আন্দোলনের ঢেউ থমকে গিয়েছিল
অপ্রত্যাশিত কিছু আকাঙ্ক্ষার তাগিদে
নাড়া দিয়েছিল পচনশীল রজনীগন্ধার সৌরভ।
আবেগের অনুরণনে নার্ভতন্ত্রের উচ্ছ্বল
রক্তচাপ ক্রমশঃ নিম্নগামী।
সব্ই হৃদয়ের তাকে সাজানো ইতিহাস।
মতবাদ ভিন্ন হলেও মানবদেহে
লোহিত কণিকার ঘনত্ব ভেদে রক্তের রং লাল।
জানালায় প্রবাহিত মৃদু বাতাস
জানিয়ে দেয় শান্তির চেয়ে স্বস্তি মুল্যবান।
তবুও অস্তিত্বের দুনিয়া জুড়ে
আবরিত সংকটের কালো মেঘ!
দম্ভের মুঠো হাত উর্দ্ধে তুলে
অকারন বিদ্রোহের আগুন জ্বালি!
প্রতিদিন পরিচিত শব্দ গুলো
শুধু নিয়মের আস্তরণে আবদ্ধ।
অনুর্বর ইচ্ছার স্বাধীনতা অস্তগামী ,
সামঞ্জস্যহীন চাহিদা অশালীন আকারে
জানিয়ে দেয় প্রবঞ্চকের নগ্ন রুপ।
একঘেয়ে জীবনের অপূর্ণ ইচ্ছে গুলো
বুঝিয়ে দেয় সম্মোহিত জীবনের অর্থ।
সমাজের অভ্যন্তরে ক্রমবর্দ্ধমান
মরুভূমির বিস্তারের অহংকার শোনায়,
ভূত ভবিষ্যতের পারদ রেখা নিন্মগামি।
বিষবাষ্প সমাজ কে গিলে নিলেও
গলার কাছে দলা পাকিয়ে উঠছে
বাঁচার ঢেকুর।
আগুয়ান প্রতিনিয়ত মৃত্যুর হাতছানি
প্রাচীরে ঠেকেছে পৃষ্ঠ, সম্মুখে বাড়াও পা
এবার নাহয় রুখে দাঁড়াও,ধরো অস্ত্র
তোলো প্রতিবাদের ঝড়,
ঝড়ের ঝাপটায় টলুক রাজসিংহাসন।
মৃত্যুর আগে ছিনিয়ে নাও দম্ভ
দারিদ্র্যের সিঁড়ি বেয়ে উঠে আসুক
বিদ্রোহে টাইফুনের গতি।
উদ্ধত হোক বিবেকের শানিত তলোয়ার
বজ্র আস্ফালনে ছিনিয়ে আনো
মানবতার কাঙ্ক্ষিত জয়।
(স্বপন কুণ্ডু নদীয়া)২৫/০৩/২০২৩
17 মন্তব্যসমূহ
আন্দোলন জিন্দা বাদ
উত্তরমুছুনআন্দোলন করতে হবে ছোটভাই
তুমি আন্দোলন করো
এমন কবিতা প্রকাশ করবা বেশী করে
মানুষ মানেষের জন্য
তুমিও মানুষের জন্যয কাজ করো
জয় বাংলা
ধন্যবাদ ভাই
মুছুনগঠনমূলক সমালোচনা করলে লেখক, সম্পাদক ও সম্মানিত পাঠকরা আগ্রহ প্রকাশ করে।
মকলু এবার বিদ্রহী হয়েছে
উত্তরমুছুনদেশ উল্টে দিবে সে
প্রিয় পাঠক ব্যক্তিক আক্রমন করেন কেন?
