New

শ্বেতপত্র

বাংলা বর্ষপঞ্জির ইতিকথা / রাই বাবু



বাংলা বর্ষপঞ্জি একপ্রকার সৌরবর্ষ পদ্ধতির দিনপঞ্জিকা। সৌরবর্ষ হল সূর্যের ঘূর্ণন ও সূর্যের
সাথে পৃথিবীর আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতির সময়কালের উপর ভিত্তি করে উদ্ভূত বছর গণনা
পদ্ধতি। গড় হিসাবে ৩৬৫ দিনে এক সৌরবর্ষ ধরা হয়। এ পদ্ধতি অনুসরণ করেই গ্রেগোরীয়
বর্ষপঞ্জির উৎপত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় খ্রিস্টিয় ও বাংলাসহ অনেক বর্ষপঞ্জির উৎপত্তি হয়েছে।
আমরা সাধারণত খ্রিস্টিয় বর্ষপঞ্জিতে খ্রিস্টাব্দ এবং বাংলা বর্ষপঞ্জিতে বঙ্গাব্দ ব্যবহার করি। আর
চন্দ্রবর্ষ হল চাঁদের ঘুর্ণনকালের ভিত্তিতে বারোটি চন্দ্র মাসের সমষ্টিগত হিসাব। সাধারণত ৩৫৪ বা ৩৫৫ দিনে এক চন্দ্রবর্ষ হয়। এ ধরনের চন্দ্র বর্ষপঞ্জির উজ্জ্বল উদাহরণ হল হিজরি বর্ষপঞ্জি।

সৌর বর্ষপঞ্জিতে মাসগুলোর সাথে ঋতুর কোনো তারতম্য হয় না। ভারত উপমহাদেশের গোটা বাংলা
অঞ্চলের আবহাওয়া ও জলবায়ু বিশ্লেষণে দেখা যায়, খ্রিস্টিয় বর্ষপঞ্জিতে প্রতিবছর ডিসেম্বর
মাসে শীতকাল ও এপ্রিল মাসে গ্রীষ্মকাল শুরু হয়। একইভাবে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে প্রতিবছর বৈশাখ
মাসে গ্রীষ্মকাল এবং পৌষ মাসে শীতকাল হয়। অপরদিকে, হিজরি বর্ষপঞ্জিতে যদি এ বছর
শীতকাল মহরম মাসে হয়, তাহলে ১১/১২ বছর পর দেখা যাবে মহরম মাস গ্রীষ্মকালে হয়েছে।
আমরা জানি, মুঘল শাসনামলে রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী কৃষকদের নিকট
খাজনা আদায় করা হত। কিন্তু হিজরি বর্ষপঞ্জি চন্দ্রবর্ষ অনুযায়ী গণনা করা হয় বলে সেই
সময় কৃষকদের ফসল সংগ্রহ করে খাজনা পরিশোধ করতে নানাবিধ জটিলতা সৃষ্টি হত। কারণ, তখন ফসল সংগ্রহ করা হত সৌরবর্ষ অনুযায়ী।

ষোড়শ শতকের মুঘল সম্রাট আকবরের
প্রধানমন্ত্রী আবুল ফজল ইবন মুবারক কর্তৃক ফার্সি ভাষায় রচিত আকবরনামা গ্রন্থে বলেছেন যে,  হিজরি বর্ষপঞ্জির ব্যবহার ছিল কৃষক শ্রেণির জন্য একটি ক্লেশকর ব্যাপার, কারণ চন্দ্র ও সৌর
বর্ষের মধ্যে ১১/১২ দিনের ব্যবধান ছিল। এই জটিলতা নিরসনের জন্য আকবর একটি
গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি চালুর জন্য বর্ষপঞ্জি সংস্কারের প্রয়োজন অনুভব করেন। এ উদ্দেশ্যে তিনি
বিশিষ্ট জ্যোতির্বিদ আমির ফতুল্লাহ সিরাজিকে প্রচলিত হিজরি বর্ষপঞ্জিতে প্রয়োজনীয়
পরিবর্তন সাধনের দায়িত্ব অর্পণ করেন। তাঁর প্রচেষ্টায় ৯৬৩ হিজরি চন্দ্রবর্ষকে তারিখ-ই-
এলাহি'র ৯৬৩ অব্দের সৌরবর্ষে রূপান্তর করে নতুন এক বর্ষপঞ্জির সূত্রপাত হয়। এই তারিখ-ই-
এলাহি'র প্রথম মাসের নাম দেয়া হয় ফার্সি ভাষায় 'ফারওয়ারদিন' এবং অন্যান্য মাসগুলো যথাক্রমে
উর্দিবাহিশ, খোরদাদ, তীর, মুরদাদ, শাহারিবার, মেহের, আবান, আজার, দে, বাহমান এবং
ইসফান্দ। তখন থেকেই 'ফারওয়ারদিন' মাসের ১ তারিখ বছরের প্রথম দিন হিসেবে গণনা শুরু হয়,
যা প্রাচিন ভারতে প্রচলিত বিশাখা (বৈশাখ) মাসের প্রথম দিনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল।
সৌর বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী যে সাল থেকে তারিখ-ই-এলাহি'র ৯৬৩ অব্দের সূত্রপাত হয়, সেটি
ছিল ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ। অর্থাৎ (১৫৫৬ - ৯৬৩) = ৫৯৩ বছর কম। একইভাবে এটা ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, যা
২০২৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৫৯৩ বছর কম।
বাংলাপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, সম্রাট আকবরের নাতি সম্রাট শাহজাহানের সময় থেকে সাত
দিনের সপ্তাহ ব্যবহার করার জন্য তারিখ-ই-এলাহিতে সংস্কার করা হলেও, প্রাচীন ভারতের প্রচলিত বৈশাখ থেকে জৈষ্ঠ ১২ মাসের নাম কবে থেকে সম্রাট আকবরের তারিখ-ই-এলাহিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল, সে সম্পর্কে কোন যুক্তি নির্ভর তথ্য নেই।

