রঙ চিনি না আমি। তোমার শাড়ির গোলাপি- বেগুনি রঙকে মিষ্টি বলে চালিয়ে দিয়েছি। তুমি টিপ পরোনি আজ। চুম্বনের তীর্থ স্থান ফাঁকাই রেখেছ। চুমু খেতে খেতে তোমার আঁচলে ঘাম মুছে ফেলি। তীব্র গরমে দ্রুতগামী ঘোড়া ছুটে চলে। ছুটতে ছুটতে নিম্নচাপে ভিজে যায় শরীর। ঝড়ের আগমনী গান। গাইতে গাইতে ছুঁয়ে ফেলি শরীরের সবগুলো মোড়।
তোমাকে ছুঁলেই হয়ে যাও অষ্টাদশী, চিরযৌবনা এক নারী। তোমার শরীরের মোড়ে আমি কামুক পথচারী।
5 মন্তব্যসমূহ
এ্যাডাল্ট কাব্য
উত্তরমুছুনএডাল্ট লিখবে না তো কি তোর মতো শিশুদের ছড়া লিখবে রে গাম্বাট? তোকে কি এমনি চোদন দেয় পাঠক? তোর অপকীর্তির দোষে তুই চোদন খাস
মুছুনএডাল কাব্য লিখলো মুকিত
উত্তরমুছুনএডাল্ট কাব্য লিখলো
সেই কাব্য কামুক মকু
শ্বেতপত্রে ছাপলো
ছেপে মকু নিজেই বলে
এডাল্ট কাব্য আহা
কি মজা এডাল্ট কাব্যে
বারবার পড়ি তাহা
সম্পাদক যে আসলেই প্যাল্টু, তার কমেন্টে তার প্রমাণ। এত সুন্দর নির্মল সফেদ একটি কবিতা, আর সম্পাদক বলে এডাল। আপনি কি বাতাসে জন্ম করছেন। আপনার বাপমা ফু দিয়ে আপনাকে বানািইছে। আপনি যে শিশুতোষ কবিতা লেখেন তার প্রমাণ। আপনি এখন্ও এডাল্ট হন নাই।
উত্তরমুছুনকবি মুকিদ, আপনাকে এমন সুন্দর নির্মল সফেদ কবিতা লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার আরও কবিতা পড়তে চািই। তবে মকলুকে দিয়েন না। সে আপনার কবিতার মূল্য বুঝে না।
উত্তরমুছুনঅমার্জিত মন্তব্য করে কোনো মন্তব্যকারী আইনী জটিলতায় পড়লে তার দায় সম্পাদকের না৷