মুছুনমকুর পাছায় অনেক জালা
উত্তরমুছুনকরে দিবে কারবালা
মানে না সে কিছু
খাবে এবার লিচু৷
লিচু ধরে মারো টান
মকু হবে খান খান
শোন কবি ইদ্রিস আলী
মুছুনতোকে একটা কথা বলি-
ধরছে তোর গোয়ায় তেল
মাথা থেকে ঝাড়ি ফেল,
যত সব ভন্ডামী
বিশ্রী সব নোংরামী।
মকু পত্রিকা করে শ্রম দিয়ে
আর তুই শালা করিস ইয়ে।
দেখা হলে তোর চাপা ফাটাইম
ভন্ডামী তোর গোয়ায় চালাইম।
নামহীন তুই মোকুর চেলা
মুছুনভাল হয়ে যা এবেলা
ছন্দ তুই জানি না
কবিতা লিখতে পারিস না
যেটা মারাতে না পারিস
সেটা চোদািইতে কেন আসিস
তুই মকুর গু খা
ভুল ছন্দে লিখে
পাঠকের চোদন খা
কি অমায়িক কবিতা৷ আহা! ঘুম ভেঙে দেয়৷ এমন কবিতার জন্য সম্পাদককে ডানাই ঝাঁজালো প্রেম ও বিদ্রোহ৷
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
মুছুনজীবনে কাকে বিশ্বাস করবো যাকে সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করছি আজকে সে আমাকে ঠকিয়েছে শুধু সমাজে ভালো মানুষের মুখোস পড়ে থাকে। মুখোশে আড়ালে অন্য এক রুপ😢😢😢😢😢
উত্তরমুছুনমোখলেছুর রহমান স্যারের প্রতি নিবেদন জানাই আপনি এই বিষয়ে একটি পতিবাদি কবিতা লিখুন
বিদ্রোহের টাইফুন গতিতে আপনার প্রতিবাদী কলম সকল বেঈমান ভিরু কাপুরুসদের পাছা দিয়ে ভরে দিন
উত্তরমুছুনমকুর জন্য কষ্ট আমার
উত্তরমুছুনমকুর জন্য কষ্ট
পাঠক সমাজের চোদন খেয়ে
মকুর কাপডৃ নষ্ট
মকু এখন পলাইছে
উওর আর দেয় না
পাঠক এত বলে তবু
উন্নতি তার হয়না
"আমি ছেলে। বয়স ২৬। মেয়েদের সাথে উঠাবসা শূন্যের কোঠায়।কারন মেয়েদের আমি সাথে স্বাচ্ছন্দ্যে কথা বলতে পারি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ বছর সময়কালে আমার কোন বান্দবী ছিল না। এটা ও হয়তো স্বাভাবিক ।
উত্তরমুছুনকিন্তুু সৌন্দর্যের প্রতি আমার প্রচন্ড আকর্ষণ থাকায় কোন সুন্দরী মেয়ের সাথে কথা বলতে গেলে আগেই নারভাস হয়ে যাই। হার্টবিট বেড়ে যায়, মনে হয় কি বলতে গিয়ে কি বলে ফেলি। এই জন্য আজ পর্যন্ত কাউকে প্রপোজ করতে পারি নি।
কিছু দিন আগে এক অপরিচিত মেয়ে( যথেষ্ট সুন্দরী) আমাকে জিজ্ঞেস করল ভাইয়া আরামবাগের রাস্তাটা কোনদিকে?আমি তাৎক্ষণিক নারভাস হয়ে যাই, আরামবাগের রাস্তা চিনলেও মাথায় আসে নি, ফলে চিনি না বলে চলে এসেছি।
আসলে এটা কি মেজর কোন সমস্যা?ভবিষ্যতে বৈবাহিক সম্পর্কে কোন বাজে ইফেক্ট পরবে? শেতপত্র পত্রিকার সাহসী সাংবাদিক জনাব মোখলেছুর রহমান স্যারের কাছে সুন্দর সমাধান আশা করছি।
এজন্যই অযোগ্য পারসনের হাতে সম্পাদনার গুরুভার দিতে হয় না৷ একদিন প্রকাশ করে মাসব্যপি ঘুমায়
উত্তরমুছুনছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টার ফল এরকমই হয়
এই অযোগ্য ছেলেটাকে যে সম্পাদক বানানোর চেষ্টা করছে তার উদ্দেশ্যে বললাম কথাগুলো স্যরি
একটা কবিতা প্রকাশ করি হাগি ফেলান ক্যা সম্পাদকের ব্যাটা
উত্তরমুছুনপাঠকোর উওর দিতে কাপরে চোপরে হাগি ফেলান
মারবার না পাইলে ইগলা ছাড়ি দেও
সম্পাদক সবাই চাইলে হবার পায় না
মনে থোন কতাটা
আজ মকলুর বুদ্ধির পরীক্ষা হবে ৷ আমরা দেখতে চাই মকলুর বুদ্ধি কত ৷ মকলু তুমি বাপের ব্যাটা হইলে কারো সাহায্য ছাডৃা নিচের ধাধার উত্তর দাওঃ
উত্তরমুছুন###
দুই ভাই একটি বাড়িতে থাকে। বাড়ির সদর দরজায় একটি মাত্র তালা এবং তার একটিমাত্র চাবি।
বড়ো ভাই সকাল ৯টায় বের হয় এবং ফেরে রাত ৯টায়। ছোটো ভাই সকাল ৮টায় বের হয়ে বাড়ি ফেরে সন্ধ্যে ৭টায়...
প্রশ্ন হলো চাবি কার কাছে থাকে এবং তারা ঢোকা-বেরোনো করে কি ভাবে?
(সদর দরজা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই)
তালা দেয়া হয় নি, তাই চাবির দরকার কী।
মুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