এ কথাও সত্যি যে, সম্রাট আকবর নিজেও বাঙালি ছিলেন না। তাঁর তারিখ-ই-এলাহি'র মাসগুলো
ফার্সি ভাষায় প্রণয়ন করা হয়েছিল এবং সাধারণ প্রজাদের কাছে তা দুর্বোধ্য ছিল। বছর
হিসাবের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ পূর্বপ্রচলিত (বৈশাখ থেকে জ্যৈষ্ঠ) ১২ মাসের নাম ব্যবহারিক ও
কৃষি কাজে প্রয়োগ করতো। তারিখ-ই-এলাহি'র মাসগুলোর নাম ফার্সি ভাষায় হওয়ায় শুধুমাত্র
সম্রাটের প্রশাসনিক কাজেই ব্যবহার হতো এবং বছরের প্রথম দিনে অর্থাৎ ফারওয়ারদিন মাসের প্রথম দিন হালখাতাসহ নানাবিধ প্রশাসনিক উৎসব আয়োজন করা হতো , যা সাধারণ মানুষের
নিকট বৈশাখ মাসের প্রথম দিন হিসেবেই পরিগণিত হত। কালক্রমে এখন সেটা পহেলা বৈশাখ
বা নববর্ষ উৎসব।

এদিকে, The Land of Two Rivers: A History of Bengal from the Mahabharata to Mujib গ্রন্থের পৃষ্ঠা ৯৬–৯৮ এবং Historical Dictionary of the Bengalis গ্রন্থের পৃষ্ঠা ১১৪–১১৫ এর তথ্যসহ অনেক পন্ডিত মনে করেন যে, প্রাচীন বাঙলার গৌড় সাম্রাজ্যসহ বাংলা অঞ্চলের প্রথম স্বাধীন রাজা শশাঙ্ক বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রবর্তক। তিনি ছিলেন প্রথম স্বাধীন গৌড় রাজ্যের নৃপতি। ইতিহাসবিদের মতে তাঁর শাসনকাল ৫৯৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে শুরু হয়। তখন থেকে বঙ্গাব্দ (বাংলা সাল) হিসেবে গণনা করলে এই ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে ১৪৩০ বঙ্গাব্দ হয় । তবে শশাঙ্ক ক্ষমতায় আসার বহু বছর আগে থেকে ১২ মাসে বছর, ২৯-৩২ দিনে মাস, ৭ দিনে সপ্তাহ ও ১৪-১৬ দিনে পক্ষ ইত্যাদি চন্দ্র ও সূর্যের গতিপ্রকৃতির সাথে হিসাব করে সাধারণ মানুষ তাদের ব্যবহারিক জীবনে কাজে লাগাত। এমনকি এই বারটি মাসের জন্য আলাদা আলাদা নামে একটি বাৎসরিক হিসাবও কৃষি কাজে ব্যবহার করত। অনেকের মতে, ৭৮ খ্রিস্টাব্দে রাজা খস্তনের সময় ভারত উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন দিনপঞ্জিকা 'শকাব্দ'-তে ব্যবহৃত মাসগুলোর নাম মানুষের মুখে মুখে ও ব্যবহারিক জীবনে নানাভাবে বিবর্তিত হয়েছে। যেমন- বিশাখা থেকে বৈশাখ, জাইষ্ঠা থেকে জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রাবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপাদা থেকে ভাদ্র, আশ্বিনী থেকে আশ্বিন, কৃতিকা থেকে কার্তিক, পূস্যা থেকে পৌষ, আগ্রৈহনী থেকে অগ্রহায়ণ, মাঘা থেকে মাঘ, ফাল্গুণী থেকে ফালগুণ, চিত্রা থেকে চৈত্র। এই মাসগুলোর নাম ৫০৫ খ্রিস্টাব্দে সংস্কৃত ভাষায় রচিত ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যার একটি অন্যতম গ্রন্থ 'সূর্য সিদ্ধান্ত'-তে পাওয়া যায়।

