সাধনরে, জেনে তুই অবাক হবি, বিদেশী গণতন্ত্র সহায়তা সংস্থা আমাকে চাকরী দিয়েছে; খুব ক্ষমতা-টমতা সমেত পাঠিয়ে দিয়েছে তৃতীয় বিশ্বের শাখা প্রতিষ্ঠানে। সেই সঙ্গে সতর্কও করে দিয়েছে এই বলে যে, 'ক্ষমতা-টমতা সেসব দ্বিতীয় পর্ব। সব সময় এমন মনোভাব দেখাবে যেন মায়া-মমতা উদাসী বনের বাতাসের মতো স্নিগ্ধতায় ভরা তোমার বুক; সেই বুকে ভাই বলে টেনে নিতে হবে তৃতীয় বিশ্বের হাড়সর্বস্ব, অপুষ্ট, হাভাতে আর বদরাগী ভাইদের।’
ভাবো একবার, কী সাংঘাতিক সিকোয়েন্স; কী মর্মান্তিক অভিনয়! আবার অর্থনীতি এবং গণতন্ত্র শেখানোর ফাঁকে ফাঁকে আড়চোখে তাদের মাটির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে-শেকড় খুঁজতে হবে। কেননা আমাকে এও বলে দেওয়া হয়েছে যে, 'বৃক্ষে যাই থাক, মনে রাখবে শেকড়ে আছে চকচকে তরল এবং মূল্যবান সম্পদ। শেকড় ধরে নামতে হবে তাই আরও গভীরে।’
গভীর রাত্রিতে তাই মাটি খুঁজতে খুঁজতে অন্ধকারে না বুঝে মুখ রাখি মাটির মত ঘ্রাণবতী তামাটে রমণীদের বুকে; কিন্তু আমার তাতে কোন দ্বিধা-সংকোচ হয় না। কেননা আমি দেখেছি, তারা কেমন করে যেন তাদের বুকেই লুকিয়ে রাখে তৃতীয় বিশ্বের মাটি। ফলে আমি দাঁত দিয়ে মাটি খুঁড়ি আর নামতে থাকি তাদের গভীরে সহসা তারা টের পেয়ে যায় যে, তাদের মূল্যবান কিছু চুরি হয়ে যাচ্ছে। ফলে হঠাৎ তারা বিধ্বস্ত উদ্যম শরীর নিয়ে উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করে-প্রতিরোধ গড়তে চায়। তখন তাদের ফিসফিস করে বলি, 'রিল্যাক্স বেবি, দিস ইজ দা পার্ট অব জব ইন দিস অর্গানাইজেশন দ্যাট প্রমোট ডেমোক্রেসি এন্ড ইকোনমি।’
26 মন্তব্যসমূহ
অনেক টাইপো থাকলেও কবিতা ভাল লাগল৷
উত্তরমুছুনধন্যবাদ লিপিকা ভদ্র
মুছুনআমাকে ধন্যবাদ না দিয়ে টাইপো সংশোধন করুন প্লিজ৷ কবির লেখাকে সম্মান করতে শিখুন৷
মুছুনকবিতার লেখক গেল কই
উত্তরমুছুনসম্পাদক করেছে পুটকী সই৷৷৷
এটুকুন কাব্যে এত বানান ভুল????? সম্পাদকের কি সাধারন বানান শিক্ষাও নাই????? বানান করে পড়তেও পারে না????? এসব মাকাল সম্পাদকের পত্রিকায় লেখা দেয় কেন????? লেখার জায়গার এত সংকট দেশে???? পএিকার আকাল় পড়েছে??????
