরেই বিনষ্ট করে দিয়েছিল। প্রতারণা, জালিয়াতি মেডিসিন হিসেবে তার ব্যবসা বন্ধ করে দেয়া হয়। তার প্ল্যান সফল হলে - ৩-৫ বছর পরে তিনি মিনিমাম ৪ হাজার কোটি টাকার মালিক হতেন। সবটাই হতো জনগণের পকেট কাটা টাকা।

    বলা বাহুল্য, তার প্রতিশোধ স্পৃহা সঙ্গত কারণেই পপুলার ফার্মা থেকে সরে শেখ হাসিনার উপর বর্তায়। "

    উত্তরমুছুন
  28. দোস্ত তুমি ঠীকই কইছো
    ‘ফ্যাপরা নয় গোস্ত
    হিন্দুরা নয় দোস্ত’!
    আমি তুমার এই কতায় সহমদ জানাইলাম।

    উত্তরমুছুন
  29. আপনার মতো জারুয়া সম্পাদক আর হয় না ভাইজান
    আপনি একজন উন্নত মানের জারুয়া সম্পাদক
    আপনাকে কবিতা দেয়া আমার ভুল
    বারবার কবিতা নেন কিন্তু শেসে দেখি পএিকা আর প্রকাশ করতে পারেন না
    এসব জারুয়ামি বাদ দিন
    সম্পাদক সাজা আপনার কাজ না
    যোগ্যতা লাগে এসব কাজে
    আর কখনো আমার কাছে কবিতা চাইলে থোতা ফাটে দিব

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভাই, আপনার রোল ৭৬ নাকি? আমরা ৫০ রোলের পরে কারও লেখা গ্রহণ করি না। ডাস্টবিনে ফেলে দেই।

      মুছুন
  30. মায়াবি চোখের মোকলেছ
    কেন এত হোপলেছ

    উত্তরমুছুন
  31. সম্পাদক সেজেছ মোকলে আগে পড়াশুনা কর ভন্ডামি ছাড়

    উত্তরমুছুন
  32. আইজ যে যে বিষয় হট টপিক সেগুলো নিয়ে আমার গভীর আগ্রহ প্রকাশ করছি।

    আইজ যে যে বিষয়ে নিন্দা জানানো হচ্ছে সেগুলোর প্রতি আমিও নিন্দা জানাচ্ছি।

    আইজ যে যে বিষয় এপ্রিশিয়েট করা হচ্ছে সেগুলো আমিও এপ্রিশিয়েট করছি।

    এখন আমি একধাপ এগিয়ে আগামীকালের সকল হট টপিকের প্রতিও অগ্রীম গভীর আগ্রহ প্রকাশ করে রাখলাম।

    এভাবেই আমি মোকলেস জীবনযুদ্ধে একধাপ এগিয়ে থাকলাম

    উত্তরমুছুন
  33. যদি ভুল না করি তবে সাহিত্য কি আর বাংলা সাহিত্য কি সংজ্ঞা সহ পড়েছিলাম নবম শ্রেণীতে । সাহিত্য দেশ সমাজ ও মানুষের জীবনাচরণ ই শব্দ ভাষায় ব্যাকরণের কিছু নিয়ম মেনেই যখন ফুটে উঠে তখনই তা সাহিত্য হয়ে উঠে । এর মানে আমরা যা উপন্যাস কবিতা পড়ি তা মানুষেরই গল্প দুঃখ আশা ভালোবাসা আর চাওয়া না পাওয়ার অনুভুতি। আর এই কাজটি করে কবি সাহিত্যিকরা। যার বিচক্ষনতা বা আশ পাশের সব কিছু ধারণ বা ফুটিয়ে তোলার ক্ষমতা বেশি তার লেখা পড়েই আমরা আমাদের অবাক্ত কথাগুলো খুঁজে পাই আর ভালোলাগা প্রকাশ করি। এখানে বাক্তি লেখক বা কবি চলে যায় সবকিছুর আড়ালে, তার সৃষ্টির আড়ালে ।

    রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের সব গান কবিতা উপন্যাস পড়ে আমরা নিজেদের জীবনের গল্প খুঁজি কবিতায় না বলা কথা দেখে মুগ্ধ হই। কিন্তু এগুলো আমাদের গল্প ।

    মোখলেছুর রহমান কবিতা কতটা বোঝে তা নিয়ে বিভিন্ন মত আছে। যে যখন কবিতা পড়ে নিজের সাথে মিলিয়ে দেখে তা দিয়েই মতামত দেয় ভাল লেগেছে বা ভাল লাগেনি। মোখলেছুর রহমানের সাহিত্য মান কতটা পরিপূরণ হয়েছে তা পরে ভাবে। এই হল কথা।

    কবিতাই মোখলেছুর রহমান বুঝেনা এখন কিন্তু অনেক মানুষ আছে মোখলেছুর রহমানকে চিনে ফেলার, জেনে ফেলার দাবি করে এসব পড়েই । তাদের জন্য কবিতা মোখলেছুর রহমানের নিজস্ব ভাবনার ফসল না ।।

    আমার দেশের বাড়ি বরিশালে ... আঞ্চলিক ভাবে ওখানে পরিমানের চেয়ে বড় বেকুবদের বলদ বলে । যারা কবিতা পড়ে প্রতি কবিতার ভাব পরিবর্তনে কবিকে জানার দাবি করে তারা বলদ ছাড়া আর কিছু না। কবিতা হল কবির আড়াল । মনের সব কথা কবি লিখে ফেললে তার আর নিজস্ব কি থাকে । কবি তো মানুষ সে তার নিজস্বটা নিজের মাঝেই লুকিয়ে রাখে। সেটাই স্বাভাবিক ।

    মোখলেছুর রহমান কবিকা বোঝে বা জানে এই দাবি জ্বরের ঘোরে প্রলাপ ছাড়া আর কিছুনা।
    আর কবিতা বুঝতে হলে পাহাড়ের বিশালতা দরকার, সেটাও মনে করিয়ে দিতে চাই।

    এই কথাগুলো আমার নিজস্ব মতামত ।। এই নিয়ে কোন তর্ক বিতর্ক করা যাবে না । কমেন্ট করতে পারেন কিন্তু উত্তর দেবো কিনা সেটা আমার ইচ্ছা।

    উত্তরমুছুন
  34. সম্পাদক ভাই, আমার লেখা নিচের কবিতাটা আপনার পত্রিকায় প্রকাশ করুন। আপনাকে টেস্টিতে ট্রিট দেব।
    কবিতার নাম 'মনের বেদানা'

    নিজের হাতেই গড়া স্বার্থের শৃঙ্খল
    হয়ে গেছে আজ তো পৃথিবীর সম্বল
    যারা চায় চিরদিন চেয়ে তারা ধন্য
    আসলে দেবার কারো কিছু আর নেই
    পৃথিবীতে প্রেম বলে কিছু নেই
    প্রেম বলে কিছু নেই- কিছু নেই।

    উত্তরমুছুন

অমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