সার্বিক বিবেচনায়, বাংলা বর্ষপঞ্জির উৎপত্তির ইতিহাস পরিষ্কার নয়। তবে Historical Dictionary of the Bengalis এর CALENDAR অনুচ্ছেদে ত্রিপুরা, আসাম, বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খান্ডের বাঙালিদের দ্বারা ব্যবহৃত বর্তমান বাংলা বর্ষপঞ্জিগুলো সংস্কৃত পাঠ ‘সূর্য সিদ্ধান্ত’র ভিত্তিতে উৎপত্তির কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ শশাঙ্ক, পাল ও বিক্রমীয় শাসনকালে সাধারণ মানুষেরা তাদের ব্যবহারিক জীবনে যে ১২টি মাসের নাম এবং ৭টি গ্রহদেবতার নাম অনুসারে ৭ টি বারের নাম প্রচলিত রূপে ব্যবহার করত, তা মূলত প্রাচীন শকাব্দ বর্ষপঞ্জির সংস্কৃতি ভাষার বিবর্তিত রূপ, যা আজও বিদ্যমান। যদিও সুলতানী ও মুঘল আমলে এই বর্ষপঞ্জির ব্যবহার প্রশাসনিক কাজে ব্যবহার হত না, তথাপিও সাধারণ মানুষের ব্যবহার প্রয়োজনে তা টিকে ছিলো। সম্রাট আকবরের সময় তারিখ-ই-এলাহি প্রণীত হওয়ার পর 'ফারওয়ারদিন' মাসের এক তারিখে হালখাতা উৎসব এবং প্রশাসনিক নববর্ষ রীতি চালু হলেও, ওই দিনটি ভারতীয় প্রাচীন বর্ষপঞ্জি হিসেবে বৈশাখের প্রথম দিন হওয়ায় সাধারণ প্রজারা এটাকে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করত। এরপর ব্রিটিশ ভারতের শাসনকালে খ্রিস্টিয় বর্ষপঞ্জির ব্যাপক প্রভাবে এবং পরবর্তীতে আন্তর্জাতিকভাবে খ্রিস্টিয় বর্ষপঞ্জি সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠলেও এই বাংলা অঞ্চলের ৬টি ঋতুর সমন্বয়ে বৈশাখ থেকে জৈষ্ঠ মাসের ব্যবহার সাধারণ মানুষের
ব্যবহারিক প্রয়োজনে অপরিবর্তিত অবস্থায় টিকে ছিল- এবং তা আজও বিদ্যমান। পাকিস্থান
শাসনামলে, ১৯৬৩ সালে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে 'বাংলা পঞ্জিকা সংস্কার' নামে বাংলা
একাডেমি কমিটি গঠন করে যা 'শহীদুল্লাহ কমিটি' নামে পরিচিত হয়। এই কমিটি আধুনিক গ্রেগোরীয় (খ্রিস্টাব্দ) বর্ষপঞ্জি রীতি অনুসারে রাত ১২টা থেকে দিনের সূচনা করার অর্থাৎ তারিখ পরিবর্তনের প্রস্তাব দেয়। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৮৮-৮৯ অর্থবছরে শহীদুল্লাহ কমিটির সুপারিশ গ্রহণ করে এর ভিত্তিতে বাংলা দিনপঞ্জিকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস ও উৎসবগুলোর সাথে খ্রিস্টিয় ও বাংলা বর্ষপঞ্জির তারিখ সামঞ্জস্য রাখার স্বার্থে ২০১৫ সালে পুনরায় বাংলা বর্ষপঞ্জির সংস্কার হয়, যা আজও বিদ্যমান।

তথ্যসূত্র:
১. বাংলা বর্ষপঞ্জি (বাংলাপিডিয়া)- সৈয়দ আশরাফ আলী
২. The Land of Two Rivers: A History of Bengal from the Mahabharata to Mujib গ্রন্থের পৃষ্ঠা ৯৬–৯৮
৩. Historical Dictionary of the Bengalis গ্রন্থের পৃষ্ঠা ১১৪–১১৫
৪. Wikipedia