নয়ন আহমেদ বিষয় বর্হিভূত অশালীন, অমার্জিত মন্তব্য বন্ধ করুন। সুনিদিষ্ট বিষয় ধরে সাহিত্যের মননশীল সমালোচনা করেন, না পারলে প্লিজ থামুন, কাদা ছোরাছুরি করবেন না।
মুছুনকোথায় কোথায় বানান ভুল দেখায়ে দিয়েন।
এমন অশিক্ষিত সম্পাদক জীবনে দেখিনি মাগো বলে দিলাম বানান ভুল আছে তবু সে চোখেই দেখছে না৷ তুমি সম্পাদনা বাদ দেও এসব তোমার কাজ না৷ সামান্য বানান জানো না তৈহলে এসেছ কি লেখকদের পুটকী সই করতে? মুর্খচোদা সম্পাদক আমি দেখাবো তোমার বানান ভুল? আমি তোমার প্রুফ রিডার? বেয়াদব ছেলে কাকে কি বলতে হয় জানো না? আমি তোমার কর্মচারী?
মুছুনপ্রমাণ স্বরূপ বলছি, শেষ শব্দটাই তো ভুল৷ তুমি এতবড় অচোদা সম্পাদক যে দেখতেই পাচ্ছো না? উল্টে আমাকে বলছ বানান ঠিক করে দিতে!
রে সম্পাদক, এসব কোন শ্রেণীর লেখক তুমি খুঁজে বেড়াও। যারা সাধারণ বাক্য গঠন জানেনা, বানান জানেনা, দাড়িকমা কোথায় কতটুকু ফাঁক দিয়ে লিখতে হয় তাও জানেনা, এরা তোমার পত্রিকার লেখক কবি সাহিত্যিক? শিট, বিশ্রি ব্যাপার
উত্তরমুছুনবাংলা ব্যাকরণের গোয়া মারা শ্যাষ, থুক্কু, পশ্চাৎদেশ বলাৎকার হইয়া গেছে আর কি। কি আর কই? হইছে ফির একটা বোলে কবি?
উত্তরমুছুনসরি মিজান ভাই, আপনার আত্তার শান্তি কামনা করি৷ আপনি আমাদের ক্ষমা করে দিন৷ এই ছেলে আপনার কবিতার সরবনাশ করে দিল
উত্তরমুছুনআমি জানি আপনি বেচে থাকলে এমন অবহেলা সয্য কতে পারতেন না৷ হয়ত লেখা তুলে নিতেন বা সম্পাদককে চোদন দিতেন৷ কিন্তু হায় আপনি বেঁচে নেই, এই অশিক্ষিত সম্পাদককে এখন কে চোদন দিবে???????
মো.তাইজুল ইসলাম এ কবিতাটি পূর্বে শ্বেতপত্রের প্রিন্ট সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। কবি মিজান খন্দকার তখন বেঁচে ছিলেন আর কবি তার কবিতা যেভাবে দিয়েছিল আমাকে সেভাবেই প্রকাশ করা হয়েছে।
মুছুনপ্লিজ অশালীন ও অমার্জিত মন্তব্য না করে, সুনিদিষ্ট ও গঠনমূলক সমালোচনা করুন।
বৎসে, মিজান খন্দকার নামীয় একজন বিশিষ্ট কবির নাম শ্রবণ করিয়াছিলাম। তিনি এবম্বিদ ত্রুটি স্বীকার করিবেন বলিয়া বোধ করিনা। উন্মিলিত বিতর্ক উপেক্ষার উদ্দেশ্যে বোধ হয়, তৎ হস্তলিখিত মূল লেখাখানা কিংবা শ্বেত পত্রের প্রিন্ট সংখ্যার একখানি স্ক্রীনশট উপর্যুক্ত টেক্সটের সন্নিহিত নিম্নাঙ্গে সংযোগ করিবার পরামর্শ দিতেছি তোমায় হে সম্পাদক
মুছুনএই কবি মৃত?