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

13 মন্তব্যসমূহ

  1. সম্পাদক মোকলেছুর রহমানের উদ্দেশ্যে "শালা মাদারচোদ, গাম্বাট, গান্ডু, মূখ্য, অশিক্ষিত, আবাল, বাল, নাস্তিক, জ্ঞানহীন, বোকচোদ এই শব্দ গুলো তোর জন্য কম পরবে Facebook এ আর কোন দিন Tag করলে তোর Tag পাকায় পাকায় কোন দিক দিয়া দিব চিন্তা করি নে। অযোগ্য শালা এই বালছাল করি নিজেকে কি হাতির হোল মনে করিস তোর থাকি তো ছাগলও বেশি বোঝে"
    - আপনাকে নিয়ে আমার এই অনুভূতি গুলো আছে যা প্রকাশ করার ইচ্ছা নাই তাই আপনাকে Facebook Block করলাম।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. স্বনামে মন্তব্য করুন, তাহলে আর ট্যাগ করতাম না। আপনি যদি অন্যকে উপরোক্ত বাক্য ঢেলে নিজেকে মহান, মহাজ্ঞানী, মহান ফেসবুক ধারী মনে করেন। তাহলে ঐ সব বাক্য পাকায় পাকায় আপনার পশ্চাত দেশে চালায়ে দিন

      আর একটা কথা ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে বলুন ট্যাগ অপশন যেন তুলে দেয়।

      মুছুন
  2. ফেসবুকে ট্যাগ করলে পিতার নাম ভুলিয়ে দেবো

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. প্রিয় পাঠক স্বনামে মন্তব্য করুন।
      ট্যাগের বিষয়টা ম্যাসেনজারে নক দিয়েন।

      মুছুন
  3. সব থেকে বড় মাদারচোদ সে,
    যে আপনাকে মোবাইলের কথা বলছে
    তার থেকেও বড় মাদারচোদ সে,
    যে মোবাইল কিনতে বলছে
    তার থেকেও বড় মাদারচোদ সে,
    যে আপনার ফেসবুকে একাউন্ট করে দিছে
    তার থেকেও বড় মাদারচোদ সে,
    যে আপনাকে ট্যাগ করা শিখিয়েছে
    এই সকল কিছু উর্ধে আপনি যার নিজস্বতা কিছুই নেই হাগরি মুতরি সবাই ফেসবুক চালায় ফেসবুক কি জানুক আর না জানুক

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ফেবু তোমার আব্বা কিনিয়াছে নাহি

      মুছুন
    2. হে মূখ্য মানব, নামহীন, পরিচয়হীন, বাস্টার্ড সম্পাদক, আপনি কতবড় আবাল এটা লোকজন বলে না আপনার মুখের দিকে চেয়ে কখনো একান্তে জিজ্ঞাসা করে দেখিয়েন সবাই বলবে গাম্বাট

      মুছুন
    3. কিসমত জাহান টুনিশুক্রবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৩

      আমার ট্যাগরাজ মকলু প্রতিদিন ট্যাগ করবে ৷ তিনবেলা ট্যাগ করবে ৷ তুই আর একটা খারাপ কথা বললে তোর চুলের মুঠি টেনে ছিরে ফেলব হারামজাদি

      ওগো সম্পাদক তুমি পতিদিন ট্যাগ করিও তো সবাইকে কারো কথা শুনবে না তুমি শুধু আমার কথা শুনবে

      মুছুন
  4. আমাকে ট্যাগ করার জন্য ধন্যবাদ মকলু প্রতিদিন তোমার ট্যাগ পাই ভাল লাগে তাই তুমি ট্যাগ বন্দ করবি না প্রতিদিন চলছে চলবে জয় বাংলা

    উত্তরমুছুন
  5. মকলুর ট্যাগে যারা বিরক্ত হয় তারা দেশ ও জাতির শত্রু
    সাহিত্যের শত্রু
    উন্নয়নের শত্রু

    দেশ ও দশের উন্নয়নের জন্য মকলু ছোটভাই তুমি প্রতিদিন ট্যাগ করবা , অামি তোমার সাথে আছি

    উত্তরমুছুন
  6. তুমি আমাকে পোতিদিন ট্যাগ করিও ওগো সম্পাদক৷ তোমার ট্যাগ আমি লাইক করি ওগো মোকচেল৷

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. বিদ্র: তুমি আমার ট্যাগরাজ ওগো সম্পাদক৷

      মুছুন

অমার্জিত মন্তব্য কাম্য নয়