উত্তরমুছুনএকজন প্রয়াত কবির ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অধিকার মকুকে কে দিল? ছি মকু ছি, ,, একজন মৃত কবিকে অসম্মানিত করলে ইচ্চা করে৷ এখন সবাই তাকে গালমন্দ করছে৷
তোমার এত অধপতণ হয়েছে????? মানতে পাচছি না
উত্তরমুছুনলায়লা 'শ্বেতপত্র’সাহিত্য পত্রিকা, এটা কার ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খ্যালে না,সো প্লিজ প্রোপাগান্ডা ছড়াবেন না।
কবিতাটা আগেই পড়া। বইয়ে আছে। মিজান ভাই একজন জাতীয় পর্যায়ের প্রখ্যাত কবি। বাক্য, বিরামচিহ্ন, স্পেস, বানান এসব নিয়ে তিনি এতটা অজ্ঞ ছিলেন একথা আমি বিশ্বাস করি না। এই ভুলগুলো অদক্ষ ও ব্যর্থ সম্পাদকের অপকীর্তি।
উত্তরমুছুনকবি মিজান খন্দকার আমাকে তার কবিতা যেভাবে দিয়েছিলেন আমি পত্রিকায় হুবহু ছাপানো হয়েছে। সময়টা আনুমানিক ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে দিকে হাতে লেখা কাগজে মিজান ভাই কবিতাটা দেন, শ্বেতপত্রের প্রিন্ট সংখ্যায় প্রকাশ করা হয়।
মুছুনহাতে লেখা কপি দেকতে চাই আমরা সেই কপির সাথে মিলাতে চাই আপনার অপকিরতি
মুছুনমিজানকে আমি জানি৷ সে এমন মানুষ ছিল না যে যেখানেসেখানে কবিতা দিবে৷ কবিতার ব্যাপারে সে ছিল অত্যন্ত খুতখুতে৷ তোমার মত এক অযোগ্য সম্পাদকের পএিকায় সে কবিতা দিল কিভাবে মাথায় আসছে না৷ নির্ভুল লেখা পকাশ করত না পারলে মিজান খুব রেগে যেতো৷ আর মিজানের না থাকার সুযোগ নিয়ে তুমি মিজানর সম্মান ধুলায় লুটাচ্ছ????? এটা ঠিক না সম্পাদক মোকলেছুর৷
উত্তরমুছুনতোমার মান উন্নত হোক৷ শুভকামনা
সমপ্দাক বলল কবিতাটি প্রিন্ট সংস্করনে প্রকাশীত ৷আমি জানতে চাই সেখানেও কি কবিতার গোয়া মেরে দিয়ছিলেন এভাবে ?আর তখন মিজান সাহেব এটি পড়েছিলেন ? তিনি মেনে নিয়েছিলেন এসব অপকিরতি?????
উত্তরমুছুনমো.তাইজুল ইসলাম ঘটনার আদ্যোপান্ত না জেনে সম্পাদককে অশালীন বাক্যবানে বিদ্ধ করা সত্যিই দুঃখজনক। প্লিজ মন্তব্য প্রদানে পরিশীলিত মননের পরিচয় দিবেন এটাই কাম্য।
মুছুনআপনি কবিতার বানান ঠিক করা বাদ দিয়ে কিসের গল্প শুরু করলেন বলুনত??????? কবিতাটার সন্মান রক্ষা করুন আল্লাাহর দোহাই
মুছুনবানান নিয়ে তোলপার
উত্তরমুছুনসম্পদক তুই মজা মার
মিজান কবি খাচ্ছে মারা
কবিতার হলো কাম সারা
পাঠক পাচ্চে ভুল কবিতা
এ টু জেড ভুল সবই তা
প্রয়াত মননশীল কবি মিজান খন্দকারের লেখা এমন বিকৃতরূপে প্রকাশ গর্হিত অপরাধ৷ সম্পাদকের অজ্ঞতা নিন্দার্হ৷
উত্তরমুছুনবানান সংশোধন করা হয়েছে৷ সুপ্রিয় পাঠক মহোদয় এবার পড়ুন
উত্তরমুছুনঅবশেষে কবির ইজ্জত রকখা হল
মুছুনNext time jno amn na hy
মুছুনএই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
মুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